চিংড়িকে সাদা সোনা বলা হয় কেন,স্বাস্থ্য টিপস

চিংড়িকে সাদা সোনা বলা হয় কেন , চিংড়ির রক্ত সাদা; কারন এদের রক্তে কোনও হিমোগ্লোবিন উপাদান নাই; বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে  আর চিংড়ি রপ্তানি করে যে বৈদেশিক অর্থ আয় করা হয় তা সোনার ব্যবসার চেয়েও মূল্যবান বা দামী; সেই কারনেই চিংড়িকে সাদা সোনা (white gold) বলা হয়। চিংড়িকে মূলত বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী অন্যতম প্রধান খাত বলা জানা যায়।

চিংড়িকে সাদা সোনা বলা হয় কেন 



আন্তর্জাতিক বাজারে ব্যাপক চাহিদা ও উচ্চ বাজারমূল্য বর্তমানে চিংড়িকে বাংলাদেশের অন্যতম রপ্তানী পণ্যে পরিনত করেছে। যে কারণে চিংড়িকে বলা হয়ে থাকে “সাদা সোনা”। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে  সত্তর দশক থেকে শুরু করে নব্বই দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত দেশে চিংড়ি চাষের ক্রমবিকাশ পরিলক্ষিত হয়েছিল।

চিংড়িকে মূলত বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী অন্যতম প্রধান খাত বলা জানা যায়।বর্তমানে বাংলাদেশ চিংড়ি রপ্তানী করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে । বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে সহজ ভাষায় দেশের চিংড়ি শিল্পের ব্যাপক উৎকর্ষের ফলে চিংড়িকে সাদা সোনা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।

বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও ইসলামিক টিপস

 

চিংড়ি চাষ বর্তমানে বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতির একটি অন্যতম উল্লেখযোগ্য ক্ষেত্র। আন্তর্জাতিক বাজারে ব্যাপক চাহিদা ও উচ্চ বাজারমূল্য বর্তমানে চিংড়িকে বাংলাদেশের অন্যতম রপ্তানী পণ্যে পরিনত করেছে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে সত্তর দশক থেকে শুরু করে নব্বই দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত দেশে চিংড়ি চাষের ক্রমবিকাশ পরিলক্ষিত হয়েছিল।

স্তুত ধূসর, বাদামি, সাদা বা গোলাপি রঙের এই চিংড়িমাছ কে তাই সাদা সোনা নামে আখ্যায়িত করা হয়।সহজ ভাষায় দেশের চিংড়ি শিল্পের ব্যাপক উৎকর্ষের ফলে চিংড়িকে সাদা সোনা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে চিংড়ি চাষ বর্তমানে বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতির একটি অন্যতম উল্লেখযোগ্য ক্ষেত্র।


মিঠা পানির ভানামেই চিংড়ির চাষ থেকে, অনন্য সত্যটি অর্জিত হয়েছে যে তাদের প্রাকৃতিক আবাসস্থলের বাইরে চাষ করা চিংড়ি আসলে WSSV (হোয়াইট স্পট ভাইরাস) বা মায়ো-রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এই সত্যটি একটি চুম্বক হতে পারে এবং মিঠা পানির ভ্যানামেই চিংড়ি চাষকে একটি প্রতিশ্রুতিশীল মৎস্য চাষে পরিণত করতে পারে, বিশেষ করে জেলেদের জন্য একটি বিকল্প আয় হিসাবে৷ যেহেতু এই সংস্কৃতিটি উপকূল থেকে দূরে জায়গাগুলিতেও চালানো যেতে পারে, তাই জেলেরা তাদের ছাদে সংস্কৃতির মাধ্যম তৈরি করতে পারে৷