কিস কাকে বলে , ভালবাসা ও স্নেহ প্রকাশের সবচেয়ে সহজ উপায় হল চুম্বন। প্রেমিকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার মুহূর্তে চুম্বনের মাধ্যেমে অনুভূতি প্রকাশ পায়। বিশেষজ্ঞদের মতে চুমু স্বাস্থ্যসম্মত। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং চুমু প্রিয়জনের প্রতি ভালোবাসা প্রেম ও যত্নের প্রকাশ , তাই প্রিয়জনের কাছ থেকে পাওয়া এই চুমু অনেকক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করে।
কিস কাকে বলে
কত রকমের চুমু হয় পৃথিবীতে।
ফ্রেঞ্চ কিস
ঠোঁটের অন্দরে অন্দরে কথা হয় এই চুমুতে। জিভ ছুঁয়ে যায় মুখের ভিতরের জমি। এমন নামকরণের কারণ, বিশ শতকের গোড়ায় ফ্রান্সে এই ধরনের চুমু খাওয়া শুরু হয়েছিল। ফরাসীরা বরাবরই যৌনতায় নতুন ধরনের এক্সপেরিমেন্ট করতে ভালবাসে। সেখান থেকেই এই চুমু আর তার নামের উৎপত্তি।
এস্কিমো কিস
নাকে নাক ঘষে আলতো আদর। এই হল এস্কিমো কিস। প্রথম এই বিষয়টি সকলের নজরে পড়ে এস্কিমোদের জীবন নিয়ে ১৯২২ সালে তোলা রবার্ট ফ্লহার্টি-র পৃথিবীবিখ্যাত তথ্যচিত্র ‘নানুক অফ দ্য নর্থ’-এ।
জ্যামিতি অনুসারে… “Kiss হচ্ছে দুইটা ঠোঁটএর
ন্যূনতম দূরত্ব!!”
ইকোনমিক্সঃ “Kiss হচ্ছে এমন একটা জিনিশ
যার
চাহিদা সব সময় যোগান অপেক্ষা বেশি থাকে…. ফিজিক্সঃ “এটা হচ্ছে মানব দেহকেচার্জ করার
পদ্ধতি”
চুমু খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ঠোঁটে চুমু খাওয়ার সময়ে ব্যাকটেরিয়া বিনিময় হয়। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে যা এই ব্যাকটেরিয়াগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ইমিউন সিস্টেমের ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে।
স্পাইডারম্যান কীভাবে চুমু খায় বলুন তো? সে ঝোলে শূন্য থেকে উলটো হয়ে আর তার প্রেমিকা দাঁড়িয়ে থাকে মাটিতে। কিন্তু তাতে প্রেমের গভীরতার কোনও অভাব থাকে না। অভিনব নিঃসন্দেহে। শূন্যে ঝুলতে হবে না, বিছানায় শুয়েই এমন মিষ্টি চুমু খেতে পারেন।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)