ইসবগুলের ভুসি খেলে কি মোটা হওয়া যায় , রিফ্লাক্স রোগ বা খাদ্যনালির প্রদাহ কমাতে এটি ব্যবহৃত হয়। ২ চা চামচ ইসবগুল ১ গ্লাস ঠাণ্ডা পানির সঙ্গে খেতে পারেন। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে খাওয়ার পর পেট-বুক জ্বালাপোড়া করা ও পেটে গ্যাস হওয়া রিফ্লাক্স রোগের উপসর্গ।
খাবারের পর পাকস্থলীর গায়ে এটি আবারণ সৃষ্টি করে। ফলে এসিড থেকে শরীরে ক্ষতি কম হয়। এই খাবারের ফলে শর্করা জাতীয় খাবার কম শোষিত হয়। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এটি পরোক্ষভাবে উপকার করে।
ইসবগুলের ভুসি খেলে কি মোটা হওয়া যায়
পেট পরিষ্কারে ওষুধের চেয়ে ইসবগুল অনেকগুণে উপকারী। সাধারণত কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে অর্শ্বরোগের সৃষ্টি হয়। অর্শ্বরোগ অনেক সময় ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধিতেও রূপান্তরিত হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এসব সমস্যার শুরু থেকে সমাধান করতে ইসবগুলের ভুসি উপকারী।
ওষুধ পেটকে কেমিক্যালাইস করে; ইসবগুলের ভুসি প্রাকৃতিকভাবে আমাদের সুস্থ রাখে। প্রতি রাতে ভুসি খেয়ে ঘুমাতে যাওয়ার অভ্যাস করলে আমাশয় থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও ইসলামিক টিপস
২ চা চামচ ইসবগুল ২৫০ মিলি কুসুম গরম পানির সঙ্গে ১-২ চা চামচ লেবুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে সকালে নাস্তার পরে খেলে শরীরের ওজন কমে যায়।
সারা বছর ধরে খেলে পেট ভুট ভুট করে, ডায়রিয়াও হতে পারে। একটানা ৭-১০ দিনের বেশি খাওয়া উচিত নয়। কিছু ওষুধ সেবনেও ইসবগুলের ভুসি বাধা দেয়।
ইসবগুলের ভুসি পরিপাকতন্ত্রে পিত্ত অ্যাসিডের সাথে আবদ্ধ হয়ে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে পিত্ত অ্যাসিডগুলি কোলেস্টেরল থেকে তৈরি হয়, তাই যখন তারা ইসবগুলের ভুসিতে আবদ্ধ থাকে, তখন তারা রক্ত প্রবাহে শোষিত হয় না। এটি সামগ্রিক কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে।