গর্ভাবস্থায় স্যালাইন খাওয়া যাবে কি,ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস

গর্ভাবস্থায় স্যালাইন খাওয়া যাবে কি , গর্ভাবস্থায় ডায়রিয়ার জন্য কোনো ঔষধ ব্যবহার করা হয় না। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  খাবার স্যালাইন, পানি ও তরল খাবার দিয়ে পানিশূন্যতা প্রতিরোধ করাই এর চিকিৎসা।

গর্ভাবস্থায় স্যালাইন খাওয়া যাবে কি




গর্ভবর্তী মায়েদের জন্য সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবার নিয়ে আজ আলোচনা করবো । পৃথিবীর সব খাবর এই কম বেশি পুষ্টি আছে । তবে, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  এর মধ্যে কিছু খাবার আছে যেটা আমাদের শরীরের জন্য খুবই জরুরি ।বিশেষ করে যারা গর্ভবতী তাদের জন্য একটু বাড়তি পুষ্টিযুক্ত খাবারের প্রয়োজন ।

কিন্তু , আমরা কি জানি কোন খাবার খেলে গর্ভঅবস্থায় শরীরে সঠিক পুষ্টি পাবে? বা কি খাবার খেলে গর্ভের বাচ্চা সুস্থ থাকবে ?


রঙিন শাকসবজি ও ফলমূল: গর্ভঅবস্থায় প্রতিদিন কিছু না কিছু রঙিন শাকসবজি খাবার তালিকায় রাখুন । কেননা, রঙিন শাকসবজি আপনার গর্ভঅবস্থায় জন্য খুবই জরুরি । কারন ,এই সময় আপনার একটু বাড়তি পুষ্টির প্রয়োজন হয় ।

এছাড়াও এই সময় আপনার দেহে কিছু হরমোন এর ক্রিয়া -বিক্রিয়া চলে । বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং আপনার গর্ভের বাচ্চাটি আপনার গ্রহণকৃত খাদ্য থেকে পুষ্টি গ্রহণ করে থাকে । রঙিন শাক-সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন ,




ডিহাইড্রেশন (পানিশূন্যতা) এড়াতে গর্ভবতীরা অন্যান্য তরল খাবারের পাশাপাশি স্যালাইনও পান করতে পারবেন।


তবে বেশি লবণাক্ত তরল পান করা যাবেনা।




। এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে। রঙিন জাতীয় কিছু ফলমূল ও শাকসবজি হলো ,যেমন, মিষ্টি লাউ, গাজর ,পালংশাক,লালশাক, পাতাকপি, টমেটো, ফুলকপি ,দেশিলাউসহ আরও অনেক সবজি। রঙিন জাতীয় কিছু ফল , তরমুজ,লাল আগুর ,কমলা, আপেল ,বেদেনা,সহ আরও অনেক রকম ফল । এই রঙিন জাতীয় ফল ও সবজি খেলে আপনার দেহ ও আপনার গর্ভের বাচ্চাটি প্রয়োজনীয় ভিটামিন পাবে ।



মাছ,মাংস,ডিম,দুধ ,এই খাবারগুলো হলো প্রধান আমিষ জাতীয় খাদ্য । আমিষ জাতীয় খাদ্যকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা হয় ,যথা, উদ্ভিদ আমিষ ও প্রানিজ আমিষ ।


গর্ভাবস্থায় প্রথম ১৩ সপ্তাহে ফলিক এসিড বা ফোলেট সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ফলিক এসিড হলো এক ধরনের বি ভিটামিন। প্রথম কয়েক সপ্তাহে ভ্রূণের জন্মগত ত্রুটি হওয়ার আশঙ্কা থাকে এবং সঠিক পরিমাণে ফলিক এসিড গ্রহণ এই আশঙ্কা প্রায় ৭০ শতাংশ কমিয়ে দেয়৷ তাই এই সময় অবশ্যই আপনার ডাক্তারের পরামর্শ মেনে সাপ্লিমেন্ট হিসেবে সঠিক মাত্রায় ফলিক এসিড গ্রহণ করতে হবে৷

ফলিক এসিডসমৃদ্ধ খাবার আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে৷ যেমন আখরোট, পেস্তা বাদাম, ডিম, ছোলা, মুগ, ব্রকলি, সূর্যমুখী বীজ, চিয়া সিড, শতমূলী, কমলালেবু ইত্যাদি।



ডাল, বাদাম, সয়াবিন, শিমের বিচি ইত্যাদি জাতীয় খাদ্যের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমান আমিষ । এই জাতীয় খাদ্য আপনার গর্ভ অবস্থার জন্য গুরুত্বপূর্ন । তাই গর্ভ অবস্থায় এই জাতীয় খাবার খাবেন ।



ক্যালসিয়াম জাতীয় খাদ্য :গর্ভঅবস্থায় ক্যালসিয়াম জাতীয় খাদ্য আপনার জন্য ও আপনার গর্ভের বাচ্চার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । কেননা, এ সময় আপনার দেহে ক্যালসিয়মের ঘাটতি হয়ে থাকে ।তাই ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে আপনার প্রয়োজন ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার । যেমন, দুধ,ডিম, পনির, কচুশাক, বা কচুর লতি, ঢেরস,

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)