কৃমির ট্যাবলেট খেলে কি বাচ্চা নষ্ট হয় , গর্ভের প্রথম তিন মাস কৃমির ঔষধ সেবন করা যাবে না ৷সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং তিন মাস পার হলে রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী লিভামিসল এবং পাইরেনটাল পামওয়েড জাতীয় ওষুধ সেবন করতে পারবেন৷
কৃমির ট্যাবলেট খেলে কি বাচ্চা নষ্ট হয়
যারা নিজের বাচ্চা মেরে ফেলুন অথবা বাচ্চা নষ্ট করে ফেলেন এরকম যখন অপরাধ না করে সব থেকে উত্তম যারা এই আর্টিকেলটি পড়তে রয়েছেন তারা আশা করি এ কারণে এসেছেন যে বাচ্চা নষ্ট করার মেডিসিন সংগ্রহ করলে মূলত এরকম মেডিসিন অনলাইন থেকে সংগ্রহ না করার সবথেকে উত্তম কারণ একটি জীবন নিয়ে এরকম ছিনিমিনি খেলা কারো কাম্য নয়।
সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং তবে এক মাসের বাচ্চা নষ্ট করার ওষুধের নাম এম এম কিট এই ওষুধ সেবনের মাধ্যমে যতদূর সম্ভব বাচ্চা নষ্ট করা সম্ভব। তবে আপনারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী গর্ভপাত করার জন্য পরামর্শ নিতে পারেন।
১-৩বছর বয়সী সব শিশুকে জাতীয় টিকা দিবসে কৃমির ওষুধ খাওয়ানো ভালো। প্রতি ৪-৬ মাস অন্তর কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর মাধ্যমে শিশু কৃমির সংক্রমণ থেকে নিস্তার পাবে।
বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও মেডিসিন টিপস
চিকিৎসকরা বলছেন, অনেক সময় মায়ের স্বাস্থ্যের ঝুঁকি তৈরি হলে চিকিৎসকরা গর্ভপাতের পরামর্শ দেন।সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং আবার অনেক সময় জীবনযাপন, অসুস্থতা, খাবার বা অন্যান্য কারণে আপনাআপনি গর্ভপাতও হয়ে যায়।
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে বোনের বয়স যখন হয় ৪৩ দিনের কম তখন ভ্রুণ একটি রক্তপিণ্ড হিসেবে মায়ের গর্ভে অবস্থান করে।সঠিকভাবে নিয়ম মেনে চলতে হবে, জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং অতএব তখন থেকে শুরু করে চার মাস পর্যন্ত গর্ভপাতের মাধ্যমে বা অন্য কোন প্রক্রিয়া নষ্ট করে ফেলা মাকরুহে তাহরীমী হয়ে থাকে। একটুখানি অসতর্কতায় অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে নারীর গর্ভে মানব ভূনের সৃষ্টি হয়।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)