এক ফোটা বীর্য তৈরি হতে কত সময় লাগে,বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী

এক ফোটা বীর্য তৈরি হতে কত সময় লাগে,বীর্যপাতের পর বীর্য কমে গেলেও একইভাবে চক্রটি হইতে থাকে। অর্থাৎ এটি চলমান প্রক্রিয়া অথবা একটি নির বিচ্ছিন্ন প্রক্রিয়া। বয়সন্ধির পর অনবরত বীর্য তৈরি হতে থাকে। যতদিন সে বাঁচবে।একইভাবে বীর্যে প্রচুর প্রচুর শুক্রাণু হতেভথাকে। এই শুক্রাণুগুলো একটি চক্র আকারের পথে উৎপন্ন হতেই থাকে। এক একটি চক্র সম্পন্ন হতে ২৪ থেকে ৭২ দিন সময় লাগে।

 


তবে অনেকের ক্ষেত্রে পরিমাণ কম বেশি হতে পারে। এটাতে ভয়ের কোন কারণ নেই। পুরুষের অন্ডকোষ থেকে নতুন বীর্য তৈরি হতে সময় লাগে ৬৪ দিন। বীর্য উৎপাদনের শেষ সময় হলে এর কার্যকারিতা পুরুষের শরীরের ক্ষেত্রে সর্বক্ষণ বিরাজমান থাকে। পুরুষের প্রতিদিন ৮ বিলিয়ন বীর্য পুনরায় উৎপাদিত হয়ে থাকে।

 

গ্রিন টি এর উপকারিতা ও অপকারিতা



আমাদের অঁন্ডকোষ থেকে নতুন বীর্য তৈরি হতে সময় লাগে ৬৪ দিন. কিন্ত সেটা তৈরি হয় আগের বীর্য উৎপাদন এর সময় শেষ হলে।বীর্য উৎপাদনের কার্যকারিতা পুরুষের শরীরের সব সময় বিরাজমান থাকে। আমাদের প্রতিনিয়ত ৮ বিলিয়ন বীর্য পুনরায় উৎপাদিত হয়। আশা করি আপনাকে সাহায্য করতে পেরেছি।



বীর্যে মূলতঃ যে কোষ থাকে – শুক্রাণু – তার সাথে রক্তের লোহিত কণিকা/শ্বেত কণিকা/অণুচক্রিকার বিন্দুমাত্র মিল নেই। এই নতুন কোষ কোথা থেকে এলো, কী ভাবে সৃষ্টি হল, সেটাও এই সব অপবিজ্ঞানের সমর্থকরা বলতে পারেন না।

 


যদি এতটা পড়ে থাকেন, তবে বুঝতে পেরেছেন যে এটা একদম ভুল ধারণা। বীর্যের শুক্রাণু তৈরি হয় অণ্ডকোষে – অন্য কোষ বিভাজনের ফলে, এবং সেই মাতৃকোষগুলি মানুষ যখন ভ্রুণ অবস্থায় গর্ভে থাকে, তখনই তৈরি হয়ে অণ্ডকোষে জমা হয়ে যায়। বীর্যের বাকি তরল অংশ তৈরি হয় প্রোস্টেট ও সেমিনাল ভেসিকল নামক গ্রন্থি-দ্বয়ে।



বীর্যে শুক্রাণু বৃদ্ধির খাবার


এখন আমরা জানাবো বীর্যের শুক্রাণু বৃদ্ধির খাবার সম্পর্কে। অনেকের বীর্য কমার কারণ যাদের মানসিক চাপ টেনশন, ঘুম কম, চিন্তা এর জন্য বীর্যে শুক্রানু কমে যায়। আপনি খাবারের মাধ্যমে বীর্য শুক্রাণু বাড়াতে পারেন। নিচে উল্লেখ করা হলো বীর্যে যে শুক্রাণু বৃদ্ধির খাবার সম্পর্কে।


পালং শাক
পালং শাকে রয়েছে ফলিক অ্যাসিড যা শুক্রাণু তৈরি করতে সাহায্য করে।


টমেটো
লাল রঙের টমেটো খেলে পুরুষের দেহের সন্তান জন্মের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। টমেটো খেলে পুরুষের শুক্রানুর পরিমান ৭০% বৃদ্ধি পায়।


গাজর
গাজরে থাকা ভিটামিন পুরুষের স্নায়ু ত্রন্ত কে শক্তি করতে এবং যৌন কার্যকলাপ বৃদ্ধি করতে সহয়তা করে।


কুমড়ার বীজ
কুমড়ার বীজে ওমেগাছি ও ফ্যাটি এসিড রয়েছে যার যৌন রক্তে বৃদ্ধির করতে সাহায্য করে। এগুলো কাঁচা খাওয়ায় উপকারী বলে জানা যায় গবেষণায়।

 

 


স্বাভাবিক অবস্থায় আমাদের শরীরে রক্ত থেকে মাত্র পাঁচটি তরল তৈরি হয় – মস্তিষ্ক ও সুষুম্নাকাণ্ডের cerebrospinal fluid, pleural fluid, pericardial fluid, বৃক্কের মূত্র ও চোখের aqueous humour, এবং বীর্য এর মধ্যে নেই। এখন, আপনি যদি হস্তমৈথুনের অভ্যাসের কথা চিন্তা করে এই প্রশ্নটি করে থাকেন, তবে একটা কথা বলব : স্বমেহনের ফলে আপনার শরীরের যৌনক্ষমতা তথা বীর্য তৈরির ক্ষমতা হ্রাস পাবে না(যদি না কোনো গুরুতর আঘাত লাগে), বা আপনার শরীরও দুর্বল হবে না – এটা পরীক্ষিত ও প্রমাণিত সত্য।

 



ডাল

ডাল শুক্রানুর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ এটা প্রাকৃতিক ফলিক এসিডের অন্যতম উৎস। যেসব পুরুষের শরীরে কম ফলিক থাকে তাদের শরীরে শুক্রাণু দ্রুত তৈরি হয় না।


বাদাম
বাদামে প্রচুর জিংক থাকে। এজিক শরীরে শুক্রানুর সংখ্যা বাড়ায় এবং শক্তিশালী শুক্রানু তৈরি করে।


ডালিম
ডালিমে এন্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। যার রক্তের প্রবাহ বাড়ায় এরফলে শুক্রানুর মান উন্নত করে। এটা আপনার কাজ শক্তি ও উন্নতি করবে।

 


ডিম
ডিম যৌনসাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি খাবার। ডিমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। যাহ হরমোনের পরিমাণ ঠিক রাখি আর মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
প্লীহা হলো মানব শরীরের একটি গোলাকার অঙ্গ যা হেমোগ্লোবিন উৎপাদনে মূলত ভূমিকা পালন করে। হেমোগ্লোবিন একটি আয়রন যুক্ত প্রোটিন যা রক্তে অক্সিজেন পরিবহণ করে। প্লীহা শরীরে একটি মৌলিক কণিকা যা লোহিত রক্ত কণিকার উৎস হিসাবে কাজ করে এবং এই কণিকাগুলি শরীর থেকে পুরো করে ফেলা হয় না।



টাটকা ফল ও সবজি
টাটকা ফল ও সবজিতে ভিটামিন এ বি ও সি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। তাই এই ধরনের খাবার খেলে শুক্রাণুর পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।


আখরোট
আখরোট বীর্যের ভলিউম বাড়ায়। প্রতিদিন এক মুঠ আখরোট খেলে শুক্রাণু ও শক্তি বৃদ্ধি পায়। তাছাড়া থাকে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা পুরুষের লিঙ্গে রক্তের সম্পূর্ণ কাজ ভালোভাবে করে।

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)