বিখ্যাত মনীষীদের অভাব নিয়ে উক্তি,(নির্বাচিত কিছু কথা স্ট্যাটাস ক্যাপশন)

অভাব নিয়ে উক্তি
অভাব নিয়ে উক্তি

অভাব বা অমূল্য অনুভব, যা কাউকে অবগত হতে দেয় অথবা প্রতিকাশের ক্ষেত্রে অবিচলিত করে।অভাব নিয়ে উক্তি, অভাব সাধারণভাবে কিছু বিশেষ বা প্রয়াসের অভাবে বা মানসিক বা ব্যক্তিগত সম্পর্কে অভাব হওয়া সম্ভব।

“অভাব শিক্ষা হয়, কিন্তু অভাব শক্তি দয়া নয়।”

 

অভাব নিয়ে ১০টি উক্তি

বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন লোকের অভাব সম্পর্কে বিভিন্ন উক্তি ব্যক্ত করা হয়েছে। এই উক্তির মধ্যে কিছু হলো:

“অভাব জ্ঞানের সবচেয়ে বড় ভুল বা ত্রুটি মনুষ্যের মনের মধ্যে আবার অভাবে বড় ভুল করা” – বেনজামিন ফ্র্যাঙ্কলিন

“অভাব সময়ের মতো, এটি অনেকগুলি কিছু অনুভবের অনুভব” – হেনরি জেমস

“শেষ করে, আমরা আমাদের ক্ষমতা না পেয়ে এমন অসাধারণ একটি শক্তির অভাব মেহতি করি” – এডিসন

“যারা অভাবে মুখরিত হয়ে অভিজ্ঞতা না করে, তারা শিখতে পারে না” – জোন ডেভিড এডিসন

“আমরা সবাই কিছু ব্যক্তিগত অভাবের সামনে স্থিত হয়েছি, কিন্তু তাইও আমরা সবকিছুই পাইনি” – বার্ট্রান্ড রাসেল

“যারা নতুন ধারণা বা কল্পনা নিয়ে অভাবে পড়ে, তারা দেখতে পায় যে সেগুলি সবচেয়ে সাধারণ নয়” – চার্লস কেটের

“যখন কর্ম সামর্থ্যের অভাব আসে, তখন প্রতিযোগিতা সাক্ষরতা শুরু করে” – টোম হপকিনস

“অভাব শোকের বাড়ি প্রবেশ করে এবং সান্ত্বনা নির্মিত করে” – হেনরি ডেভিড থোরো

“একজন মানুষের অভাব এবং তার প্রয়াস এবং উদ্দীপনা স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে পারে এমনভাবে কিছু ব্যক্তির বড় বুদ্ধিমত্তা আছে” – জেন পিয়াজে

“অভাব সৃষ্টি করতে হয়ে যায়, কিন্তু অভাবে সৃষ্টি নয়।” – জীবন ভূষণ গোস্বামী

এটি দেখাচ্ছে যে, অভাব সম্পর্কে মন্ত্রমুগ্ধ বোধগম্য উক্তির সমৃদ্ধ প্রয়োগ রয়েছে। এগুলি অনুভব মতামতের ভিত্তিতে মডেলের জ্ঞানে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

 

অভাব নিয়ে ইসলামিক উক্তি

ইসলামিক সাহিত্যে অভাব সম্পর্কে বিভিন্ন উক্তি ব্যক্ত করা হয়েছে, যা মুসলিম ধর্মবিশ্বাসীদের উত্সাহিত করতে ও প্রেরণা করতে ব্যবহৃত হয়। কিছু প্রমুখ ইসলামিক উক্তি নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

“যদি আপনি আল্লাহকে ত্যাগ করেন, তবে আল্লাহও আপনাকে ত্যাগ করবেন না।” (সূরা ইব্রাহীম 14:7)

“এমনকি যদি তোমরা ধার্মিক সাক্ষাত্কারে চেষ্টা কর, তবুও তোমাদের সাথে তারা সাহায্য করবে না।” (সূরা অল-আনকাবুত 29:69)

“কেউ এমন অবকাশ আর ব্যক্তিগত ক্ষতির জন্য অভাবে পড়ে না, তাকে এক ধরণের প্রয়োজনীয়তা থাকে।” (সহীহ মুসলিম ৮১)

“আমার আবদের মধ্যে অভাব বা নিম্নতা প্রকাশ করো না, তাহলে আমি তোমাদের সাথে আমার শোক ভাগ করতে পারবো না।” (সহীহ বুখারী ১৩৬৪)

“যে কোন মুসলিম ভাইয়ের অভাব এবং প্রতিবন্ধী তার জন্য একটি দু’আ করতে গিয়ে এবং এর ফলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একজন ফকিরকে হাসিল করতে গিয়ে তার পথ পাবে।” (সহীহ মুসলিম ১৬৭৪)

“আমি তাদের সাথে এসে অভাবে পড়ি, তাদের কষ্ট দেখে আমি তাদের সাথে জড়িত হয়ে উঠি এবং তাদের অনুভব করে আমি সোঁয়াবদ্ধ হয়ে উঠি।” (সহীহ মুসলিম ১৬৮৪)

“কেউ বিশেষ বা সোঁয়া হওয়ার কারণে অভাবে পড়ার জন্য দ্বিধা করবে না, কেননা আমি আমার আবিষ্কারের জন্য স্রষ্টা আল্লাহ কর্তৃক প্রেরিত হয়েছি।” (সহীহ মুসলিম ৭১৫৭)

এটি প্রকাশিত উক্তির একটি ছোট তালিকা মাত্র এবং ইসলামিক ধর্মে অভাবের সাথে যোগাযোগের মধ্যে বিভিন্ন ভাবে সাহায্য করার উপায় ব্যক্ত করে।

অভাব নিয়ে উক্তি
অভাব নিয়ে উক্তি

অভাব নিয়ে উক্তি ১০টি ইসলামিক 

ইসলামিক সাহিত্যে অভাব বা নিম্নতা সম্পর্কে বিভিন্ন উক্তি ব্যক্ত করা হয়েছে। এই উক্তির মধ্যে কিছু হলো:

“যে কেউ সত্যিকারের রোযা করে তা এতটাই লাভবান হবে যে তার বুকে দুইটি প্রয়োজনীয়তা মিলবে – একটি ভুক্তি এবং আল্লাহের প্রতি তৃষ্ণা।” (সহীহ বুখারী ১৯০৪)

“যদি আপনি আল্লাহের দ্বীনে অভাব থাকেন, তবে আপনি আপনার জন্য কতটা অশান্তি দুর্বল হয়ে যাবেন তা কখনোই বোঝার চেষ্টা করতে পারবেন না।” (আবূ দাউদ ৪১৬৯)

“যারা আল্লাহের উপাস্য করে তারা অভাবে পড়ার জন্য নিশ্চিত হয়ে থাকেন।” (সূরা আল বাকারাহ ২: ২৪৫)

“আল্লাহ তাদের সাথে এসে যেতে পারেন না যারা আল্লাহের দ্বীনে অভাব থাকেন।” (সূরা আল মুম্তাহিনাহ ৬০:৪)

“এমনকি যদি আপনি ধর্মের জন্য অভাবে পড়েন, আপনি আপনার শক্তিতে দৃঢ় থাকতে পারেন, কেননা আল্লাহ সব প্রশংসা প্রয়োজনীয়তা সাপেক্ষে স্থানান্তরিত করেন।” (মুসনাদ আহমাদ ১৯৪৬১)

“যারা আল্লাহের উপাস্য করে তারা সত্যিই আল্লাহ সাথে যেতে পারেন না।” (সহীহ মুসলিম ২৬৮৮)

“একজন মুসলিম ভাইয়ের অভাব এবং সাহায্য করতে গিয়ে আপনি আল্লাহের দু’আ করুন, কেননা আল্লাহ এক দু’আয়ে দু’য়ার উত্তর দেন।” (আবূ দাউদ ১৬৪১)

“যদি আপনি অভাবে পড়েন, তবে আপনি দোআ করুন এবং আপনার শক্তির অধিকারী আল্লাহ সকল সময় দোআ করেন।” (মুসনাদ আহমাদ ৭৫০৫)

“যদি আপনি একজন মুসলিম ভাইয়ের দুঃখ অথবা সমস্যা দেখেন, তবে সেই সময় আপনি তাকে আশির্বাদ দিন এবং প্রয়োজনে তাকে সাহায্য করুন।” (সহীহ মুসলিম ১৮৮৫)

 

 

অভাব নিয়ে কিছু কথা

অভাব আমাদের জীবনে বিভিন্ন উপায়ে প্রকাশ পায়, যেমন:

১. শিক্ষার অভাব: অভিবাদক স্কুলগুলি অথবা শিক্ষাবিদদের সন্ধানে অসমর্থ শিক্ষার্থীদের কারণে শিক্ষার অভাব হতে পারে। শিক্ষার অভাবের প্রভাব হয়ে উঠতে পারে তাদের ভবিষ্যতের ক্ষেত্রে এবং তাদের সম্প্রদায়ের উন্নতি এবং সমৃদ্ধি উপর।

২. প্রয়োজনীয় উপকরণের অভাব: কৃষি বা শিল্প ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় উপকরণের অভাব হলে উদাহরণস্বরূপ উত্পাদন বা কৃষি সম্প্রসারণে বিপদ উত্পন্ন হতে পারে।

৩. মানসিক বা সামাজিক সমর্থনের অভাব: কেউ অত্যধিক মানসিক প্রয়াসের কারণে সামাজিক সমর্থনে অভাব হতে পারে যা তাদের মানসিক স্বাস্থ্য এবং ভালবাসা প্রভাবিত করতে পারে।

৪. আর্থিক অভাব: কেউ বা একটি সম্প্রদায় অর্থসংক্ষয়ের কারণে আর্থিক অভাবে পড়তে পারে, যা উদাহরণস্বরূপ কিছুক্ষণের ক্ষতি বা দুর্ভিক্ষ উত্পন্ন করতে পারে।

৫. স্বাস্থ্যের অভাব: মানুষের অপ্রায় স্বাস্থ্যের সমস্যার কারণে স্বাস্থ্যের অভাব হতে পারে যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাজীবনে সীমাবদ্ধ করতে পারে।

এগুলি মুসলিম সমাজে একজন মুসলিম ভাইয়ের বা সমাজের মধ্যে অভাবের প্রভাব উপেক্ষা করা যাবে না এবং উপযুক্ত প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা সম্পন্ন করার জন্য প্রেরণা করা উচিত। ইসলামে সমাজের সদয় হওয়া এবং প্রয়োজনীয