কলেরা রোগের জীবাণুর নাম কি , ইজিপ্টে মহামারী চলার সময় রবার্ট কচ এই রোগটি সম্পর্কে গবেষণা করেন এবং কলেরা রোগে মৃত রোগীদের অন্ত্রে এই ব্যাকটেরিয়া খুঁজে পান। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে কিন্তু তিনি জীবাণুটিকে আলাদা করতে পারেননি এবং এর দ্বারা সংক্রমিত প্রাণীদের আলাদা করে শনাক্ত করতে পারেননি।
কলেরা রোগের জীবাণুর নাম কি
যদিও তার পরের বছরে ভারতে তিনি সফলভাবে ব্যাকটেরিয়া থেকে পৃথক করতে সক্ষম হয়েছিলেন। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে তাঁর গবেষণায় আবিষ্কৃত হয়েছিল যে এই ব্যাকটেরিয়াগুলি স্যাঁতস্যাঁতে নোংরা ভিজে মাটি এবং কলেরা রোগের মধ্যে জন্মায় এই ব্যাকটেরিয়াটি অন্যান্য আরো বিভিন্ন স্থানে বাস করে যেমন জলতল, উদ্ভিদ, মিজেসের (এক ধরণের মাছি) ডিম ও খোলক।
যক্ষ্মা মূলত একটি সংক্রামক রোগ।
বলা হচ্ছে, সংক্রামক রোগের ভেতর সারা পৃথিবীতে যক্ষ্মাই ‘টপ কিলার’ বা ‘শীর্ষ খুনি’। মাইক্রোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকুলোসিস নামে এক প্রকার ব্যাকটেরিয়া এই রোগের জন্য দায়ী। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে জীবাণুর সঙ্গে মিলিয়ে ডাক্তারি ভাষায় এই রোগের নাম রাখা হয়েছে ‘টিউবারকুলোসিস’।
সংক্ষেপে টিবি নামেই সবাই চেনে। এককালে যক্ষ্মাকে ‘ক্ষয় রোগ’ বা ‘রাজ রোগ’ বলা হতো। কারণ, এই রোগে রোগী খুবই শীর্ণ হয়ে পড়ে, আর মৃত্যু ছিল প্রায় অবধারিত।যক্ষ্মা এখন নিরাময়যোগ্য অসুখ।
কলেরার কারণে ডায়ারিয়া হঠাৎ করে শুরু হয় এবং এর কারণে অতি দ্রুত শরীর থেকে তরল পদার্থ বেরিয়ে যায়, প্রতি এক ঘন্টায় প্রায় 1 লিটার – এটি অত্যন্ত ক্ষতিকারক হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে কলেরার কারণে ডায়রিয়া হলে তাকে চেনার অন্যতম একটি উপায় হলো যে এতে প্রায়শই একটি বিবর্ণ এবং চাল ধোয়া জলের মত এবং দুধের মত জল দেখতে পাওয়া যায়।