কত বছর পর্যন্ত পুরুষাঙ্গ বৃদ্ধি পায়,মেডিসিন ও স্বাস্থ্য টিপস

কত বছর পর্যন্ত পুরুষাঙ্গ বৃদ্ধি পায় , ১৮ বছর পর্যন্ত পুরুষের শারীরিক বৃদ্ধি চলমান, এবং এই সময় জুরে তার পেনিসের সাইজ বারতে পারে।পেনিস সাধারণত ৫.৫ থেকে ৬ ইঞ্চি হয়ে থাকে।

 

কত বছর পর্যন্ত পুরুষাঙ্গ বৃদ্ধি পায়



আমাদের উপমহাদেশ অনুযায় লিঙ্গ গর এ ৫.৫-৬.৩ ইনচ এর মত লম্বা হয়| গ্রাহক , কৃতিম ভাবে লিঙ্গের সাইজ বাড়ানোর কোন উপায় নাই, এটা মোটা করারও কোন উপায় নাই বাজারে অনেক ক্রিম /তেল পাওয়া যায় কিন্তু এগুলা খুব একটা কার্যকারী না তাই এগুলা ব্যবহার না করলেই ভালো। আর সাস্থ্য বাড়ালে পেনিসের সাইজ বারে না।

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে 

বাংলাদেশের ক্ষেত্রে মেক্সিমাম ১৮ বছর পর্যন্ত লিঙ্গ বড় হয়। লিঙ্গ নরম থাকা এটা কোন রোগ নয়, তবে দুঃচ্চিন্তার কারনে এটা হতে পারে। সব সময় নিজেকে চিন্তা মুক্ত রাখবেন।

আর আপনার লিঙ্গের আকার নিয়ে কোন চিন্তা করবেন না। যৌন মিলনের ক্ষেত্রে লিঙ্গের আকার কোন সমস্যা না। পরিতৃপ্তিঃ যৌন মনন্তত্ত্ব বড়ই বিচিত্র। কিছু কিছু পুরুষ গভীর ভাবে বিশ্বাস করে যে তারা পৃথিবীর যেকোন নারীকে সহবাসে পরিতৃপ্ত করতে সক্ষম,

কিন্তু এর বিপরীত চিত্রও আছে, যেখানে দেখা যায় অনেক পুরুষেই এই ভয়ে ভীত যে নারিকে দৈহিক পরিতৃপ্তি দেবার ক্ষমতা তার নেই।






ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে পবিত্র গ্রন্থ কোরআনে নারী  পুরুষকে আধ্যাত্মিকভাবে সমানভাবে বিবেবচনা করা হয়েছে।


পবিত্র কোরআনে সূরা নিসার ১২৪ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে,



وَمَن يَعْمَلْ مِنَ ٱلصَّٰلِحَٰتِ مِن ذَكَرٍ أَوْ أُنثَىٰ وَهُوَ مُؤْمِنٌ فَأُو۟لَٰٓئِكَ يَدْخُلُونَ ٱلْجَنَّةَ وَلَا يُظْلَمُونَ نَقِيرًا



অর্থ:- “যে লোক পুরুষ হোক কিংবা নারী, কোন সৎকর্ম করে এবং বিশ্বাসী হয়, তবে তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং তাদের প্রাপ্য তিল পরিমাণ ও নষ্ট হবে না।”



কিন্তু মুসলিম ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের আইনে এই সমঅধিকার প্রতিফলিত হয় না।[১]

সঙ্গীর নাম ধরে ডাকা: অনেক পুরুষ তাদের স্ত্রীর মুখে তাদের নাম শুনতে চান। বিশেষ করে স্বামী-স্ত্রী একা থাকলে স্বামীর কানে ফিসফিস করে তার নাম উচ্চারন করে কথা বলা অনেক পুরুষের জন্য আনন্দদায়ক বিষয়। বক্রাকার কোমর: পুরুষ নারীর কোমরের খাঁজ তথা কার্ভ দেখতে পছন্দ করে।

নিতম্ব শরীরের সঙ্গে মানানসই হওয়া সৌন্দর্য্যের অন্যতম একটি আনুষাঙ্গিকতা। পরিপাটি জামা-কাপড়: প্রত্যেক পুরুষই নারীর পরিপাটি সাজের আশিক। তবে তা অবশ্যই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য মনে হতে হবে। সূত্র: ইন্টারনেট (কোন টিপস অনুসরণ করার আগে বা ঔষধ গ্রহণের পূর্বে অবশ্যই ডাক্তার / বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করবেন।)

(সূত্র:ইন্টারনেট)