কোন পিল খেলে মাসিক হয়, ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস

কোন পিল খেলে মাসিক হয় ,সাধারণত মুখে যে পিল খাওয়া হয়, কমবাইন্ড পিল মাসিককে নিয়মিত রাখে। ঠিকমতো যদি কেউ খান, তবে মাসিক নিয়মিত হবে।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে 

কোন পিল খেলে মাসিক হয়

 যাঁদের মাসিক অনিয়মিত, তাঁদের আমরা বলি, জন্মনিয়ন্ত্রণ যদি করতে চান, তাহলে পিল আপনার জন্য সুইটেবল; যেটা মাসিককে রেগুলার করে রাখে। অনেকে মুখে খেতে চায় না। ভাবে, খেলে মোটা হয়ে যাব। সে ক্ষেত্রে ইনজেকশনে যায়। তিন মাস পরপর ইনজেকশন। ইনজেকটেবল কনট্রাসেপটিভ নিলে অনেক সময় ইরেগুলার ব্লিডিং হয়। আবারও কারও হয়তো লং টাইম বন্ধ থাকে। 



এটি লেবু, টমেটো, কমলালেবু, ব্রোকলি, কিবি ফল এবং পার্সলে ইত্যাদিতে খুব সহজে পাওয়া যায়। এটি খুব সাধারণ একটি উপায় যেটি সবার ঘরে সহজেই পাওয়া যায়। এই উপায়টি ব্যবহার করা জন্য যে কোন প্যাকেট বা বোতলে গরম জল নিয়ে প্রত্যেকদিন ১০-১৫ মিনিট পর্যন্ত সেঁক দিন। এই পদ্ধতি ব্যবহার করলে আপনার মাসিক শীঘ্র শুরু হবার সম্ভাবনা থাকে।

ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং



অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণের ঝুঁকি এড়াতে আজকাল জরুরি গর্ভনিরোধক পিল খাওয়ার একটা বেশ চল হয়েছে। অনেকে গর্ভধারণের ঝুঁকিপূর্ণ সময়ে একই মাসে এ ধরনের জরুরি গর্ভনিরোধক পিল একাধিকবার খেয়েছেন চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই। সাধারণত অরক্ষিত শারীরিক সম্পর্কের ৭২ থেকে ১২০ ঘণ্টার মধ্যে এই পিল খেতে হয়।


জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল কখন খেতে হয়


আপনি জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়িগুলি পাওয়ার সাথে সাথেই সেগুলি গ্রহণ করা শুরু করতে পারেন — সপ্তাহের যে কোনও দিন, এবং আপনার মাসিক চক্রের সময়। কিন্তু আপনি কখন গর্ভাবস্থা থেকে সুরক্ষিত থাকবেন তা নির্ভর করে আপনি কখন শুরু করবেন এবং আপনি যে ধরনের পিল ব্যবহার করছেন তার উপর।



জন্মনিয়ন্ত্রণ ছাড়াও পিল সেবনের আরও অনেক উপকার রয়েছে



* অনিয়মিত মাসিকে পিল সেবন একটি কার্যকরী চিকিৎসা। এটি শরীরের হরমোনের অস্বাভাবিক তারতম্যকে স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসে এবং মাসিক নিয়মিত করে।



* এটি ডিম্বাশয়ের সিস্ট তৈরিতে বাধা দেয়।



* এটি মাসিকের রক্তক্ষরণ কমিয়ে রক্তশূন্যতা রোধ করে।



* এ পিল জরায়ু মুখের মিউকাসকে ঘন করে জরায়ুতে জীবাণুর প্রবেশ প্রতিহত করে, এভাবে এটি জরায়ুকে জীবাণু সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে।



* দীর্ঘদিন পিল সেবনকারীদের ডিম্বাশয় ও এন্ডোমেট্রিয়াল ক্যান্সারের সম্ভাবনা উল্লেখযোগ্য হারে কমে যায়। তবে কিছু ক্যান্সার যেমন জরায়ু মুখের ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার দীর্ঘদিন পিল ব্যবহারকারীদের মধ্যে বেশি দেখা যায় বলে মনে করা হয়। তবে এখনও এটি তথ্য-প্রমাণ দ্বারা সুনিশ্চিত নয়।

(সূত্র:ইন্টারনেট)