ইমকন খাওয়ার পর মাসিক হচ্ছে না , আপনি মিলনের পর ইমার্জেন্সি পিল খেয়েছেন এতে প্রেগন্যান্সির সম্ভাবনা থাকবে না । অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং তবে আপনার মাসিক বন্ধ থাকার কারন মুলত ইমার্জেন্সি পিল সেবন করা। এ কারনেই মুলত আপনার মাসিক বন্ধ আছে তবে তা কিছু দিনের মধ্যেই হয়ে যাবে।
ইমকন খাওয়ার পর মাসিক হচ্ছে না
ডাক্তাররা অনেক অবিবাহিত নারীদের ক্ষেত্রে এটি খেতে বলেন যার মাধ্যমে নারীদের মাসিকের চক্র ঠিক থাকে। তবে মাসের যেকোনো সময় যদি আপনি অনিরাপদ যৌন মিলন করে থাকেন সেক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ইমকন সেবন করলে গর্ভধারণ রোধ করা সম্ভব। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং ভুলেও কখনো নিয়মিত পিল হিসেবে ইমকন ব্যবহার করবেন না। প্রতিবার এটি সেবন করার পরেও গর্ভনিরোধ নাও হতে পারে।
আসলে ইমার্জেন্সি পিল সেবনের কারনে অনেকেরি মাসিক অনিয়মিত হয়ে থাকে যা কারো ক্ষেত্রে মাসিক অস্বাভাবিক ভাবে হয় আবার কারো ক্ষেত্রে মাসিক অনিয়মিত হয় আবার কারো ক্ষেত্রে মাসিকের সময় বেশ কয়েদিন পিছিয়ে যায় । অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং সেই সাথে তলপেটে ব্যথা,মাথা ব্যথা, ক্লান্তি লাগা, মাথা ঘোড়া, বমি ভাব সহ অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শে মেডিসিন নিবেন।
ইমকন ১ খাওয়ার পর আপনার মাসিকের তারিখ অনুযায়ী মাসিক হবে। তবে অনেক সময় দেখা যায় যে ইমকন সেবন করলে মাসিকের তারিখ কয়েকদিন কমবেশি হতে পারে। এটা নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। যদি ইমকন সেবন করার পরেও মাসিকের সঠিক তারিখ থেকে ১০ দিন অতিবাহিত হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে অবশ্যই প্রেগনেন্সি পরীক্ষা করতে হবে।
ইমকন পিল ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া সেবন করা একেবারেই উচিত নয়। এই পিল শুধু এমার্জেন্সি গর্ভনিরোধক পিল যা শুধুমাত্র জরুরী সময়ের জন্য। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং এই পিল নিয়মিত খেলে বিভিন্ন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয় হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেমন- অনিয়মিত মাসিক। আর এটি নিয়মিত ব্যবহারের ফলে শরীরে কাজ নাও করতে পারে।
এটি মূলত ৫৫ ঘণ্টার মধ্যে খেলে ঝুঁকি কম
থাকে। আর একেবারে যদি ঝুঁকি নিতে না চান তাহলে মিলনের ১২ ঘণ্টার মধ্যে খাইয়ে দিলে সবচেয়ে বেশি নিরাপদে থাকবেন।