অন্ডকোষে চুলকানি দূর করার উপায়,মেডিসিন ও স্বাস্থ্য টিপস

অন্ডকোষে চুলকানি দূর করার উপায় , আমার ঊরুসন্ধির চিপায় আগে সর্বক্ষণ চুলকাত।পরে cosmotrin নামক মলম ব্যবহার করায় আরাম পেয়েছি।কিন্তু গত ৪-৫ দিন ধরে অন্ডকোষে প্রচুর জ্বালা-পোজা করে এবংং চুলকায়।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং ছোট ছোট কালো ব্রণের মতো কি অন্ডকোষে দেখা যাচ্ছে। তাছাড়া অন্ডকোষ যে সময় চুলকায় তখন ভিজা ভিজা থাকে এবং একটা দূগর্ন্ধ ও থাকে।কি করা যায়!

অন্ডকোষে চুলকানি দূর করার উপায়




অন্ডকোষে চুলকানি দূর করার উপায় নিম্নলিখিত কিছু ধারণা সম্পর্কে বলা যায়:




. পর্যবেক্ষণ এবং যত্নসহকারে স্নায়ুক্ষত করতে হয়: অন্ডকোষে চুলকানি দূর করতে হলে এটি স্নায়ুগুলি নষ্ট না করে দংশ করা উচিত। একজন চীরান্ত চিকিত্সকের পরামর্শ নিয়ে এই পদক্ষেপটি নিতে হবে।



অন্ডথলি চুলকাবেন না বা চুলকানোর সময় বেশি কচলাবেন না। অন্ডথলিতে প্রতিদিন দুই বেলা করে নারকৈল তৈল লাগবেন। ঘুমানোর আগের এবং গোসলের পর। ২/৩ দিন পর উন্নতি না হলে।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  ফাংগিসন ক্রিম ক্রয় করবেন দাম ৪৫ টাকা। ঐ নিয়মে এই ক্রিম ব্যবহার করবেন। যদি নারকৈল তৈল ব্যবহারে ভালো ফলাফল পান তাহলে এই ফাংগিসন ক্রিম ক্রয় না করে নিয়মিত নারকৈল তৈল লাগাবেন আলত করে। ধন্যবাদ।


পানির উচ্চ পরিমাণ পান করুন: পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়া চুলের মধ্যে চুলকানি দূর করতে সাহায্য করতে পারে। পানি শরীরের শিথিলতা বাড়ায় এবং স্নায়ুগুলি স্বাভাবিকভাবে কাঠায় আসা কমায়।


পরিমিত তরল পদার্থ পরিবেশের সাথে মিশিয়ে না যাওয়া: চুলকানির জন্য আপনার অন্ডকোষের পরিবেশ যত্নসহকারে পরিচালিত রাখতে হবে। যেমন অন্ডকোষে জলপাই, কমলা রঙের রঙিন পদার্থ ইত্যাদি যোগ করা উচিত নয়।



অন্ডথলিতে ফাংগাল(ব্যাক্টেরিয়া) সংক্রান্ত সংক্রমণের কারনে অন্ডথলিতে চুলকানি হয়ে থাকে যার ফলে চুলকাইলে অনেক সময় উপরের শুঁকনো চামড়া গুলো উঠে আসে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং গরম কাল আসলেই আপনি কিছু নিয়ম মেনে চলবেন তা হলো আপনি এখন অন্ডথলিতে সাবান লাগাবেন না।

পরিস্কার ও শুকনো আন্ডারওয়ার ব্যবহার করবেন। ভিজা বা স্যাঁতসেঁতে টাইট আন্ডারওয়ার ব্যবহার করবেন না। রানের চিপায় ঘেমে গেলে ঘাম পরিস্কার করুন ও গোসল করবেন। প্রতি ৭-১৪ দিন পর পর অবাঞ্চিত লোম পরিস্কার করবেন। সর্বদাই ঢিলা প্যান্ড পরবেন।



(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)