আদর্শ নিয়ে উক্তি, আদর্শ নিয়ে মানুষের উক্তি, এগুলো মানুষের জীবনকে পরিবর্তন করে দেয়।
মনীষীদের দেওয়া বাণী গুলোর মধ্য, আদর্শ নিয়ে উক্তি টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, আমরা আমাদের জীবনে যদি আদর্শ না রাখতে পারি তাহলে সে কখনো ভবিষ্যতের জন্য ভালো হবে না, একটি মানুষের আদর্শ গুলো যদি ভাল হয় তাহলে সকল কাজ তার জন্য ভালো হয়।
আদর্শ নিয়ে উক্তি
আমাদের যা আছে আমাদের তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা উচিত কখনোই যা আমরা হতে পারি না তা নিয়ে নয়,,,,, ম্যাকিন টস
যে কাজ করে তৃপ্তি পাওয়া যায় সে কাজে আলস্য আস না,,,,,, কুপার
জীবন তৃপ্তি যতটুকু দেয় অতৃপ্তি দেয় তার চেয়ে বেশি,,,, স্কিষ্টিনা রসেটি
তরুণ মরতে পারে কিন্তু বৃদ্ধ অবশ্যই মরবে,,,,, লং ফেলো
নতুন কিছু করাই তরুণদের ধর্ম,,,,,, জজ বানাড শ
পাখিরে দিয়েছে গান গাই সেই গান তার বেশি করে না সেদান আমারে দিয়েছে স্যার আমি তার বেশি করি দান আমি গাই গান—-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
যাদের চিন্তা কম তারাই বেশি কথা বলে+—-হারি বি
যারা সত্যি কথা বলে তাদের সকলেরই মাথাখারাপ অন্তত লোকে তা রটিয়েছে সক্রেটিস গ্যালিলিও—-বুদ্ধদেব বসু
যে বেশি কথা বলে তার কথায় বোকামি প্রকাশ পায়—-কার্নেল
ইউরোপীয়রা আমাদের আধুনিক গুরু সুতরাং তাদের কাছ হইতে আমাদের নিজেদের অজ্ঞনতার টুকু আমরা শিখেছি—-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
যে ব্যক্তির আত্মা হইতে অপারাতর শক্তি সঞ্চিরিত তাহাকে গুরু বলে—-স্বামী বিবেকানন্দ
স্নেহ হয়ে দায়িত্ব কে এড়ানো অবিবেচকের কাজ ,,,, পল রিচটার
দায়িত্ব পরগতা এবং শক্তির সঙ্গে হাতে হাত দিয়ে চলে,,, জে জে হলেন্ড
দার্শনিক যা দেখন তা বিশ্বাস করেন না, কেননা যা তিনি দেখাননি তাই নিয়ে মতবাদ গঠনে তিনি বড়ই ব্যস্ত,,,,, ফানটিলেল
মানুষের ইতিহাসে একজন সুখী দার্শনিকের সন্ধান পাওয়া যায় না,,,,,, এইচ এন মেলকেন।
দাসত্ব যদি অন্যায় না হয় তাহলে পৃথিবীতে অন্যায় বলে কিছু নেই,,,,, লিম্কন
কতগুলো বিষয় আছে যেগুলি দ্বিতীয় শ্রেণীর হলে অসহীন, কবিতা, সংগীত, চিত্রকলা এবং অভিভাষণ,,,,যা দ্য লা ব্রুয়ের
কর্মজ্বল দিনগুলিই অয় প্রকৃতপক্ষে সোনালী দিন,,,, মিলটন
আসক্তি শূন্য হয়ে কাজ করিলে অশান্তি বা দুঃখ কখনোই আসিবে না,,,, স্বামী বিবেকানন্দ
দুঃখ না তাড়াহুড়ো করে আসে আর সুখরা নুপুর পায়ের নিচে আসে,,,, মেরি কেরোনিন ডেভিস
যে মানুষ বৃত্ত যত বেশি বিস্তৃত সে তত বেশি দুঃখী, আশ্চর্য এই যে। সে কথা জেনেও মানুষ তার গণ্ডির রেখা দূর থেকে দুরান্তরে টেনে নিয়ে চলছে,,,,,, জরা সান্ধ
দুঃখ পাবার রহস্য হলো আপনি সুখী না দুঃখী ভাবতে পারার মতো সময় থাকাটা,,,, জাজ বার্নার শাহ
যেখানে দুঃখ আছে তার পাশেই একটা পবিত্র অঙ্গন আছে,,,,, অস্কার ওয়াইল্ড
যতদিন ভাবে না হবে, না হবে, তোমার অবস্থা আমার সম, ঈষৎ হাসিবে, শুনে না শুনিবে, বুঝে না বুঝিবে, যত না মম ,,,, কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
দুঃখ যখন যাবে সুখ তখন তাকে অনুসরণ করবে,,,, ইমারশন
দুঃখ এর আবার আশা নাই এ জীবনে। সুখ সহিবার শক্তি যেন পাই এই মনে,,,, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
এবং সৌভাগ্যবান কেউ নেই যাকে দুঃখ এবং মৃত্যুর স্পর্শ করে না,,,, ইউরি পাইডাস
সুখের কথা বলা না আর, বুঝেছি সুখ কেবল ফাঁকি দুঃখে আছি, আছি ভালো দুঃখই আমি ভাল থাকি,,,,, দ্বিজেন্দ্রলাল
আজকের এই আলোচনার মধ্যে মানুষের আদর্শ নিয়ে উক্তিগুলো আলোচনা করা হলো আশা করি সকলের কাজে লাগছে এবং মনীষীদের দেওয়া এই বাণী গুলো প্রত্যেকের জীবনে পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবে ইনশাল্লাহ।