কোন ফল খেলে মানুষ মোটা হয়,ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস

কোন ফল খেলে মানুষ মোটা হয় ,শুকনো ফলমূল (ড্রাই ফ্রুটস) ওজন বাড়ানোর জন্য আদর্শ খাবার।ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস, এগুলোতে ক্যালরির মাত্রা বেশি থাকে। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং তাই শুকনো কাজুবাদাম, কিশমিশ, খেজুর বা আমণ্ড খেলে আপনার মোটা হওয়ার ইচ্ছা খুব তাড়াতাড়ি পূর্ণ হবে। নিয়মিত সকালে নাশতার সময় ১০-১২টি আমণ্ড বা কাজু, কিশমিশ বা খেজুর খাওয়া শুরু করুন।

কোন ফল খেলে মানুষ মোটা হয়



গবেষণাটি বলছে, সে ক্ষেত্রে ডায়েটের ৩ শতাংশ যদি আঙুর হয় এবং ১১ সপ্তাহ ধরে তিনি এমনটা মেনে চলেন, তবে শরীরে ফ্যাট জমার হার কমে যেতে পারে। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং পাশাপাশি বলা হয়েছে, আঙুরের মধ্যে থাকা পলিফেনল অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া বাড়াতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে কিছু ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যাও কমিয়ে দেয় পলিফেনল। ফলে খাদ্যনালিতে পরিপাকক্রিয়া ভালো হয় এবং মেদও জমে না।



ড্রাই ফ্রুটস:

ড্রাই ফ্রুটসকে স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস হিসেবে গণ্য করা হলেও ড্রাই ফ্রুটের টাটকা ফলের তুলনায় দ্রুত রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে 


পেঁপে:

এই ফলে চিনির পরিমাণ যেমন বেশি, তেমনই ফাইবার প্রায় নেই বললেই চলে। তাই এক দিকে যেমন রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে, তেমনই ফাইবার না থাকায় মেটাবলিজমে সাহায্য করে না পেঁপে। আনারস: খুবই রসাল, সুস্বাদু ফল আনারস। কিন্তু এই ফলে চিনির পরিমাণ অত্যন্ত বেশি যা ওজন কমানোর পথে বড় বাধা।

কালে খিচুড়ি, ভাত, লুচি, পরোটা, পনির, রুটিসহ তেল-মসলার খাবার খেলে ওজন বাড়বে। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং অন্যদিকে হাতে তৈরি রুটি, পাউরুটি, কম তেলের সবজি—এগুলো ওজন বাড়াবে না। ডিম খেতে চাইলে সেদ্ধ খান। ভাজি, অমলেট কিংবা পোচ করে নয়।

 


দুপুরের খাবারে পরিমাণমতো ভাত

রুটি, অল্প তেলে রান্না নুডলস খেলে ওজন বাড়বে না। অন্যদিকে পোলাও, তেহারি, বিরিয়ানি, ফ্রায়েড রাইসে ওজন বাড়াবে। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং দুপুরে খেতে পারেন রান্না করা সবজি কিংবা ভর্তা। অন্যদিকে ভাজা সবজি ওজন বাড়িয়ে দেবে। ফ্রায়েড চিকেন কিংবা রোস্টে ওজন বাড়াবে—তবে কম তেল-মসলায় রান্না করা মাংস খেতে পারেন নিশ্চিন্তে।

তথ্যসূত্র: হেলথলাইন