জন্ডিস টেস্ট কত টাকা , রক্তে বিলিরুবিনের ঘনত্ব 1.2 mg/dL এর নিচে থাকে (25 µmol/L এর নিচে)। 3 mg/dL বা 50 µmol/L এর বেশি হলে জন্ডিস হয়। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং jaundice শব্দটি ফরাসি শব্দ jaunisse, থেকে এসেছে যার অর্থ হলুদাভ। রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গেলে জন্ডিস দেখা দেয়।
জন্ডিস টেস্ট কত টাকা
জন্ডিস পরীক্ষার ক্ষেত্রে অনেকের মনে অনেক ধরনের চিন্তাভাবনা আছে এবং অনেকে জানতে চান এ জন্ডিস পরীক্ষার টাকার পরিমাণ কত লাগতে পারে।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং এটা অনেক বড় রোগের একটি পরীক্ষা তারপরও এর খরচ খুব একটা বেশি না একেবারেই কম।
আপনি যদি জন্ডিস পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে উপস্থিত হন তাহলে সরকারি হাসপাতালে আপনার জন্ডিস পরীক্ষার জন্য সর্বোচ্চ ২৫০ টাকা লাগতে পারে।
তবে যদি আপনি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে জন্ডিস পরীক্ষা করতে চান তাহলে আপনার খরচ হতে পারে ৩৫০ টাকা থেকে ৫০০ টাকার মতো।
জন্ডিস পরীক্ষা অত্যন্ত জরুরি একটি পরীক্ষা । ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং উপসর্গগুলো দেখে সহজে বোঝা যায় সেই ব্যক্তির জন্ডিস হয়েছে কিন্তু তারপরও কনফার্ম হওয়ার জন্য চিকিৎসকেরা জন্ডিস পরীক্ষা করতে বলেন তখন এই জন্ডিস পরীক্ষা করা হয় যার নাম হচ্ছে বিলিরুবিন।
ত্বক বা মুখের ভেতরও হলুদ দেখায়। এ ছাড়া অরুচি, ক্ষুধামান্দ্য, বমি বমি ভাব বা বমি, অবসাদ, জ্বর জ্বর ভাব, কখনো পেটব্যথাও হতে পারে। কখনো চুলকানি হতে পারে। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং এমনটা হলে রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা, লিভারের এনজাইমগুলো পরীক্ষা করলেই জন্ডিস হয়েছে বোঝা যায়।
আমরা যদি জন্ডিসের উপসর্গের কথা বলি, তাহলে এর মধ্যে রয়েছে ত্বক, চোখ ও নখ হলুদ হয়ে যাওয়া, প্রস্রাব হলুদ হয়ে যাওয়া এবং চুলকানি। এগুলি ছাড়াও, রোগী ক্লান্তি, পেটে ব্যথা, ওজন হ্রাস, বমি এবং জ্বরের মতো লক্ষণগুলি অনুভব করতে পারেন।
জন্ডিস টেস্টের রিপোর্ট বোঝার জন্য আপনাকে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সাধারণত যাদের জন্ডিস হয়েছে তাদের উপসর্গ দেখে বোঝা যায় তবে আপনি যদি টেস্ট করে নিশ্চিত হতে চান তাহলে হাসপাতালে উপস্থিত হয়ে আপনাকে টেস্ট করাতে হবে এবং সেখান থেকে রিপোর্ট গ্রহণ করতে হবে। যারা রিপোর্ট তৈরি করবেন তারা সেখান থেকে আপনাকে জানিয়ে দেবে আপনার জন্ডিস হয়েছে কিনা।
জন্ডিস টেস্ট কিভাবে করবেন
অনেকে মনে করেন জন্ডিস টেস্টের অনেক বড় প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় তবে এটা একেবারে ভুল ধারণা জন্ডিস টেস্টের জন্য কোন ধরনের প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় না। জন্ডিস টেস্ট করার জন্য আপনাকে সরাসরি হাসপাতালে উপস্থিত হয় সেখানে রক্ত প্রদান করতে হবে শুধু রক্তের মাধ্যমে জন্ডিস টেস্ট করতে হয়।
অনেকে মনে করেন জন্ডিস টেস্টের জন্য রক্তের পাশাপাশি প্রস্তাব দিতে হয় কিন্তু একটা একেবারে ভুল ধারণা। জন্ডিস টেস্টে শুধুমাত্র রক্ত দিতে হয় রক্তের বিলিরুবিন পরীক্ষার মাধ্যমে জন্ডিস টেস্টের পরীক্ষা করা হয়।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)