চুল পাকা বন্ধের ঔষধ হোমিওপ্যাথি , স্ট্রেস, ড্রায়ারের ব্যবহার, স্টাইলিং প্রোডাক্টের ব্যবহার, রোদে বেশি ঘোরাঘুরির কারণেও চুল পেকে যায়। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং এটি সহজেই আটকানো যেতে পারে , প্রাথমিক পর্যায়ে অকালপক্কতা নিরাময়ের জন্য একটি পাতা অত্যন্ত কাজে আসে। সেটি কারি পাতা।
এই কারি পাতা যদি চুলের গোড়ায় লাগানো যায়, তা পুষ্টি বৃদ্ধি করে। নতুন চুলও গজায়। চুলের স্বাস্থ্যও ভালো থাকে। বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন কারি পাতার হেয়ার মাস্ক।
চুল পাকা বন্ধের ঔষধ হোমিওপ্যাথি
চুল পাঁকা বন্ধ করতে হোমিও ঔষধ কতটা কার্যকরী তা নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। মেলানোসাইটের কারণে চুলের রং কালো হয়ে থাকে। বিভিন্ন কারণে মেলানোসাইট ক্ষতিগ্রস্ত হলে চুল পাঁকতে শুরু করে। অনেক সময় চুলের গোড়ায় খাদ্য ও অক্সিজেন সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হয়।
যে সকল কারণে চুল পড়ে বা পেকে যায় :
* অতিরিক্ত অধ্যায়,
* মানসিক ও শারীরিক পরিশ্রম,
* দীর্ঘকাল শোক দুঃখ ভোগ করা,
* মদ্যপান ও অপচিকিৎসা গ্রহণ,
* মাথা ব্যথা,
* অতিরিক্ত চিন্তা,
* পেটের পীড়া,
* অনিদ্রা,
* বংশগত কারণসহ বিভিন্ন কারণে চুল অকালে ঝরে বা পেকে যেতে পারে।
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার কার্যকারিতায় খুব একটা বিশ্বাস রাখিনা। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং কাজ হলে ভালো, নাহলে অ্যালোপ্যাথি। তবে মায়ের একটা হাতবাক্স আছে, ঠান্ডা লাগলে ব্রায়োনিয়া আর ব্যথা হলে আর্নিকা বেরোয়, সেগুলো সোনামুখ করে খেয়ে নি। মিষ্টি মিষ্টি, ভালোই লাগে।
এর ফলে অল্প বয়সে ছেলেদের মাথার চুল পেঁকে যায় বা সাদা হয়ে যায়। এমনকি বংশগত কারণেও অল্প বয়সে চুল পাঁকতে পারে। এক্ষেত্রে হোমিও ঔষধ কতটা কার্যকর হবে সেটা সঠিকভাবে বলা সম্ভব নয়। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং কারণ বংশগত কারণে অল্প বয়সে চুল পাঁকলে কোন ঔষধেই তেমন কাজ হবে না। হোক সেটা হোমিও বা এলোপ্যাথি। তাই আপনি হোমিও চিকিৎসা নিয়ে দেখেন কাজ হয় কিনা।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)