ছেলেদের কাম শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ

ছেলেদের কাম শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ , আমি আমার নিজের সমস্যার জন্য এই পদ্ধতি ব্যবহার করেছি।আমি বিয়ের প্রথম কয়েকমাস এমন হয়েছিল যে তেমন কোন সময় দিতে পারতাম না।

 

আমার স্ত্রীর মন খারাপ হয়ে যেতো সে আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করে বসতো পরে আর আমাকে কাছে যেতে দিতে চাইত না কারণ আমার ক্লান্তি এসে যেত কিন্তু সে তখনও উত্তেজিত এতে তার খারাপ লাগতো তাই আমাকে বলা শুরু করলো তুমি আগে ঠিক হও তারপর আমার কাছে আসো।

 

এরপর আমি একজনের পরামর্শ অনুযায়ী মেথির দানা পানিতে ভিজিয়ে প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস পানি খাওয়া শুরু করলাম এভাবে একমাস খাওয়ার পর আমি তার কাছে গেলাম এবং দুজনেই সন্তুষ্ট। আলহামদুলিল্লাহ



ছেলেদের কাম শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ



আমার ক্ষেত্রে একমাসে হয়েছে কারো জন্য ২ -৩ মাস বা তার বেশিও লাগতে পারে। অবশ্যই মনে রাখবেন শুধু পানি খাবেন মেথির দানা গুলো ফেলে দিবেন বা বাড়ির আঙিনায় বুনিয়েও রাখতে পারেন কারণ মেথি শাকও আপনার যৌন শক্তিকে আল্লাহর রহমতে অনেক বৃদ্ধি করে দিবে।


যৌন ক্ষমতা বাড়াতে যেসব খাবার খেতে পারেন
যৌন অক্ষমতাকে দূর করতে এমন কিছু প্রাকৃতিক খাবার রয়েছে যা আপনার যৌন ইচ্ছাকে বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে। তাই আর দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক। সেই খাবার কোনগুলো।



সেক্স বাড়ানো জন্য যৌন শক্তি বর্ধক tablet খাবেন না। এই ঔষধ পুরুষকে ধ্বজভংগ রোগের দিকে ঠেলে দেয় কিছু ক্ষেত্রে মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। যৌন শক্তি বাড়ানো জন্য কোন ঔষধ সেবনের প্রয়োজন নেই। গবেষনায় দেখা যায় পুরুষের পুষ্টিকর খাদ্য (food) খাওয়ার মাধ্যমে যৌন শক্তি পেয়ে থাকে। এক্ষেত্রে গাভীর খাঁটি দুধ ও ডিমের ভূমিকা অসাধারন। যৌন শক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে ইউনানী ঔষধ গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখতে পারে। এজন্য অবশ্যই অভিজ্ঞ ও রেজিষ্টার্ড হাকীমের পরামর্শ নিতে হবে।


মনে রাখবেন রাস্তা ফুটপাতে থেকে যৌন শক্তিবর্ধক tablet কেনা থেকে বিরত থাকুন। যৌন শক্তি বাড়ানোর কোন মন্ত্র আছে বলে বিজ্ঞান বিশ্বাস করেন না। যারা আপনাকে মন্ত্র পড়ে সহবাসের পরামর্শ দেয়, তারা নিছক আপনার সাথে প্রতারনা করে মাত্র। তাই যে কোন চিকিত্সা বা পরামর্শের জন্য রেজিষ্টার্ড চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।

 

এখন আসি আসল কোথায় প্রতি দিন ঘুমাবার আগে ১ টি পান সাথে খাটি মধু ও কালজিরা পান দিয়ে খাবেন। ১০০% কাজে লাগবেই। না হলে আমাদের কমেন্ত বক্স এ জানাবেন। তবে এখানে মধু খাটি হতে হবে। অন্যথায় সব বিফলে যাবে গবেষনা অনুযায়ী জিনসেং বীর্যস্খলনের সময় কাল কার্যকরী ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভাবে বাড়ায়। জিনসেং মূলটির বয়স ছয় বছর হতে হবে। জিনসেং বর্তমানে সারা বিশ্বে একটি আলোচিত ঔষধি উদ্ভিদ, যার মূলে রয়েছে বিশেষ রোগ প্রতিরোধকক্ষমতা।



বাদাম ও বীজ জাতীয় খাদ্য


বাদাম ও বীজ জাতীয় খাদ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে যা মানবদেহে কোলেস্টেরল এর মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করে। অপরদিকে বীজ জাতীয় খাদ্য যেমন কূমড়োর বীজ, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিংক যা সেবনে প্রস্টেট গ্রান্ড সুস্থ থাকে।

এর পাশাপাশি শুক্রাণু ও টেস্টোস্টেরন হরমোন তৈরিতে এটা বেশ কার্যকর। তাই যৌন আকাঙ্খা বাড়াতে কুমড়োর বীজ, চিনাবাদাম, কাজুবাদাম, পেস্ত বাদাম ইত্যাদি নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। যা আপনার যৌন জীবনকে করবে আনন্দময়।

 


বিট ও গাজর



প্রাকৃতিক উপায়ে যৌন দূর্বলতা কাটাতে নিয়মিত বিট ও গাজর খেতে পারেন। বিটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রেট যা পুরুষাঙ্গের রক্তনালীকে প্রসারিত করতে সহায়তা করে। আর গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যা শুক্রাণুর পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা বজায় রাখে।



হাজার বছর ধরে চীন, জাপান ও কোরিয়ায় জিনসেংয়ের মূল বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক, শক্তি উৎপাদনকারী, পথ্য ও টনিক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। জিনসেং জিনসেং কি প্রাকৃতিক ভায়াগ্রা? জিনসেং কি, জিনসেং খেলে গোপন ক্ষমতা বাড়ে কেন? জানুন জিনসেং ইংরেজিতে পরিবারের একটি উদ্ভিদ প্রজাতি। এটি মাংসল মূলবিশিষ্ট এক ধরনের বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ।

 

এটি পূর্ব এশিয়াতে, বিশেষ করে চীন, কোরিয়া ও পূর্ব সাইবেরিয়াতে, ঠান্ডা পরিবেশে জন্মে।শক্তিবর্ধক টনিক হিসেবে বিভিন্ন দেশে জিনসেংয়ের প্রচলন আছে। জিনসেং শব্দটা উচ্চারণের সাথে যে দেশটির নাম উচ্চারিত হয় সেটি হলো কোরিয়া। জিনসেংকে অনেকে কোরিয়ান ভায়াগ্রা বলে থাকে। জিনসেং কি আসলে জিনসেং কী? হলো গাছের মূল। এই গাছটির নামই। হাজার হাজার বছর ধরে কোরিয়াতে জিনসেং ওষুধি গুণাগুণের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। জিনসেং গাছের মূল রোগ প্রতিরোধক এবং ইংরেজিতে বললে বলতে হয় ।


ডার্ক চকলেট



ডার্ক চকলেট খেতে আমরা অনেকেই বেশ পছন্দ করেন। আর সেটা যদি হয় আপনার শরীরের জন্য ভালো তাহলে তো কথাই নেই।

ডার্ক চকলেটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফেনিলেথ্যালামাইন ও ক্যালরি যা যৌন উদ্দীপনা বাড়িয়ে তুলে ও যৌন শক্তি বাড়াতে সহায়ক।


রসুন

প্রাচীনকাল থেকেই যৌন চাহিদা বাড়াতে রসুনের ব্যবহার হয়ে আসছে। আপনার যদি যৌন সমস্যা থেকে থাকে তবে রোজ ১ কোয়া রসুন খাওয়া শুরু করতে পারেন। রসুনে থাকা অ্যালিসিন যৌন উদ্দীপনা বাড়াতে ও যৌন অঙ্গগুলোতে রক্ত প্রবাহের মাত্রাকে পরিমাণনুযায়ী রাখতে সহায়তা করে।



জিনসেংকে কোরিয়ানরা বিভিন্নভাবে খেয়ে থাকে। এর পুরো মূল সুপে দিয়ে দেয়, সিদ্ধ মূল খেতে হয়। চিবিয়ে চিবিয়ে এর নির্যাস নিতে হয়। জিনসেং দিয়ে মদও তৈরি হয়। এছাড়াও জিনসেং-এর রয়েছে নানাবিধ খাদ্য (food)উপকরণ। জিনসেং কে বলা হয় বা আশ্চর্য লতা।

 

চীনে সহস্র বছর ধরে জিনসেং গাছের মূল আশ্চর্য রকম শক্তি উতপাদনকারী পথ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এছাড়াও এর রয়েছে নানাবিধ গুন।চীন থেকে কেউ বেড়াতে আসলে সাধারণত দেখা যায় জিনসেং ও সবুজ চা কে গিফট হিসেবে নিয়ে আসতে।

 

সেইরকম একটা গিফট পাওয়ার পরে ভাবলাম যে এই আশ্চর্য লতার গুন কে আসলে বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত নাকি এ শুধুই প্রাচীন চাইনিজ মিথ? ঘাটতে গিয়ে পেলাম নানা তথ্য। আমাদের দেশের মানুষেরা এটা সম্পর্কে কম-ই জানেন। তাই জিনসেং সম্পর্কে একটি পরিপূর্ণ ধারণা দেওয়ার উদ্দেশ্যে আজকের পোস্ট।



ঝিনুক

যৌন ক্ষমতা বাড়াতে ও যৌনজীবন সুখের করে তুলতে ঝিনুক খেতে পারেন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও জিংক যা শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে এবং যৌন ইচ্ছা দিগুণ করতে ভূমিকা পালন করে। একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে রোমানরা সকালে ৫০-৬০ টি করে কাচা ঝিনুক খায়।

দুধ

যৌন ক্ষমতা বাড়াতে দুধের গুরুত্ব অপরিসীম। এতে রয়েছে প্রাণিজ-ফ্যাট যা যৌন ক্ষমতা বাড়াতে বেশ কার্যকরী। শরীরে সেক্স হরমোনের পরিমাণ বাড়াতে ফ্যাট জাতীয় খাবারের বেশ প্রয়োজন রয়েছে। যেমন: খাঁটি দুধ, মাখন, গাওয়া ঘি, দুধের সর ইত্যাদি। তবে লক্ষ রাখতে হবে এই খাবারগুলো যেন নির্ভেজাল প্রাকৃতিক হয়।


এলাচ

অনেকেই শুনে থাকবেন এলাচ কে রোমান্টিক মশলা বলা হয়। কারণ এতে অ্যাফ্রোডিসিয়াক রয়েছে যা যৌন ইচ্ছা বাড়াতে সহায়তা করে। এছাড়া চা ও কফির সাথে এলাচ খাওয়া যৌনাঙ্গের জন্য বেশ উপকারী।




জিনসেং : মুলত দুই ধরণের জিনসেং ঔষধি গুনসম্পন্ন হিসেবে পরিচিত- আমেরিকান ও এশিয়ান। এর মধ্যে এশিয়ান জিনসেং (ginseng) অপেক্ষাকৃত বেশি কার্যকরী। এই দুই ধরণের জিনসেং (ginseng) কে বলা হয় প্যানাক্স জিনসেং। প্যানাক্স শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ “panacea” থেকে যার অর্থ হলো বা সর্ব রোগের ঔষধ। জিনসেং (ginseng) সাদা (খোসা ছাড়ানো) ও লাল (খোসা সমেত)

 

এই দুই রকম রূপে পাওয়া যায়। খোসা সমেত অবস্থায় এটি অধিক কার্যকরী। এদের মধ্যে থাকা জিনসেনোনোসাইড নামক একটি উপাদান এর কার্যক্ষমতার জন্য দায়ী। সাইবেরিয়ান জিনসেং নামে আরেক ধরণের গাছ আছে, যা জিনসেং বলে ভূল করা হলেও তা আসলে প্রকৃত জিনসেং (ginseng) না। জিনসেং (ginseng) ও লিংগোত্থানে অক্ষমতাঃ জিনসেং এর গুনাবলীর মধ্যে সবচেয়ে বেশী যা প্রমানিত তা হলে, পুরুষের লিংগোত্থানে অক্ষমতা রোধে এর ভূমিকা।



ব্রোকলি

বেশ প্রয়োজনীয় ও অত্যন্ত উপকারী এক সবজির নাম হলো ব্রকোলি। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যা যৌনাঙ্গে রক্ত প্রবাহের মাত্রা স্বাভাবিক রাখে। যার ফলে যৌনাঙ্গ জনিত সমস্যা হ্রাস পায়। যৌনাঙ্গে রক্ত প্রবাহের মাত্রা বহাল রাখতে ব্রকোলি বেশ কার্যকরী।

কলা

কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি, সি ও পটাশিয়াম, যা মানবদেহের যৌন ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে। এতে থাকা ব্রোমেলাইন নামক এনজাইম মেল সেক্স হরমোন টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে পুরুষদের মধ্যে কামশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ভিটামিন ও পটাসিয়াম মানবদেহের রক্ত সঞ্চালনের মাত্রাকে বৃদ্ধি করে এবং মানবদেহের শক্তির স্তরকে বাড়িয়ে তোলে।

 


ডিম

যৌন উদ্দীপনা বাড়াতে আদর্শ একটি খাবার হলো ডিম। কারণ ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা হরমোনের মাত্রা কে বজায় রাখতে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। নিয়ম করে রোজ সকালে ১ টি করে ডিম খেলে আপনার যৌন আকাঙ্খা বৃদ্ধি পাবে।

 



৪৫ জন ইরেকটাইল ডিসফাংশন (লিংগোত্থানে অক্ষম ব্যাক্তি) এর রোগীর উপর একটি পরীক্ষা চালান। তাদের কে ৮ সপ্তাহের জন্য দিনে ৩বার করে ৯০০ মিগ্রা জিনসেং (ginseng) খেতে দেয়া হয়, এরপর দুই সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার ৮ সপ্তাহ খেতে দেয়া হয়। তাদের মধ্যে ৮০% জানান যে, জিনসেং (ginseng) গ্রহনের সময় তাদের লিংগোত্থান সহজ হয়েছে।

 

২০০৭ সনে এ ৬০ জন ব্যাক্তির উপর করা এবং এ ৯০ জন ব্যাক্তির উপর করা অনুরুপ আরো দুটি গবেষনা প্রকাশিত হয়। ২০০২ সালের একটি গবেষনায় বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেন যে, জিনসেং কিভাবে লিংগোত্থানে সহায়তা করে। পুরুষের যৌনাংগে নামে বিষেশ ধরণের টিস্যু থাকে। নাইট্রিক অক্সাইডের উপস্থিতিতে এই টিস্যু রক্তে পরিপূর্ণ হয়ে লিংগোত্থান ঘটায়।

 

জিনসেং সরাসরি দেহে নাইট্রিক অক্সাইডের পরিমান বাড়িয়ে লিংগোত্থানে সহায়তা করে। জিনসেং ও দ্রুত বীর্যস্খলন যদিও কাচা জিনসেং (ginseng) এর মূল এই রোগে কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জানা যায়না তবে জিনসেং (ginseng) এর তৈরী একটি ক্রীম পুরুষদের দ্রুত বীর্যস্খলন রোধে বিশ্বব্যাপী ব্যবহার হয়ে আসছে যা মিলনের একঘন্টা আগে লিঙ্গে লাগিয়ে রেখে মিলনের আগে ধুয়ে ফেলতে হয়।



মধু

মধু হলো এক প্রকারের মিষ্টি জাতীয় খাদ্য। মধু হলো প্রাকৃতিক হাজারো ফুল ও দানার নির্যাস। যা যৌন দূর্বলতা দূর করার পাশাপাশি যৌবন ধরে রাখতে খুবই উপকারী। তাই খালি পেটে সপ্তাহে তিন থেকে চারদিন ১ চা চামচ মধু খেতে পারেন।

 


যৌন শক্তি বাড়াতে নিয়মিত শরীরচর্চা


যৌন শক্তি কমে যাওয়ার আরেকটি মূল কারণ হচ্ছে শরীরের বাড়তি ওজন। তাই সত্যিই যদি যৌন শক্তি বাড়াতে চান তাহলে শরীরের বাড়তি ওজন কমানোর চেষ্টা করুন এবং প্রতিনিয়ত শরীরচর্চা করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। যাদের শরীরে মাত্রাতিরিক্ত চর্বি রয়েছে এবং যারা অতিরিক্ত মোটা তাদের যৌন আকাঙ্খা ও শক্তি দুটোই কম,এক গবেষণায় প্রমাণিত।

 

তাই বৈবাহিক জীবনে সুখী হতে প্রতিদিন অন্তর্ত ৩০মিনিট শরীরচর্চা করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। অতিরিক্ত ওজন আপনার দাম্পত্য জীবনের সুখ কেড়ে নিতে পারে তাই সময় থাকতে অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলুন।

 



হামদর্দ এর সকল পণ্য কোথায় পাবেন


হামদর্দ এর সকল ওষধ আপনি সঠিক দামে হেলদি স্পোর্টস থেকে সহজেই পেতে পারেন। তাই আর দেরি না করে আজই পণ্যটি অর্ডার করে ফেলুন। হামদর্দ এর সকল মেডিসিন অনলাইনে কেনাকাটায় হেলদি স্পোর্টস নির্ভরযোগ্য একটি প্রতিষ্ঠান।

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)