চুলকানির ট্যাবলেট এর নাম এলার্জির ঔষধের নাম এবং ঘরোয়া সমাধান

চুলকানির ট্যাবলেট এর নাম
চুলকানির ট্যাবলেট এর নাম

চুলকানির ট্যাবলেট এর নাম এলার্জির ঔষধের নাম এবং ঘরোয়া সমাধান এলার্জি চুলকানি দূর করার উপায় এলার্জির হোমিও ঔষধের নাম চুলকানির ঔষধের নাম বাংলাদেশ

চুলকানির ট্যাবলেট এর নাম

দ্রুত চুলকানি কমার জন্য চুলকানির স্থানে পেভিসোন মলম টি লাগান।  পাশা পাশি সাথে এলাট্রল ট্যাবলেট খেতে  পারেন 

একজিমা হল চামড়ার এলার্জি জাতীয় প্রদাহ।এতে চামড়ার চুলকানি,ফুলা,পানি ভর্তি লালা দানা রস ও পুঁজ নিঃসরণ হয়।চমড়া শুষ্ক ও কালো হয়ে যায়।

চুলকানির ট্যাবলেট এর নাম
চুলকানির ট্যাবলেট এর নাম

একজিমার কারণঃ-

বিভিন্ন বাহ্যিক বস্তু ত্বকের সংস্পর্শে আসলে।যেমনঃ- এসিড, কাপড় কাঁচার সাবান ইত্যাদি।
বিভিন্ন প্রকার ঔষধ যেমনঃ -পেনিসিলিন, স্ট্রেপটোমাইসিন,সালফনামাইড ইত্যাদি ঔষধ সমূহ এলোমেলো মাত্রায় সেবন করার কারণে একজিমা হয়।

বিভিন্ন প্রসাধনী ব্যবহার করলে। যেমনঃ-মাসকারা,চুলের রং,লিপস্টিক, নেইলপালিশ ইত্যাদি।
কোন কারণে শরীরে এন্টিজেন -এন্টিবডির ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া তৈরি হলে।

চুলকানি দূর করার ঔষধের নাম

 

একজিমার লহ্মণঃ-

আক্রান্ত স্থান প্রথমে লাল বর্ণের হয়।
অতঃপর হ্মুদ্রাকৃতির গোটা বা প্যাপিউল ও ভেসিকলের উৎপত্তি হয়।
আক্রান্ত স্থানে প্রচন্ড জ্বালা যন্ত্রণা চিলকানি অবস্থা বিরাজ করে।
চুলকানোর পর গোটাগুলো এক ধরনের তরল কষ বের করে।
হ্মত স্থানের ইনফেকশনের কারনে আক্রান্ত গোটায় পুঁজের সৃষ্টি হয়।

একজিমা পুরাতন হয়ে গেলে ব্যথা কমে যায় এবং আক্রান্ত ত্বক বেশ কালচে বর্ণ ধারণ করে।
একজিমা প্রতিরোধে করণীয়ঃ-
রোগির যে সব খাবারে এলার্জি হয় তা খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
আক্রান্ত স্থান পরিস্কার রাখতে হবে।
প্রতিদিন সকালে কাচা হলুদ ১-৩ গ্রাম আখের গুড়ের সাথে মিশিয়ে খেতে হবে।
পুষ্টিবিদ

 

চুলকানির ট্যাবলেট এর নাম
চুলকানির ট্যাবলেট এর নাম

ক্যালকেরিয়া সালফ:

ত্বকের উপর আইস উঠে,চামড়া শুষ্ক থাকে,কোন চর্ম পীড়া বসে গিয়ে দাদের উৎপত্তি হলে চর্ম উত্তপ্ত খসখসে,জ্বালাপোড়া ভাব হলে,মাথার উপর দাদ হলে বেশী উপযোগী।মাত্রা ২০০শক্তির চার বড়ি দিনে একবার শিশুদের অর্ধেক মাত্রা

নেট্রাম সালফ:

যে সকল দাদ একবার শুষ্ক আবার রসাল হয়ে উঠে অর্থাৎ যখন রসাল থাকে তখন মৃতবঃ যখন রসাল হয় তখন সজীব ।সজীব অবস্হায় চুলকানী থাকে।মাত্রা ২০০শক্তির ৪ বড়ি দিনে একবার শিুদের অর্ধেক।

ক্যালকেরিয়া সালফ:যে দাদ কখনো সাড়ে না ।মনে হয় একেবার সেড়ে গিয়াছে ক্তিু পুনরায় দেখা দেয় সেই সকল দাদের চিকিৎসায় ক্যালকেরিয়া সালফ উপযোগী।মাত্রা:২০০শক্তির চার বড়ি দিনে একবার শিশুদের অর্ধেক মাত্রা।

চুলকানির ট্যাবলেট এর নাম
চুলকানির ট্যাবলেট এর নাম

চর্মরোগ দূর করবেন যেভাবে

চর্মরোগে কম-বেশি সবাই ভোগেন। গরমকালেই এ জাতীয় রোগ বেশি দেখা দেয়। এছাড়া অপরিষ্কার ও ঘনবসতিপূর্ণ পরিবেশে বসবাস চর্মরোগের একটা অন্যতম কারণ। নিয়ম মেনে চললে রোগের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব । নিচে রইল কিছু চর্ম রোগ এবং তা দূর করার তথ্য –

ঘামাচি: গরমের সময় ঘামাচি একটি সাধারণ সমস্যা। ঘামাচি সাধারণত তখনই হয় যখন ঘর্মগ্রন্থির মুখ বন্ধ হয়ে যায়, ঘাম বের হয় না এবং ত্বকের নীচে ঘাম আটকে যায়। এর ফলে ত্বকের উপরিভাগে ফুসকুড়ি এবং লাল দানার মতো দেখা যায়। কিছু কিছু ঘামাচি খুব চুলকায়। ঘামাচি সাধারণত এমনিতেই সেরে যায়। তবে ঘামাচি সারানোর জন্য ত্বক সবসময় শুষ্ক রাখতে হবে এবং ঘাম শুকাতে হবে।

 

ব্রণ: সাধারণত বয়ঃসন্ধিকালে এই রোগটি দেখা দেয়। তাই একে টিনএজারদের রোগও বলা যেতে পারে। ১৮ থেকে ২০ বছরের ছেলে-মেয়েদের মধ্যে এ রোগটা সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে তৈলাক্ত, ঝাল ও ভাজাপোড়া খাবারসহ চকলেট, আইসক্রিম ও অন্যান্য ফাস্টফুড খাওয়া কমাতে হবে। এছাড়া বেশি করে পানি ও শাক-সবজি খেতে হবে।

চুলকানির ট্যাবলেট এর নাম

 

দাদ: শরীরের যে-কোনো স্থান ফাংগাস দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে একে দাদ বলে। এই আক্রমণ মাথার চামড়ায়, হাত-পায়ের আঙুলের ফাঁকে কিংবা কুঁচকিতে হতে পারে। এটা ছোয়াঁচে রোগ। আক্রান্ত স্থান চাকার মতো গোলাকার হয় এবং চুলকায়। মাথায় দাদ দেখতে গোলাকার হয় এবং আক্রান্ত স্থানে চুল কমে যায়।

পাঁচড়া: শিশুদের মধ্যে এই রোগ বেশি দেখা যায়। পরিষ্কার কাপড়-চোপড় ব্যবহার ও নিয়মিত গোসল করলে খোসপাঁচড়া থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

একজিমা: একজিমা হলো ত্বকের এমন একটি অবস্থা যেখানে ত্বকে প্রদাহের সৃষ্টি হয়। একেক ধরনের একজিমার লক্ষণ একেক রকম হয়। তবে সাধারণভাবে লালচে, প্রদাহযুক্ত ত্বক, শুষ্ক, খসখসে ত্বক; ত্বকে চুলকানি; হাত ও পায়ের ত্বকের মধ্যে ছোট ছোট পানির ফুসকুড়ি ইত্যাদি হলো একজিমার লক্ষণ। ডিটারজেন্ট, সাবান অথবা শ্যাম্পু থেকে একজিমার সংক্রমণ হতে পারে। অতিরিক্ত গরম বা অতিরিক্ত ঠান্ডা ও স্যাঁতসেঁতে ভেজা আবহাওয়াও একজিমার কারণ।

সোরিয়াসিস: সোরিয়াসিস ত্বকের একটি জটিল রোগ। তবে এটি কেবল ত্বক নয়, আক্রমণ করতে পারে শরীরের অন্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গেও। যেমন সন্ধি, নখ ইত্যাদি। সাধারণত ত্বকের কোষস্তর প্রতিনিয়ত মারা যায় এবং নতুন করে তৈরি হয়। সোরিয়াসিসে এই কোষ বৃদ্ধির হার অস্বাভাবিক হয়ে ওঠে। ত্বকের কয়েক মিলিমিটার থেকে কয়েক সেন্টিমিটার জায়গাজুড়ে এই সমস্যা দেখা দেয়। রোগ যত পুরোনো হয়, ততই জটিল হতে থাকে। তাই দ্রুত শনাক্তকরণ ও চিকিৎসার আওতায় আসা জরুরি। আক্রান্ত ব্যক্তিকে আজীবন চিকিৎসা নিতে হয়। সোরিয়াসিস বংশগতভাবে হতে পারে।

আর্সেনিকের কারণে চর্মরোগ: আর্সেনিক যুক্ত পানি খেলে ত্বকে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন ত্বকের গায়ে ছোট ছোট কালো দাগ কিংবা পুরো ত্বক কালো হয়ে যেতে পারে, হাত ও নখের চামড়া শক্ত ও খসখসে হয়ে যেতে পারে। এছাড়া ত্বকের বিভিন্ন স্থানে সাদা-কালো দাগ দেখা দেয়াসহ হাত ও পায়ের তালুর চামড়ায় শক্ত গুটি বা গুটলি দেখা দিতে পারে। তবে চিন্তার বিষয় হলো, আর্সেনিক যুক্ত পানি পানের শেষ পরিণতি হতে পারে কিডনি ও লিভারের কর্মক্ষমতা লোপ পাওয়া; ত্বক, ফুসফুস ও মূত্রথলির ক্যানসার হওয়া; কিডনির কার্যক্ষমতা লোপ পাওয়া ইত্যাদি।