এলার্জি দূর করার ক্রিম,বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও মেডিসিন টিপস

এলার্জি দূর করার ক্রিম , বেনাড্রিল হল অ্যান্টিহিস্টামাইনগুলির মধ্যে অন্যতম বড় নাম, তাই আমাদের অ্যান্টিহিস্টামাইন বাছাই হিসাবে এখানে তাদের দেখে অবাক হওয়ার কিছু নেই। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং  তাদের অ্যালার্জির ওষুধের মতো, তাদের টপিকাল অ্যান্টিহিস্টামিন চুলকানি বন্ধ করতে দ্রুত এবং কার্যকরভাবে কাজ করে।

এলার্জি দূর করার ক্রিম




ত্বকের অ্যালার্জি হল এমন একটি অবস্থা যেখানে ইমিউন সিস্টেম কিছু ক্ষতিকারক পদার্থের প্রতি প্রতিক্রিয়া দেখায় এবং সেগুলিকে অ্যালার্জেন হিসেবে চিহ্নিত করে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং ত্বক একটি প্রতিক্রিয়া অনুভব করে যখন এটি একটি নির্দিষ্ট পদার্থের সংস্পর্শে আসে যার থেকে এটি অ্যালার্জি হয়।



টোকোডার্ম‌ প্লাস ক্রিম (Tocoderm Plus Cream) থেকে পরিচিত এলার্জি রোগীদের কাছে সুপারিশ করা হয় না। এটি 1২ বছরের কম বয়সী কারো কাছে দেওয়া উচিত নয়। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং আপনার ডাক্তারকে বলুন যদি আপনি গর্ভবতী , গর্ভবতী হওয়ার পরিকল্পনা করেন বা এই ঔষধটি ব্যবহার করে বুকের দুধ খাওয়ানো হয় ।

আপনার যদি কোনও ত্বকের সংক্রমণ থাকে তবে এই ঔষধটি নির্ধারণ করার আগে আপনার ডাক্তারটি এটি সম্পর্কে জানেন তা নিশ্চিত করুন।



ডার্মাটোলজিস্ট এর পরামর্শে হাইড্রোকুইনোনসমৃদ্ধ ক্রিম ব্যবহার করেছিলাম।কিন্তু কোনভাবেই আশানুরূপ ফলাফল পাচ্ছিলামনা।শেষে ব্রণের বিষয়টা নিয়ে ভাবনা বাদ দিলাম।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং আমার জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন আনলাম।

যেমন পর্যাপ্ত পানি পান করা,পর্যাপ্ত ঘুম,শাকসবজি বেশি খেতাম,প্রচুর ফল খেতাম।দুশ্চিন্তা বাদ দিয়েছিলাম।বাইরের খাবার খুব দরকার ছাড়া খাওয়া বাদ দিয়েছি।ত্বকে অলিভ ওয়েল ব্যবহার করি।ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখার চেষ্টা করি।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে 



অ্যালার্জি জনিত মুখের দাগ দূর করার ঘরোয়া পদ্ধতি বলতে আমার কাছে মুখের মেস্তা দূর করার উপায় জানা আছে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে এবং আমার এই টিপস গুলো ফলো করলে আশাকরি আপনার অ্যালার্জিজনিত মুখের দাগ দূর করতে পারবেন।



মেসতা এমন একটি সমস্যা এটা বয়সের একটা সময়ে গিয়ে হতে দেখা যায়। কারও আবার বংশগত কারনেও হয় আবার অতিরিক্ত ও উল্টাপাল্টা প্রসাধনী মুখে ব্যাবহারের কারনেও হয়।

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)