চশমার পাওয়ার বোঝার উপায় , আপনার চশমার প্রেসক্রিপশনে SPH মানে গোলক ।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে
এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং গোলক বলতে আপনার লেন্সের শক্তিকে বোঝায় (ডিওপ্ট্রে ইউনিটে পরিমাপ করা হয়) আপনার স্বল্প বা দীর্ঘ দৃষ্টিশক্তির মাত্রা সংশোধন করতে। সাধারণত, প্রতিটি চোখের জন্য এই সংখ্যাটি আলাদা হবে।
চশমার পাওয়ার বোঝার উপায়
আপনার চশমার প্রেসক্রিপশন -3.00 থেকে -6.00 এর কাছাকাছি। এখন এই লোকেদের বেশিরভাগই সেখানে সর্বদা চশমা পরে থাকবে কারণ 20-33 সেন্টিমিটারের বেশি কিছু ফোকাসের বাইরে থাকে।
তোমরা হয়তো দেখেছ, সাধারণ বিজ্ঞান বা পদার্থবিজ্ঞান বইতে ‘আলো’ নামে একটি অধ্যায় থাকে। এ অধ্যায়ে আলোকবিজ্ঞানের নানা দিক পড়ানো হয়। আমরা চোখ দিয়ে দেখি। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং
কোনো কিছু থেকে আলো এসে আমাদের চোখে পড়লে, সে জিনিসটা আমরা দেখতে পাই। এই দেখার প্রক্রিয়াটা সহজভাবে বোঝার জন্য আলোকবিজ্ঞানের দু–একটি বিষয় একটু জানতে হবে।
চোখের পাওয়ার যে কোনটাই হতে পারে। এমনকি -১৮ (-১.৫ নয়) এর একজনকেও দেখেছি। ওনাকে অস্বাভাবিক বললে ব্যাপারটা খারাপ দেখায়। বলতে পারেন কত পাওয়ার খুব বেশি?
আমার চোখের ডাক্তার আংকেলের মতে -৫ পর্যন্ত লঘু। এর উপরে একটু ভারী বা বেশি পাওয়ার বলা যায়। চশমা যারা বানান তারা আমাকে এর চমৎকার ব্যাখ্যা দিয়েছেন।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং
আপনি লক্ষ্য করে দেখবেন যখন পাওয়ার বাড়ে তখন (- এর জন্য) মাঝের অংশ কম পুরু আর সাইডগুলো মোটা হতে থাকে। -৫ এর উপর গেলে বেশ কম পুরু হয়ে যায়, কিছু ক্ষেত্রে সাপোর্টিং গ্লাস দিয়ে তা লেভেলে আনা হয়। তাই এ পর্যন্ত লঘু ধরতেই পারেন।
কোনো বস্তুর ওপর আলো পড়লে তিনটা ঘটনা ঘটে। এক. প্রতিফলন। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং
আয়না বা এ ধরনের প্রতিফলক তলে পড়লে আলো প্রতিফলিত হয়। প্রতিফলন মানে, আলোটা সেই তলে পড়ে ধাক্কা খেয়ে আবার ফিরে আসে। ফিরে এসে সেটা কোন দিকে যাবে, তা বোঝার জন্য জানতে হবে, আলোটা প্রতিফলক তলে (পড়, আয়নায়) কত ডিগ্রি কোণে পড়েছে, সেটা। আমরা আগেই বলেছি, জটিলতায় যাব না। আপাতত তাই এটুকু জানলেই হবে, আমাদের চোখ আয়নার মতো কাজ করে না।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)