অহংকার নিয়ে কোরআনের উক্তি,মনীষীদের কিছু কথা

অহংকার নিয়ে কোরআনের উক্তি ()
অহংকার নিয়ে কোরআনের উক্তি ()

কোরআনে অহংকার সম্পর্কিত কিছু উক্তি রয়েছে।অহংকার নিয়ে কোরআনের উক্তি, অহংকার বা গর্ব নেয় মানব ব্যক্তিত্বের একটি অশুভ গুণধর্ম, যেটি দূর করা উচিত এবং কোরআনে এটি নেতিবাচকভাবে বর্ণিত হয়েছে।

সুরা লুকমান, আয়াত ১৮৪: “বাবা ও মা তোমাদের উপর গর্ব ও অহঙ্কার ধরতে তোমাদের বললো, কি করে আমরা আবার তোমাদের উপর জন্মালেন!?”

সুরা বকারা, আয়াত ২০৭: “হিংসাচারী পদার্থের সাথে হংসী হওয়া মানুষের মত যে স্বয়ংক্রিয় ভাবে দেখায় বা দেখায় না, অথচ হিংসাচারী ব্যক্তি প্রয়াস করে মানব জগতে অহংকার ধারণ করে এবং জগতের লোকের বিপক্ষে সাজানো হয়ে থাকে। অহংকারের প্রয়োজনীয়তা থাকা হলে তার প্রমাণ অনুমতি করা হয়, কিন্তু সেই অনুমতি দেওয়া ক্রূরতা সেই মানুষের কাছে ক্ষমাপ্রার্থ পাওয়ার দৃষ্টান্ত হয় না।”

সুরা নাজিয়াত, আয়াত ৩৮-৪০: “অতএব মানুষ তোমার কাছে কী সব শান্তিতে উপলব্ধ হয়ে আসে! তার কাছে অনেক অনেক অনেক দারুণ অবকাশের সূচনা হয় এবং তিনি তাকে অভিভাবকের অবকাশের সাথে অভিভাবক হতে সম্মান দেয়।”

এই উদাহরণগুলি দেখা যাচ্ছে যে কোরআনে অহংকার অথবা গর্ব ব্যক্তিত্বের একটি মানসিক বা আচারিক বিকার হিসেবে বর্ণিত হয়েছে এবং এটি নেতিবাচক সুপরিচিত গুণধর্ম নয়। বরং এই গুণধর্ম থেকে দূরে থাকা এবং মধ্যস্থতা এবং শান্তির মার্গে চলা প্রশাসন করা শিক্ষা দেয়া হয়েছে।

 

অহংকার নিয়ে কোরআনের ১০ টি উক্তি

কোরআনে অহংকার বা গর্ব সম্পর্কিত প্রচুর উক্তি রয়েছে, এই মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হলো:

সুরা বকারা, আয়াত ২০৭: “হিংসাচারী পদার্থের সাথে হংসী হওয়া মানুষের মত যে স্বয়ংক্রিয় ভাবে দেখায় বা দেখায় না, অথচ হিংসাচারী ব্যক্তি প্রয়াস করে মানব জগতে অহংকার ধারণ করে এবং জগতের লোকের বিপক্ষে সাজানো হয়ে থাকে। অহংকারের প্রয়োজনীয়তা থাকা হলে তার প্রমাণ অনুমতি করা হয়, কিন্তু সেই অনুমতি দেওয়া ক্রূরতা সেই মানুষের কাছে ক্ষমাপ্রার্থ পাওয়ার দৃষ্টান্ত হয় না।”

সুরা আলইমরান, আয়াত ১৫: “হাঁ, যারা মনে মনে গল্প দৃঢ় করে বলে, ‘আমি আমার দ্বারা আমি কিছু সাজিয়েছি,’ তারা সেই দিন প্রকাশ্য করবে, যখন সবার দিকে তাদের জন্য কর্মের ফল থাকবে। তারা জানবে যে আল্লাহুই সবকিছু পর্যাপ্তভাবে দেখতে পারেন।”

সুরা আলকাহফ, আয়াত ৩৪: “মমিনের প্রতি এই উক্তি দেওয়া হলো: তাদের মহত্ত্বমূলক অনুগ্রহময় আমরা সর্বদা সবকিছু সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তায়ালার দিকে দান করি, অথচ সবচেয়ে কার্যকর অনুগ্রহটি এইভাবে করা হলো যে, তারা নিজেদের গর্ব প্রকাশ করে না।”

সুরা লুকমান, আয়াত ১৮৪: “বাবা ও মা তোমাদের উপর গর্ব ও অহঙ্কার ধরতে তোমাদের বললো, কি করে আমরা আবার তোমাদের উপর জন্মালেন!?”

সুরা নাহল, আয়াত ২৩: “অবশ্য আল্লাহ সত্যিই মনুষ্যকে প্রয়োজনীয় জিনিসে অবকাশের সৃষ্টিকর্তা।”

অহংকার নিয়ে কোরআনের উক্তি
অহংকার নিয়ে কোরআনের উক্তি

অহংকার নিয়ে উক্তি

অহংকার বা গর্ব সম্পর্কিত কিছু উক্তি কোরআনে রয়েছে। এই উক্তিগুলি মানব ব্যক্তিত্বের অশুভ গুণধর্ম হিসেবে বর্ণিত হয়েছে এবং এই গুণধর্ম থেকে দূরে থাকা প্রশাসন করা উচিত বলে শিক্ষা দেয়।

সুরা আলকাহফ, আয়াত ১১১: “কুফরের ব্যক্তিরা অবশ্য আমরা তাদের যা করতে চায় তাদের উপর সামর্থ্য আছে, এখানে তারা সীমাবদ্ধ থাকে।”

সুরা আর-রাহমান, আয়াত ১৪: “ব্যক্তি তাদের দোসরা দ্বারা সুফল হওয়ার জন্য কি করতে পারে?!”

সুরা আল-ইমরান, আয়াত ১৫: “হাঁ, যারা মনে মনে গল্প দৃঢ় করে বলে, ‘আমি আমার দ্বারা আমি কিছু সাজিয়েছি,’ তারা সেই দিন প্রকাশ্য করবে, যখন সবার দিকে তাদের জন্য কর্মের ফল থাকবে। তারা জানবে যে আল্লাহুই সবকিছু পর্যাপ্তভাবে দেখতে পারেন।”

সুরা বকারা, আয়াত ২০৮: “অহংকারীদের দিকে হাঁ বলো, আমি কি নিতান্ত কর্ম প্রকাশ্য করে দেব?!”

সুরা নাহল, আয়াত ২৩: “অবশ্য আল্লাহ সত্যিই মনুষ্যকে প্রয়োজনীয় জিনিসে অবকাশের সৃষ্টিকর্তা।”

সুরা বকারা, আয়াত ২৪৪: “মনে রাখো সেই লোকের দিকে হাঁ বলো যে বিপদ থেকে এখানে প্রত্যাবর্তিত হও। সেই প্রত্যাবর্তনগুলি নিশ্চয়ই সেই লোকদের জন্যে আমাদের কাছে তৈরি করেছি। তাদের সবাই সাজানো প্রত্যাবর্তনগুলি সহ্য করতে পারে।”

সুরা লুকমান, আয়াত ১৭: “তারপর কোন অহংকারময় বা অত্যাচারী হতে তোমাদের দেখায় বা তোমাদের পাঠায় সবাইকে নিষ্কার্য হয় তাদের বিচারকে আল্লাহ আর্থশাস্ত্র স্বীকার করে না যে সেগুলি কেমন তা জানার জন্য তোমাদের নানা বিধ প্রমাণ স্বীকার করে।”

 

অহংকার নিয়ে কোরআনের উক্তি ১০ টি 

অহংকার বা গর্ব সম্পর্কিত ১০টি কুরআনী উক্তি এই মধ্যে য়ে কিছু রয়েছে তা হলো:

সুরা আলকাহফ, আয়াত ১১১: “কুফরের ব্যক্তিরা অবশ্য আমরা তাদের যা করতে চায় তাদের উপর সামর্থ্য আছে, এখানে তারা সীমাবদ্ধ থাকে।”

সুরা আলইমরান, আয়াত ১৫: “হাঁ, যারা মনে মনে গল্প দৃঢ় করে বলে, ‘আমি আমার দ্বারা আমি কিছু সাজিয়েছি,’ তারা সেই দিন প্রকাশ্য করবে, যখন সবার দিকে তাদের জন্য কর্মের ফল থাকবে। তারা জানবে যে আল্লাহুই সবকিছু পর্যাপ্তভাবে দেখতে পারেন।”

সুরা বকারা, আয়াত ২০৮: “অহংকারীদের দিক্তে হাঁ বলো, আমি কি নিতান্ত কর্ম প্রকাশ্য করে দেব?!”

সুরা নাহল, আয়াত ২৩: “অবশ্য আল্লাহ সত্যিই মনুষ্যকে প্রয়োজনীয় জিনিসে অবকাশের সৃষ্টিকর্তা।”

সুরা বকারা, আয়াত ২৪৪: “মনে রাখো সেই লোকের দিক্তে হাঁ বলো যে বিপদ থেকে এখানে প্রত্যাবর্তিত হও। সেই প্রত্যাবর্তনগুলি নিশ্চয়ই সেই লোকদের জন্যে আমরা তৈরি করেছি। তাদের সবাই সাজানো প্রত্যাবর্তনগুলি সহ্য করতে পারে।”

সুরা বকারা, আয়াত ২৪৫: “কিন্তু যখন তারা প্রচেষ্টা করবে তখন পুরো বইটি তাদের দিকে তাকানো থাকবে না এবং কিছুতেই তাদের কাছে সাহায্য প্রদান করবে না।”

সুরা বকারা, আয়াত ২৪৬: “আল্লাহ কোন যাত্রায় পাঠানো হয় তা তার কাছে সামর্থ্য আছে, এটি আমরা বিশেষভাবে দেখাচ্ছি না কেন?”

সুরা বকারা, আয়াত ২৪৭: “তাদের কে বলো, অবশ্য আল্লাহ সত্যিই প্রয়োজনীয় কিছুর অভাবে প্রয়োজনীয় কিছু অনুদান করতে পারেন, যেমন জলের দল আকারের হাসপাতাল, এবং তিনি তা প্রদান করেন।”