আমিষের অভাবে কি রোগ হয় , দেহে আমিষেরর অভাব হলে বর্ধনরত বয়সের শিশুদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, দীর্ঘদিন ধরে খাদ্যে আমিষের ঘাটতি থাকলে কোয়াশিয়রকর রোগ হয়। দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, মেধা ও বুদ্ধি কমে যায়। তাই আমিষ জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন।
ভিটামিন ডি এর অভাবে শরীরে যেসব সমস্যা হয়:মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং ভিটামিন ‘ডি’র অভাবে মূলত ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হয়। ফলে হাড় ব্যথা, বাত ব্যথা, বিশেষ করে ব্যাক পেইন বা পেছনের দিকে ব্যথা; গিরায় গিরায়
আমিষের অভাবে কি রোগ হয়
প্রোটিনের অপর নাম আমিষ । আমিষের অভাবে কোয়াশিয়রকর রোগ হয় । সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং ভিটামিন বি – ১ এ এর অভাবে বেরিবেরি রোগ হয় । ভিটামিন ডি – এর অভাবে রিকেটস রোগ হয় । ডিপথেরিয়া একটি সংক্রামক ব্যাধি । যার মাধ্যমে গলা আক্রান্ত হয় ।
খাদ্য-উৎপাদনকারী প্রাণী (যেমন, গবাদি পশু, মুরগি, শূকর এবং টার্কি) হল অনেক খাদ্যজনিত রোগজীবাণুর প্রধান আধার যেমন ক্যাম্পাইলোব্যাক্টর প্রজাতি, সালমোনেলা এন্টারিকা-এর নন-টাইফি সেরোটাইপস, এসচেরিচিয়া কোলাই-এর শিগা টক্সিন-উৎপাদনকারী স্ট্রেন এবং লিস্টেরিসিয়াসিয়া।
আমিষের উৎস কোনটি?
সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং খাদ্যের আমিষের প্রধান উৎস হলো দানাশস্য, ডাল, মাছ, মাংস, ডিম ও দুধ। এদের মধ্যে আমিষের মাত্রার তারতম্য রয়েছে।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী , দানা শস্যের আমিষের পরিমাণ শতকরা ৬-১২ ভাগ যা ডাল শস্যে ২০-২৫ ভাগ। মাছ, মাংস, ডিম ও দুধে আমিষের পরিমাণ যথাক্রমে শতকরা ১৮-২৫, ১৬-২৫, ১০-১৪ এবং ৩-৪ ভাগ (সারণি-২)।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)