খুরমা খেজুর খাওয়ার নিয়ম,ডাক্তারের পরামর্শ ও ইসলামিক টিপস

খুরমা খেজুর খাওয়ার নিয়ম , খেজুর স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী স্ন্যাক্স এবং ঘুমোতে যাওয়ার আগে এটি খাওয়া যেতে পারে।ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস, অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস, গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ পরিষ্কার করতে, হৃদয় ও লিভার সুস্থ রাখতে সকালে খেজুর খাওয়া উচিত।

মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং কিছু গবেষণায় জানা গিয়েছে, খেজুর শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং এটি একটি অ্যাফ্রোডিসিয়াক হিসেবে কাজ করে।

খুরমা খেজুর খাওয়ার নিয়ম



এক্ষেত্রে যে যে নিয়মগুলির মেন চলতে হবে, সেগুলি হল…

* খাওয়ার শুরুতে ‘বিসমিল্লাহ’ বলা : রাসুল (সা.) খাওয়ার প্রারম্ভে সব সময় ‘বিসমিল্লাহ’ বলে খাওয়া শুরু করতেন |মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে 

* খাবারে ফুঁ না দেওয়া : খাবারের মধ্যে ফুঁ দেওয়া অনেক রোগ সৃষ্টির কারণ। রাসুল (সা.) খাবারে ফুঁ দিতে নিষেধ করেন। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) কখনো খাবারে ফুঁ দিতেন না। ফুঁ দিতেন না কোনো কিছু পানকালেও। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪১৩)

খেজুরে থাকা পটাশিয়াম ও সোডিয়াম দেহে উচ্চ রক্তচাপ কমায়। ও বাজে কোলেস্টেরল দূর করে ও শরীরে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং খুব অল্প পরিমাণে সোডিয়াম। প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস দেহের খারাপ কলেস্টোরল কমায় এবং ভালো কলেস্টোরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে।মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে 



মনের প্রফোল্লতায় :

খেজুরে রয়েছে অ্যামিনো অ্যাসিড ও ট্রিপটোফেন, যা সিরোটোনিন হরমোন তৈরিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ এছাড়া এই মিষ্টি ফল মনে আনন্দের অনুভূতি ছড়িয়ে দেয়। ফলে মনকে সতেজ রাখে।


কোষ্ঠকাঠিন্য

:মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে খেজুর মানসিক চাপ, রাগ বা অন্য অনেক কারণেই হঠাৎ করে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়৷ আবার এর সঙ্গে পেট ব্যথাও হয়ে থাকে অনেক সময়৷ এরকম পরস্থিতিতে শুকনো খেজুর খেলে খুব সহজে পেট পরিষ্কার হতে পারে৷ তবে সাথে প্রচুর পানি পান করতে হবে৷ একমাত্র তবেই সঠিক ফল পাওয়া যাবে৷

তথ্যসূত্র: হেলথলাইন