এক্স মানে কি

এক্স মানে কি “X” হলো ইংলিশ অক্ষরমালার 24 তম অক্ষর। গণিতে সাধারণত “X” হলো একটি চলরাশি। তবে ধ্রুবক হিসাবেও ব্যবহার করতে পারেন । লেখচিত্রের খেতে আনুভূমিক রেখাকে x-axis বলা হয়।


বায়োটেকনোলোজিতে “x” একটি রশ্মির নাম যার সাহায্যে দেহের কোন হাড় ভাঙ্গা আছে কিনা তা বোঝা যায়।

চিকিৎসাশাস্ত্রে এক্স মানে MDMA ড্রাগকে বোঝায়। যেটি সহজে শরীরকে উদ্দীপ্ত করে।

 

এক্স মানে কি



বায়োলজিতে এক্স মানে একটি সেক্স ক্রোমোজোম কে বোঝায়। মহিলাদের শরীর xx ক্রোমোজোম এবং পুরুষদের শরীর xy ক্রোমোজোম নিয়ে গঠিত হয়।

CV তে X ফ্যাক্টর মানে কোন জিনিসের প্রতি স্পেশাল দক্ষতা বোঝায়।



সাইকোলজিতে একটি এক্স থিওরি আছে। ডগলাস ম্যাকগ্রেগর এই থিওরি দিয়েছিলেন।যেটির অর্থ মানুষ কাজ করতে অপছন্দ করেন এবং দায়িত্ব নিতে চাননা।



ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির x মানে যৌন উদ্দীপক ভিডিওগুলো কে বোঝায়।

অবশেষে এক্স মানে বাংলায় প্রাক্তন বোঝায়।


ধন্যবাদ আপনাকে এক্স ওয়াইফের অর্থ জানতে চেয়ে প্রশ্ন করার জন্য। এক্স ওয়াইফ এবং এক্স গার্লফ্রেন্ড এই শব্দ দুটি আমাদের সমাজে বর্তমানে খবু প্রচলন ঘটছে। তবে আপনার মোট অনেকেই জানে না যে, এক্স ওয়াইফ এর অর্থ কি এবং কাকে এক্স ওয়াইফ বলে।



এক্স ওয়াইফ অর্থ কি? এক্স ওয়াইফ দুটি ইংরেজি শব্দ। এর আলাদা আলাদা অর্থ হচ্ছে এক্স অর্থ সাবেক এবং ওয়াইফ অর্থ আমরা সবাই জানি স্ত্রী। তবে দুটি শব্দের একক অর্থ হচ্ছে সাবেক স্ত্রী বা পুরাতন স্ত্রী।



এক্স ওয়াইফ কাকে বলে? ওই সকল মেয়ে বা স্ত্রীকে এক্স ওয়াইফ বলে যাদেরকে তার স্বামী তালাক দিয়ে দিয়েছে। সহজ করে বলি, মনে করেন আপনার স্ত্রীকে কোনো কারনে আপনি তালাক দিয়েছেন। তখন তো সে আর আপনার স্ত্রী থাকবে না। তখন সে আপনার সাবেক স্ত্রী বা এক্স ওয়াইফ হয়ে যাবে।

 


আপনি যদি এক্স গার্লফ্রেন্ড এর অর্থ না জানেন বা এক্স গার্লফ্রেন্ড কাদেরকে বলে, কি জন্য বলে তা না জানেন। তাহলে এই এক্স গার্লফ্রেন্ড অর্থ কি পোস্টি পড়তে পারেন।




খোলামেলা পর্ন ছবিতে ‘এক্স’ লেখা হয়

 

‘এক্সপ্লিসিট’ শব্দের সংক্ষেপিত রূপ হিসেবে। এর আড়ালে রয়েছে ‘এমপা’ বা মোশন পিকচার অ্যাসোসিয়েশন অব আমেরিকা-র করা ছবির শ্রেণিবিভাজন। ১৯৬৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই সংস্থা ছবির চার ধরনের বিভাগ চালু করে। ‘জি’ (জেনারেল), ‘এম’ (ম্যাচিওর), ‘আর’ (রেস্ট্রিক্টেড) এবং ‘এক্স’ (এক্সপ্লিসিট)। পরবর্তীতে এই বিভাজন বদলালেও শুরুটা ছিল এমনই।



মজার কথা হল, এখানে ‘এক্সপ্লিসিট’ কিন্তু কেবল যৌনতায় আবদ্ধ ছিল না। যে কোনও ধরনের ভায়োলেন্সের ক্ষেত্রেই অতিরিক্ত বাড়াবাড়িকে বোঝাতেই এই ‘এক্স’কে বোঝানো হতো।



কিন্তু এইখানেই রয়েছে একটি মজার ব্যাপার। এই বিভাগগুলির মধ্যে সব ক’টিরই ‘ট্রেডমার্ক’ ছিল। অর্থাৎ, কোনও প্রযোজক বা পরিচালক নিজের ইচ্ছেমতো কোনও বিভাগের মার্কা তাঁর ছবিতে ব্যবহার করতে পারতেন না। মোশন পিকচার অ্যাসোসিয়েশন ছবিটি ভাল করে দেখে,

 

কোন রেটিং তার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে তা স্থির করে, সেই মতো চিহ্ন নির্ধারণ করত। তার পর সেই চিহ্ন (‘জি’, ‘এম’ বা ‘আর’) ছবিতে ব্যবহার করা হত। এই পদ্ধতির একমাত্র ব্যতিক্রম ছিল ‘এক্স’। ছবিতে ‘এক্স’ লিখতে ‘এমপা’-র অনুমোদন দরকার ছিল না।



ব্যস, ছবির আকর্ষণ বাড়াতে অনেকে নিজে থেকেই ছবিতে ‘এক্স’ চিহ্ন জুড়ে দিতে লাগল! দর্শকদেরও ‘দুষ্টু’ ছবি শনাক্তকরণে সুবিধে হল, খোলামেলা উষ্ণ দৃশ্যের লোভে ঢল পড়ে গেল। এর পর আরও বেশি দর্শকের লোভে অনেকে তাঁর ছবিতে দেদার বাড়িয়ে দিতে থাকলেন ‘এক্স’-এর সংখ্যা। কেউ দুটো দিলেন, তো কেউ তিনটে। যেন যত বেশি ‘এক্স’, তত বেশি সেক্স! আজও চালু ধারণা তেমনই রয়ে গিয়েছে— পর্ন কতটা কড়া, তা বুঝিয়ে দেয় ‘এক্স’-এর সংখ্যা



অথচ আদপে, এমন চলতি ধারার আড়ালে কোনও স্বীকৃত কারণ নেই। মোশন পিকচার অ্যাসোসিয়েশনের হিসেবে ‘এক্সএক্সএক্স’ বলে কিচ্ছু নেই, কোনওদিন ছিলও না। নেহাতই বিপণনের কৌশল হিসেবে জন্ম নিয়ে আবিশ্ব ছড়িয়ে গিয়েছে সংকেতবাহী তিনটি দুষ্টু ‘এক্স’। কেউ কেউ তো তিনটিকে পেরিয়ে আরও এগিয়ে গিয়েছেন!



(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)