অহংকার জেদ নিয়ে উক্তি,মনীষীদের কিছু কথা ফেসবুক স্ট্যাটাস

অহংকার জেদ নিয়ে উক্তি ()
অহংকার জেদ নিয়ে উক্তি ()

অহংকার বা অহংকারী হওয়া, এটি হিন্দু ধর্মে মূলত অসুবিধাজনক বা দুর্বোধ্য প্রকৃতি বা গুণের একটি উপাধি বা অবস্থা বোঝায়।অহংকার জেদ নিয়ে উক্তি, এটি আত্মসম্মানের মানসিকভাবে অত্যন্ত অধিক মনোভাব এবং স্বীকৃতির মনে করা, যা অনুমান বা আশ্বাসসহ আমন্ত্রণ বা প্রশংসার সাথে সম্পর্কিত হয়।

অহংকার একটি নেতিবাচক মানসিকভাবে মনোনিয়ন্ত্রণ বা স্বল্পতাবোধের ক্ষতি বা প্রতিশোধের কারণ হতে পারে। হিন্দু ধর্মে, অহংকার বা অহংকারী হওয়া কোনো সুস্থ বা পথপ্রদর্শক গুণ হিসেবে প্রশংসা করা হয় না, কারণ এটি আত্ম-বিনির্মাণে বা সমগ্রতার বৃদ্ধির উপকারে অপেক্ষাকৃত অসুবিধা তৈরি করতে পারে।

জেদ বা জেদী হওয়া, মুসলিম ধর্মে একটি গুণ বা মানসিকভাব বোঝায়, যা মুখোল হওয়া বা বড়মোড় করা বা দুর্বোধ্য ভাবে ব্যক্ত করে। এটি হালকা অবগতির অনুভূতি করার এবং নিজেকে গর্ব করার মনোনিয়ন্ত্রণ বা আত্মসম্মান বোঝায়। মুসলিম ধর্মে, জেদ বা জেদী হওয়া অনুমোদিত এবং গুণমানিত গুণ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। এটি আত্মবিনির্মাণে বা সামাজিক সম্পর্কে উপকারী হতে পারে যদি এটি উপযুক্ত সময়ে এবং উচিত সীমারেখা মেনে চলা যায়।

 

অহংকার জেদ নিয়ে ১০ টি উক্তি

অহংকার এবং জেদ সম্পর্কে কয়েকটি উক্তি নিচে দেয়া হলো:

অহংকার উক্তি:

“অহংকার মানুষকে অন্তর্মুখী করে এবং দূর্বোধ্য করে তার আত্মা অভিলাষা।” – মাহাত্মা গান্ধী

“একটি বড় অহংকার একটি ছোট জগত্ বাঞ্ছনা দেয়।” – উইলিয়াম শেক্সপিয়ার

“অহংকার হ’ল শ্রেষ্ঠ বা বেশি ভাবা, আর অন্তত হ’ল যত্ন করা।” – এব্রাহাম লিঙ্কন

“সম্পূর্ণ যুদ্ধ নয়, অহংকারের সাথে নিজেকে যুদ্ধ করা যায়।” – লোকমান্য তিলক

“অহংকার হ’ল যত্ন আত্ম প্রকাশের বিরোধী।” – বিষ্ণুদেবেন্দ্র সরকার

অহংকার জেদ নিয়ে উক্তি
অহংকার জেদ নিয়ে উক্তি

জেদ উক্তি:

“জেদ হ’ল আত্মপ্রদর্শন এবং স্বীকৃতির চেয়ে বেশি বড় দোষ।” – মহাত্মা গান্ধী

“জেদ হ’ল দুর্বোধ্য প্রকৃতির প্রকাশ।” – সোফক্লিস

“জেদ হ’ল একটি মানসিকভাব যা ব্যক্তির মনোনিবেশের অনুভূতি বা একে অপরের উচ্চতায় বা মান্যতায় উত্তেজনা এবং দু: খ সৃষ্টি করতে পারে।” – আলবার্ট আইনস্টাইন

“জেদ হ’ল মৌন বিনোদনের সময়সীমার মধ্যে ভাস্কর চরিত্রের বিশেষত্ব।” – ওস্কার উয়াইল্ড

“জেদ একটি বিষয় যা নম্রতা এবং সতর্কতা অভাগ করে তার মাথা উঁচু করতে পারে।” – কনফিউসিয়াস

এই উক্তিগুলি অহংকার এবং জেদ এর প্রকাশ এবং বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিভিন্ন বিচারধারা বা ধর্মীয় সাধারণ বিচারের অভিব্যক্তি। এটি দেখা গিয়েছে যে, অহংকার এবং জেদ দুটি গুণ হলেও, এটি সামান্য প্রকারে বিভিন্ন ভাবে প্রদর্শিত হয়ে আসে এবং বিভিন্ন ধর্মের মানুষের জীবনে ভিন্ন ভিন্ন প্রভাব ফেলতে পারে।

 

 

অহংকার জেদ নিয়ে উক্তি

জেদ বা জেদী সম্পর্কে কিছু বিখ্যাত উক্তি নিচে দেয়া হলো:

“মনে রাখুন, জেদ মানসিকভাবে দুর্বোধ্য বা বড় হওয়ার সূচনা।” – সোফক্লিস

“জেদ হল মানুষের উচ্চতা কাটাতে একটি ভালো যন্ত্রণা।” – কনফিউসিয়াস

“জেদ একটি দুষ্ট সঙ্গী হয়ে বসে থাকে, এবং সামগ্রিকভাবে আত্মপ্রদর্শনের চেয়ে তাকে আত্ম-বিনির্মাণ এবং সতর্কতা করা দরকার।” – মহাত্মা গান্ধী

“জেদ হল ভাস্কর চরিত্রের বিশেষত্ব, এটি মৌন মসৃণ হওয়া সময়ে সুষ্ঠু হতে পারে।” – ওস্কার উয়াইল্ড

“জেদ হ’ল আত্ম-বিনির্মাণে একটি অভিশাপ, এটি একটি বৃদ্ধির বাধা হতে পারে।” – আলবার্ট আইনস্টাইন

জেদ একটি মানসিকভাব যা ব্যক্তির মনোনিবেশের অনুভূতি বা আত্মপ্রদর্শন প্রকাশ করতে পারে। এটি বৃদ্ধির বাধা হওয়া যায় এবং সময়ে সতর্কতা অভিশাপ হতে পারে। জেদ থেকে মুক্তি পেতে ব্যক্তি আত্ম-নিয়ন্ত্রণে ও মনোনিয়ন্ত্রণে কাজ করতে পারে।

 

 

অহংকার নিয়ে উক্তি

অহংকার সম্পর্কে কিছু বিখ্যাত উক্তি নিচে দেয়া হলো:

“অহংকার মানুষকে অন্তর্মুখী করে এবং দূর্বোধ্য করে তার আত্মা অভিলাষা।” – মাহাত্মা গান্ধী

“একটি বড় অহংকার একটি ছোট জগত্ বাঞ্ছনা দেয়।” – উইলিয়াম শেক্সপিয়ার

“অহংকার হ’ল শ্রেষ্ঠ বা বেশি ভাবা, আর অন্তত হ’ল যত্ন করা।” – এব্রাহাম লিঙ্কন

“সম্পূর্ণ যুদ্ধ নয়, অহংকারের সাথে নিজেকে যুদ্ধ করা যায়।” – লোকমান্য তিলক

“অহংকার হ’ল যত্ন আত্ম প্রকাশের বিরোধী।” – বিষ্ণুদেবেন্দ্র সরকার

অহংকার একটি মানসিকভাব যা ব্যক্তির মনোনিবেশের অনুভূতি বা স্বীকৃতির মনে করা, যা অনুমান বা আশ্বাসসহ আমন্ত্রণ বা প্রশংসার সাথে সম্পর্কিত হয়। অহংকার একটি নেতিবাচক মানসিকভাবে মনোনিয়ন্ত্রণ বা স্বল্পতাবোধের ক্ষতি বা প্রতিশোধের কারণ হতে পারে। এটি আত্মসম্মানের মনে করা এবং স্বীকৃতির উচ্চতার সাথে যুক্ত হতে পারে।

এই উক্তিগুলি অহংকার এবং তার প্রকাশ সম্পর্কে বিভিন্ন ধর্মের মানুষের জীবনে ভিন্ন ভিন্ন প্রভাব ফেলতে পারে। কিছুতে অহংকার ব্যক্তির উন্নতির বাধা হতে পারে, আর কিছুতে এটি ব্যক্তিকে সামর্থ্য উৎসাহে সম্পর্কিত হতে পারে। তবে, ধর্মে সাধারণভাবে অহংকার দুষ্ট বা আত্ম-বিনির্মাণের দুষ্ট বিশেষ সূচনা হিসেবে বিবেচিত হয়, এবং সেই সূচনার বিরুদ্ধে নিজেকে সম্মান এবং মন্যতা প্রদর্শনের প্রশাস্য করা হয়।

 

অহংকার জেদ নিয়ে কিছু কথা

মনোনিবেশ বা অহংকার জেদ দুটি প্রকারের বিভাজন করা যায়:

1. মনোনিবেশ (Conceit): এটি সাধারণভাবে মানসিকভাবে দুর্বোধ্য বা অভিলাষা হয় এমন মানসিক গুণ যা ব্যক্তির মনে করা এবং স্বীকৃতির উচ্চতার সাথে সম্পর্কিত। এটি অনুমান বা আশ্বাসসহ আমন্ত্রণ বা প্রশংসার সাথে সম্পর্কিত হয়। মানসিকভাবে বৃদ্ধির বাধা হতে পারে এবং সময়ে আত্মপ্রদর্শনের চেষ্টা করতে পারে।

2. অহংকার (Egotism): অহংকার বা জেদ হল একটি মানসিকভাব যা আত্ম-বিনির্মাণের অনুভূতি বা স্বীকৃতির উচ্চতার সাথে যুক্ত। এটি বৃদ্ধির বাধা হতে পারে এবং সময়ে আত্মসম্মানের মনে করা এবং প্রতিশ্রুতির চেষ্টা করা যায়।

অহংকার ও জেদ দুটি গুণই মানুষের জীবনে বিভিন্ন প্রভাব ফেলতে পারে। অহংকার দুষ্ট বিশেষ সূচনা হিসেবে বিবেচিত হয় এবং এটি ব্যক্তিকে সামর্থ্য ও উৎসাহে সম্পর্কিত হতে পারে। সাম্প্রদায়িক ধর্মে মানুষের অহংকার কষ্ট এবং প্রতিশোধের উপায় হিসেবে বিবেচিত হয়। আত্ম-বিনির্মাণে অধিক ব্যক্তিকে জেদ থেকে মুক্তি পেতে অহংকার বা অন্তত তা নিয়ন্ত্রণে কাজ করতে হবে।

অহংকার এবং জেদ দুটি গুণ হলেও এটি সামান্য প্রকারে প্রদর্শিত হয় এবং ধর্মের অনুসারে ভিন্ন ভিন্ন প্রভাব ফেলতে পারে। সম্প্রদায়ের বা ধর্মের প্রকার বা মানুষের ধর্মীয় বিচারের উপর ভিত্তি করে এই গুণগুলির প্রভাব ও মূল্য পরিবর্তন করতে পারে।