কাউকে ভালো লাগলে কি করা উচিত , অনুভূতির কারণে কষ্টের পরিমাণ হ্রাস করার জন্য এই সম্ভাব্য বিশ্রী অভিজ্ঞতাটিকে স্বাভাবিক করা এবং স্বীকার করা গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনি কৌতূহলের সাথে আপনার অন্তর্নিহিত চাহিদা এবং প্রেরণাগুলি আরও ভালভাবে অন্বেষণ করতে পারেন। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং এই অনুভূতিগুলিকে উপেক্ষা করা, দমন করা বা নেতিবাচক মনোভাব পরিচালনা করা তাদের আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।
কাউকে ভালো লাগলে কি করা উচিত
কাউকে ভালো লাগলে চোর-পুলিশ না খেলে সরাসরি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়াই হচ্ছে বুদ্ধিমানের কাজ।
আপনার যদি কাউকে ভালো লাগে সেটা কোন তথাকথিত খারাপ কিছু নয়;কাউকে ভালো লাগা পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর অনুভূতিগুলোর একটি। …
যাকে ভালো লাগবে তার সাথে অধিক সময় ব্যয় করুন।
ভালোলাগার মানুষটির সাথে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করুন।
তাদের সাথে পরিচিত হন এবং বুঝতে পারেন যে তারা একজন সঙ্গীর মধ্যে কী খুঁজছেন । আপনার সেরা গুণাবলী দেখান, কিন্তু নিজেকে হতে. আপনার ক্রাশ পছন্দের মেয়েটির মতো হতে নিজেকে পরিবর্তন করা এড়িয়ে চলুন। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং সময়ের সাথে সাথে, আপনার ক্রাশ অন্য মেয়ের পরিবর্তে আপনার প্রতি অনুভূতি তৈরি করতে শুরু করতে পারে – তবে যদি তারা তা না করে তবে খুব বেশি হতাশ হওয়ার চেষ্টা করবেন না।
কাউকে বিশেষভাবে ভালো লেগে যায় তাহলে নিজেকে কন্ট্রোল করার সুতোটা নিজের কাছেই রাখুন। হ্যাঁ এটা ঠিক কালকে ভালোবাসার জন্য প্রয়োজন ভালোলাগা।মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং তাই আপনার দিক থেকে কোনই খাদ নেই। তবে আপনি যাকে পছন্দ করছেন তার দিক থেকে কোন না কোন বৈপরীত্য থাকতেই পারে। তাই কাউকে ভালো লাগলে তা বলার পূর্বে–
তার কাছ থেকে অতিরিক্ত প্রত্যাশা করা ছেড়ে দিন।
ত্যাগ স্বীকার করার মন মানসিকতা রাখুন।
তার অতীত সম্পর্কে জানার মন মানসিকতা তৈরি করুন।
সময় নিয়ে চিন্তা করুন।
পরিচয়, স্ট্যাটাস এ সম্পর্কে ভাবনা বাদ দিয়ে দিন।
কষ্ট সহ্য করার মন মানসিকতা তৈরি করুন।
ভালো বন্ধুত্ব গড়ে তোলার চেষ্টা করুন।
কেননা আপনি যদি অতিরিক্ত প্রত্যাশা নিয়ে কাউকে ভালো লাগার কথা বলেন তাহলে সে রিজেক্ট করলে আপনার অতিরিক্ত খারাপ লাগবে।মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং আর এই খারাপ লাগা আপনার উপর বাজে প্রভাব ফেলতে পারে।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)