চেলা পোকা কি বিষাক্ত,ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস

চেলা পোকা কি বিষাক্ত , সেন্টিপিড (অনেকের কাছে চ্যালা হিসেবে পরিচিত) মূলত আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণী। এদের মূলত মাটি কিংবা আবর্জনা যুক্ত স্থানে পাওয়া যায়।মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  এরা পাথরের নিচেও বসবাস করে থাকে। মূলত দিনের বেলা এরা লুকায়িত অবস্থায় থাকে এবং রাতে চলাফেরা করে।

চেলা পোকা কি বিষাক্ত



সেন্টিপিডের রক্ত ধূসর বা সবুজ রঙের হয়ে থাকে তাই এদের রক্তকে হিমোলিম্ফ বলা হয়। এটি তে হিমোসায়ানিন নামক একধরনের প্রোটিন থাকে যা অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়ার সময় নীল রঙ ধারণ করে।মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  সেন্টিপিড সাধারণত বিষাক্ত হয়ে থাকে। এরা সবধরনের পোকামাকড় খেয়ে থাকে। তবে এরা মানুষের প্রতি আক্রমনাত্মক নয়, কিন্তু আপনি যদি এদের আঘাত না দেন তাহলে এরা কিছুই করবে না।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে এমন অনেক পতঙ্গ আছে যেগুলো আমাদের খুবই পরিচিত এবং এদের অনেকগুলোই একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় বিষ ছড়ায়আবার এর মধ্যে এমন কীট-পতঙ্গও রয়েছে, যাদের অনেকগুলো প্রজাতি রয়েছে এবং সবগুলো বিষ ধারণ করে না।


উদাহরণ হিসেবে বলা যায় পিঁপড়ার কথা। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং সব পিঁপড়া বিষাক্ত নয়, কিন্তু বিষ পিঁপড়া হিসেবে যেটি বহুল পরিচিত, সেটিতে বিষ আছে। আবার সব মৌমাছির হুলে যেমন বিষ থাকে না, তেমনই সব ব্যাঙও বিষাক্ত নয়।



মৌমাছি, বোলতা, ভিমরুল, ভ্রমর, বিষপিঁপড়া, বিছা, শুঁয়াপোকা, এঁটেল পোকা, ডাঁশ মশা ইত্যাদি কীটপতঙ্গ আমাদের চারপাশে বিদ্যমান। যেগুলো হুল ফুটালে, কামড় দিলে কিংবা শরীরের কোনো অংশের সংস্পর্শে এলে দেহে বিভিন্ন অবাঞ্ছিত প্রতিক্রিয়া হয়।মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  কোনো কোনো কীটপতঙ্গের কামড় সাপের চেয়ে তিন-চার গুণ বেশি বিষাক্ত। এদের কামড়ে প্রাণসংশয়ও হতে পারে। আবার কোনো কোনো পোকার কামড়ে মারাত্মক অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।


কার কাছে মানিকগঞ্জের একটি গ্রামে একটি আউটডোর শুটিং চলার সময় ঘটনাটি ঘটে।

তবে শুধু বাংলাদেশ নয়, পৃথিবীর অনেক দেশেই মানুষের চারপাশে থাকা অনেক ক্ষেত্রে অতি পরিচিত পতঙ্গের হঠাৎ আক্রমণে ভয়াবহ সব দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটে।


পোকামাকড়ের রকম এবং ব্যক্তিভেদে এসবের কামড়ের কারণে শারীরিক প্রতিক্রিয়া বিভিন্ন।মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  তবে সাধারণত কোনো পোকার কামড়ের পর কামড়ের স্থানে ত্বকে লাল চাকা, দাগ, ব্যথা, ফোলা, ফুসকুড়ি হতে দেখা যায়; ক্ষেত্রবিশেষে ফোসকাও পড়তে পারে।

সাধারণত এসব উপসর্গ ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সেরে যায়। কিন্তু কামড়জনিত প্রদাহ বেশি হলে সেলুলাইটিস নামের প্রদাহও হতে পারে। এ ছাড়া মারাত্মক প্রতিক্রিয়া হলে বমিভাব, বমি, মাথা ঝিমঝিম, ঠোঁট ও জিব ফুলে যাওয়া, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, প্রচুর ঘাম হওয়া, ঢোঁক গিলতে অসুবিধা, শ্বাসকষ্ট, কাশি, ডায়রিয়া ইত্যাদি দেখা দিতে পারে।

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)