ছেলেরা পিল খেলে কি হয়,শতকরা ২৬ ভাগ দম্পতি জন্ম নিরোধের জন্য খাবার বড়ি ব্যবহার করেন।ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস, সাধারণত বড়ির প্রতিটি পাতায় ২১ টি সাদা বড়ি এবং ৭টি খয়েরি বা লাল রঙ এর বড়ি থাকে।
এই বড়ি গুলোতে যে উপাদান থাকে তা ডিম্বানুকে পরিপক্ক হতে দেয় না, মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং গর্ভধারনও হয় না। জন্মনিয়ন্ত্রণকারী বড়ি খাবার আগে জেনে নেয়া প্রয়োজন- জন্ডিস আছে কিনা, উচ্চ রক্তচাপ আছে কিনা, ডায়াবেটিস আছে কিনা, খুব বেশি মাথা যন্ত্রণায় ভুগছেন কিনা, ঋতুস্রাব নিয়মিত হচ্ছে কিনা, তলপেটে বা স্তনে চাকা আছে কি না।
ছেলেরা পিল খেলে কি হয়
নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষদের এই জন্মনিয়ন্ত্রণ ওষুধ দুটি তেমন কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই শরীরের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমিয়ে দেয়।
মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং নতুন ওষুধ দুটির নাম ডিএমএইউ এবং ১১বিটা-এমএনটিডিসি। ওষুধগুলো প্রোজেস্টোজেনিক অ্যান্ড্রোজেন নামক ওষুধের সমগোত্রীয়।
নতুন পিল দুটি টেস্টোস্টেরনের মাত্রা হ্রাস করে শুক্রাণুর সংখ্যা কমিয়ে দেয়।
নারীদের তুলনায় পুরুষের বিকল্প গর্ভনিরোধকের সংখ্যা খুবই কম। এই দুটি ওষুধ আবিষ্কারের ফলে অপরিকল্পিত গর্ভধারণ রুখতে ছেলেরাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবেন বলে দাবি গবেষকদের।
মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং শারীরিক সম্পর্কের ৭২ থেকে ১২০ ঘণ্টার মধ্যে এই পিল খেতে হয়। এই পিল খেলে ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু বের হয়ে জরায়ুতে আসতে দেরি হয়। এই সময়ের মধ্যে জরায়ুতে থাকা শুক্রাণুগুলো নষ্ট হয়ে যায়।
ফলে ডিম্বাণু শুক্রাণুর সঙ্গে নিষিক্ত হতে পারে না। ফলে গর্ভধারণও হয় না। তবে অনেক ক্ষেত্রে এই পিল খাওয়ার পরেও অনেক নারী গর্ভধারণ করেন।
সে যদি পিলটা নিয়মিত খেত তাহলে মাসে মাসে তার মাসিকের সাইকেল ঠিক থাকতো। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং জরায়ুতে ইনফেকশনের চান্স ছিল না। একটা অপ্রত্যাশিত গর্ভধারনও হতো না।
সে যখন সন্তান চাইতো, পিল বন্ধ করে দেওয়ার তিন মাসের মধ্যে গর্ভধারণ হয়ে যেতো।
জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি মানলে সন্তান হবে না, এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারনা। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং আমাদেরকে এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। যদি সে ডিটারমাইন্ড হয় যে, আমি দু`বছর সন্তান নেব না, তাহলে তাকে অবশ্যই জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।