আপনার প্রিয় মানুষদের জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস বিনিময় করবেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, ক্লিন স্ট্যাটাস দিয়ে তাদেরকে শুভেচ্ছা জানাবেন এ জন্য জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস নিয়ে আজকে কথা বলব, ইসলামিক ভাবে স্বীকৃতি এমন কিছু স্ট্যাটাস নিয়ে শুরু করা যাক
হযরত আবুল আলা ইবনে হাজরামি রহমতুল্লাআলাই হতে বর্ণিত তিনি বলেন আমার পুত্র হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কর্মচারী ছিলেন তিনি যখন বাহারাইন থেকে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম এর নিকট চিঠি লিখতেন তখন নিজের তরফ থেকে নিজের পরিচয় দিয়ে শুরু করতেন ( আবু দাউদ রহমাতুল্লাহ আলাই)
হযরত জাবের রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন হযরত সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন যখন তোমরা কেউ পত্র লিখবে তখন যেন সেই পত্রের ভিতরে কিছু ধুলাবালি লাগিয়ে দেয় কেননা তার প্রয়োজন পূরণের ক্ষেত্রে অধিক কার্যকর (ইমাম তিরমিজি রহমতুল্লাহি আলাইহ হইতে বর্ণিত)
জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস বন্ধু
জন্মদিনের শুভেচ্ছা বার্তা
- জন্মদিনে কি আর দেবো তোমায় উপহার
বাংলায় নাও ভালোবাসা
হিন্দিতে নাও পেয়ার
শুভ জন্মদিন - এই দিনটা আসে যেন বারবার ফিরে
যেন অনেক স্বপ্ন দেখতে পারি
তোমায় আমি নিয়ে হ্যাপি বার্থডে
- দারুন দিনটাই জানাই অনেক অভিনন্দন
চলার পথে সৌভাগ্যবান’ থেকো আগামী জীবন
আনন্দময় হোক এই আশা করি
আজ দিনটা ভালো ভাবে উপভোগ করো
শুভ জন্মদিন - মন যদি আকাশ হত তুমি হতে চাঁদ ভালবেসে যেতাম শুধু হাতে রেখে হাত সুখ যদি হৃদয় হত তুমি হতে হাসি হৃদয়ের দুয়ার খুলে দিয়ে বলতাম তোমায় আমি ভালোবাসি
- প্রাক্তন প্রেমিকার জন্মদিনের শুভেচ্ছা
- সমুদ্রের গভীরে থাকে নয় নীলিমার নীল থেকে নয় সাগরের জল থেকে নয় অন্তরের গভীর থেকে বলছি
শুভ জন্মদিন - সুন্দর এই ভুবনে সুন্দরতম জীবন হোক তোমার পূরণ হোক প্রতিটি স্বপ্ন প্রতিটি আশা অফিস থাকো হাজার বছর
- শুভ শুভ শুভদিন তোমার জন্মদিন শুভ হোক পথ চলা কত কথা বলা শুভ হোক তোমার প্রতি মুহূর্ত আর প্রতিদিন
শুভ জন্মদিন
- আজ তোমার শুভ জন্মদিন তোমার জীবন হোক রঙিন জীবন থেকে সুখ যেন না হয় বেলুন আর দুঃখ যেন না আসে কোন দিন
- আরেকটি বছর এসে গেল বেড়ে যাবে আরও একটি মোমবাতি কালও ছিলাম আজও আছি তোমার জন্মদিনের সাথী
- রূপকথার রানী তুমি দুই নয়নের মনের আলো সারা জীবন এমন করে বেসে যাব ভালো তুমি আমার জীবন নয়ন আমার চলার সাথী তোমাকে ছাড়া একলা আমি কি করে থাকি
শুভ জন্মদিন
- আমার সাথে ধন্য কারণ আমরা তোমাকে আমাদের মেয়ে হিসেবে পেয়েছি আমরা তোমার আজীবন সুস্থ এবং সুস্বাস্থ্য কামনা করি আমরা তোমাকে সমস্ত উপায় ভালোবাসি এবং সমর্থন করি বাবা-মার আলিঙ্গনে মঞ্চসহ তোমাকে জন্মদিনের খুব খুব খুব খুব শুভেচ্ছা
- বয়স যতই বাড়ুক তোর পাগলামো গুলো যেন চলতেই থাকে
শুভ জন্মদিন ভাই - আজ পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর মানুষটা জন্মদিন আজ আমার ভাইয়ের জন্মদিন
শুভ জন্মদিন ভাই - মিষ্টি আলোর ঝিকিমিকি সবুজ ঘাসে ঘাসে স্নিগ্ধ হয় দুলিয়ে মাথা ফুলের কলি হাসে পাখির গানে পরিবেশের মায়াবী এত ধোঁয়া পেয়েছে ওরা তোমার শুভ জন্মদিনের ছোঁয়া
শুভ জন্মদিন
- শুভ শুভ শুভ দিন আজ তোমার জন্মদিন মুখে তোমার দীপ্ত হাসির ফুল ফুটেছে রাশি রাশি হাজার ফুলের মাঝে গোলাপ যেমন আসে বন্ধু তোমার জীবন যেন কেমন করে সুখের সাগরে ভাসে
শুভ জন্মদিন - জন্মদিনের শুভেচ্ছা পৃথিবীতে ভালোবাসা পৌঁছবে তোমার কাছে আমার এই আশা এই কবিতা পড়ে তুমি হাসবে হয়তো কেবা জানে উদ্দেশ্য সফল হবে যদি মেসেজ একটু হাসি তোমার মুখে আনে শুভ জন্মদিন
- তুমি যেখানেই থাকো না কেন একবার এসে দেখো আমি তোমার পাশেই আছি
- তুমি যত দূরে যাওনা কেন তোমার মস্তিষ্কের অগ্রভাগে আমার একটু জায়গা দিও
- তোমার চুলের খোপায় যতই কাটা থাকুক না কেনো তবুও তোমার পাশে থাকতে চাই জীবনে
- হে প্রিয় তুমি আমায় কষ্ট দিওনা বুকে যদি না চাও ভালবাসতে
- আমি তোমার সাথেই আছি তোমার সাথেই থাকবো তবুও দিনশেষে কষ্ট দিয়ে যেওনা চলে হে প্রিয়
- বকুল ফুলের মালা দিব তোমার গলাতে যতই যন্ত্রণা দাও না আমারে
- স্মৃতি নিয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে.. ..স্বপ্ন নিয়ে বেঁচে থাকা অনেক বেটার
- আমি কখনো রাগ করি না.. কারণ আমি জানি আমার রাগের মূল্য নেই কারোর কাছে
- ভুলে আমিও যেতে পারতাম.. কিন্তু কখনো চেষ্টা করি নাই কারন আমি তোমাকে ভুলে যাওয়ার জন্য ভালোবাসিনি
- ভালোবাসা সহজ কিন্তু মন থেকে ভালোবাসা অনেক কঠিন
- আসসালামু আলাইকুম আপনাকে বলছি এমন জীবন গঠন করো যে জীবনে সবাই তোমাকে মর্যাদা দেয়
- গেল রাত গেল দিন ফিরে এলো জুম্মার দিন, জুম্মা সময় করবে না লস, জুম্মার নামাজ গরিবের হজ, জলদি যাও নামাজ পড়তে, গুরুত্ব দাও এই দিনটাকে।
হ্যাপি জুম্মা মোবারক
টু মাই অল ফ্রেন্ড
- মন চাও মন দেব, পানি চাও ঝর্ণা দেব, রং চাও রংধনু দেবো, বাট ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলতে চাও জিব্বা কেটে ফেলব, যারা ইসলামকে বিশ্বাস করো তারা সুট করো
- মিষ্টি আলোর ঝিকিমিকি সবুজ ঘাসে ঘাসে স্নিগ্ধ নিয়ে মাথা ফুলের কলি হাসে পাখির গানে পরিবেশে মায়াবী এক ধোয়া পেয়েছে ওরা তোমার শুভ জন্মদিনের ছোঁয়া
- শুভ জন্মদিন
আজকে আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষটির জন্মদিন আর সেই হচ্ছে তুমি যেদিন থেকে তুমি আমার জীবনে এসেছে আমার প্রতিটি মুহূর্তে তুমিসুনদর করেছো আজকে আমার অনেক আনন্দের দিন কারণ আজকের দিনেই তোমার জন্যই আমি পেয়েছি শুভ জন্মদিন আমার ভালোবাসার মানুষ
- ফুলে ফুলে ভরে যাক তোমার ভুবন রংধনুর মত সাত রং রাঙা জীবন দুঃখ কষ্ট গুলো হারিয়ে যাক দূর অজানার দেশে তোমার জীবনে যেন সুখের সাগরে ভাসি এই কামনা করি বিধাতার কাছে
- শুভ জন্মদিন এই দিনে আমি বিশ্বাস করি তোমার জন্ম শুধু আমারই জন্য হয়েছে
- ভালো আর একটা বছর তোমার জীবনের সাথে এগিয়ে যাও সম্মানের সাথে আনন্দের সাথে আরও দূরে ইচ্ছে হোক তোমার পূরণ শান্তিতে থাকুক তোমার প্রাণে ভালোবাসো সবাই তোমায় এই জন্য খায়
- আমরা সত্যিই ধন্য কারণ আমরা তোমাকে আমাদের মেয়ে হিসেবে পেয়েছি
- আজকের আকাশে অনেক তারা দিন ছিল সূর্যে ভরা আজকের জোছনাটা আরো সুন্দর সুন্দর আগুনলাগা আজকের পৃথিবী তোমার জন্য পড়ে থাক ভাল লাগা মুখরিত হবে দিন গানে গানে আগামীর সম্ভাবনা তুমি এই দিনে পৃথিবীতে এসেছ শুভেচ্ছা তোমায় তাই অনাগত হোক তোমার সুন্দর উচ্ছল দিন কামনায়
- শুভ জন্মদিন
- তোমার জন্য এই রোদেলা স্বপ্ন সকাল তোমার জন্য হাসার স্নিগ্ধ বিকেল ভালোবাসা নিয়ে নিজে তুমি ভালোবাসা সব সৃষ্টিকে
- তুমি এই দিনে পৃথিবীতে এসেছ শুভেচ্ছা তোমায় তাই অনাগত হোক আর সূর্য কামনায় শুভ জন্মদিন
- তোমার জন্য ফোটে পৃথিবীর সব গোলাপ তোমার জন্য এই কবিতা নয় সে প্রলাপ আলোকিত হয়ে নিজে তুমি আলোকিত করো পৃথিবীতে তুমি এই দিনে পৃথিবীতে এসেছ শুভেচ্ছা তোমায় তাই অনাগত হোক আরো সুন্দর উচ্ছল দিন কামনায় শুভ জন্মদিন
- রাত্রি আরেকটা দিন তাই তোমার জন্মদিন প্রকৃতি সেজেছে নতুন সাজে ফুল ফুটেছে রাশি রাশি গাছে গাছে দোয়েল ময়না টিয়া পাখি আপন সুরে জন্মদিনের শুভেচ্ছা
- তোমার সুরে সুর মিলিয়ে এসেছি তাই তো তোমার জন্মদিন তোমার আমার ভালোবাসা হোক পরিপূর্ণ এ পূর্ণতা দিন
- শুভ শুভ শুভদিন বন্ধু তোমার জন্মদিন এই দিনে আগমনের আমরা সকলে ভালোবেসে অনেক থাকে তবেই হবে চিরদিন এ দেখা হবে কোন এক সময়ে শুভ জন্মদিন
- তুমি অপরূপ তুমি সুন্দর তোমার জন্মদিন এই হোক তোমার আলোকিত মহান এই পৃথিবীতে যতদিন রবে তুমি থাকবে চিরকাল সবার মনে জায়গা করে নিয়েছো
-
জন্মদিনের কবিতা ভালবাসার মানুষের জন্য
হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু হতে
বর্ণিত তিনি বলেন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ হে বৎস, যখন তুমি তোমার বাড়িতে প্রবেশ করবে তখন সালাম করবে কেননা তোমার সালাম তোমার পরিবারের লোকদের উপর রহমত বরকত বয়ে নিয়ে আসবে (
ইমাম তিরমিজি রহমাতুল্লাহ আলাইহির বর্ণিত)
হযরত জাবির রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু হতে বর্ণিত আমরা জাহেলী যুগে অভিবাদনের সময় বলতাম আল্লাহ তোমার চোখ নরম করুক বা শীতল করুক এবং তুমি কল্যাণকর অধিকারী হও অনন্তর যখন ইসলামের আগমন হলো তখন আমাদেরকে এরূপ বলা থেকে নিষেধ করা হলো
(হযরত আবু দাউদ রহমাতুল্লাহ আলাইহি বর্ণনা করেছেন)
হযরত গালীব রহমাতুল্লাহ আলাইহি হতে বর্ণিত, আমরা হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি এর ফটোকে উপবিষ্ট ছিলাম হঠাৎ এক ব্যক্তি এসে বলল, আমার পিতা আমার দাদা হতে আমাকে হাদীস বর্ণনা করেছেন আমার দাদা বলেন আমার পিতা একবার আমাকে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট পাঠালেন এবং বললেন হে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট যাও এবং তাকে আমার সালাম দাও আমার দাদা বলেন আমি তার খেদমতে হাজির হলাম এবং আরশ করলাম আমার পিতা আপনাকে সালাম জানিয়েছেন তখন তিনি উত্তরে বললেন তোমার এবং তোমার পিতার উপর শান্তি বর্ষিত হোক
(ইমাম আবু দাউদ রহমাতুল্লাহ আলাই বর্ণনা করেছেন)
হযরত যায়েদ বিন সাবিত রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট প্রবেশ করলাম এমন সময় তার সামনে একজন লেখক বসা ছিল অথবা হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম কে লেখক এর উদ্দেশ্যে বলতে শুনলাম কলম তোমার কানের উপর রাখলো না এটা প্রয়োজনীয় কথামো উদ্দেশ্য স্মরণ করিয়ে দেয়
(ইমাম তিরমিজি রহমতুল্লাহি আলাই বর্ণনা করে
জন্মদিনের শুভেচ্ছা সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন এই দিন কি নেয়ামত স্বরূপ মানুষের জন্য দিয়েছেন কারণ একটা শিশু সন্তান জন্ম নেওয়ার পরে সে তার পরিবার পরিচয় সব কিছু পেয়ে যায় এ জন্য মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীনের পক্ষ থেকে একটা মানুষের জন্য এটি একটি বড় নিয়ামত ইসলামিক শরীয়ত অনুযায়ী শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন তাদের ওপর মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন প্রদান করবেন
ইডেনকে রহমতের দিন এবং সবথেকে সুন্দরতম দিন হিসেবে বিবেচনা করা হয় এটি হতে হবে ইসলামিক শরীয়ত সম্মত এবং ইসলামী শরিয়তের আইন অনুযায়ী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্মদিন উপলক্ষে তিনি মানুষদেরকে দাওয়াত করে খাওয়াতেন এবং মহান আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিনের কাছে নামাজ পড়ে প্রার্থনা করতেন বিভিন্ন বিষয়ের উপরে
কারণ মানুষ মাত্রই ভুল করতে পারে মানুষ মাত্রই ভুল হয় এজন্য তিনি এ বিষয়ে খুবই সচেতন থাকতেন আবার আমি তাদের উদ্দেশ্যে একদিন মৃত্যু হবে জন্ম এবং মৃত্যুর মধ্যবর্তী স্থানকে আমাদের এই যে মাত্র 70 থেকে 80 বছরের এর ভিতর আমাদের সকল কাজকর্ম করে যেতে হবে সকল নিয়ামত মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীনের কাছে হিসাব দিতে হবে যে উদ্দেশ্য নিয়ে আমার আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন সে উদ্দেশ্যে আমরা কতটা বাস্তবায়ন করেছি
বিশেষ করে যৌবনের যে সময়টা যে সবাই আনন্দ যে সময় ফুর্তি করার সময় এই সময় হিসাবটাই মহান আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীন সবথেকে বেশি করে নিবেন কারণ এই সময়ের সেবাদাতা মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীনের কাছে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য এই গ্রহণযোগ্য সময় টুকু নিয়েই আমাদের জীবনকে খুব সুন্দরভাবে কাটানো যেতে পারে বলে মনে করি
কারণ এই যে বয়সে আমরা একে অপরের উপর প্রতি জন্মদিনের শুভেচ্ছা বিনিময় করি এক বন্ধু আরেক বন্ধুর জন্মদিনের শুভেচ্ছা বিনিময় করার জন্য বিভিন্ন স্ট্যাটাস দিয়ে থাকে ফেসবুকে ইউটিউবে ইনস্টাগ্রামে মেসেঞ্জারে সহ বিভিন্ন জায়গায় কিন্তু এই সময়টুকু যদি আমরা ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে এই কাজটা করে থাকে তবে এখানেও আমাদের রয়েছে এদিকে ধরার জন্য আমরা সবসময় জন্য কাজ করে যাব
আমাদের ইসলামিক প্রেমের সাইরি সবসময়ের জন্য কুরআন এবং হাদিস সম্পর্কে কোরআন ও হাদিসের আলোকে আলোচনা করা হয় আধুনিক সভ্যতার সাথে তাল মিলিয়ে কোরআন এবং হাদিসের সর্বোচ্চ ব্যাখ্যা প্রদান করা হয় সে ক্ষেত্রে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর খুব ভালো কাজ কারন একটি মানুষের জন্মের হিসাব যদি তার মাথার ভিতরে থাকে যায় তাহলে অবশ্যই তার মৃত্যুর আর কতদিন বাকি আছে এটা সে বুঝে যায় কারণ আমাদের গড় আয়ু একটা সময়সীমা সম্পর্কে আমরা সব সময় জন্য অবগত থাকি
এই সময়ের খুবই মূল্য বুঝলেই কেমন আমরা আমাদের জীবনকে অতিবাহিত করতে পারবো খুব সুন্দর ভাবে ইসলামী শরীয়াত সম্মত হবে যদি আমাদের জীবনকে আমরা গড়তে পারি ইসলামিক শরীয়ত সম্মতভাবে যদি আমাদের জীবন পরিচালনা করতে পারি ইসলামিক শরীয়ত সম্মতভাবে যদি আমাদের সময়কে কাজে লাগাতে পারি তাহলে অবশ্যই আমরা জীবনের প্রতিটি জায়গায় সফল হব
এই সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন কুরআন ও হাদিসে অসংখ্য বর্ণনা রয়েছে কারণ শুভেচ্ছা বিনিময় যা আমরা সালামের মাধ্যমে করে থাকি শুভেচ্ছা বিনিময় এটা আমরা একে অপরের সান্নিধ্য যে খুব সুন্দর ভাবে হাত উঁচু করে মাথা নিচু করে তাদেরকে আমরা সম্মান প্রদর্শন করতে পারি
হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু হতে বর্ণিত
- তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাম এরশাদ করেছেন যখন মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন হযরত আদম আলাই সাল্লাম কে সৃষ্টি করেছেন এবং তার মধ্যে রূহ দান করলেন তখন তিনি হাসি দিলেন এবং মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীনের অনুমতিক্রমে তার প্রশংসা করে আলহামদুলিল্লাহ বললেন, আল্লাহ তোমাকে রহম করুন, এখন তুমি ফেরেশতাদের মধ্যে যে দলটি উপবিষ্ট আছে তাদের কাছে যাও এবং বল আসসালামুয়ালাইকুম আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক
তিনি গিয়ে বললেন আসসালামুয়ালাইকুম ফেরেশতাগণ জবাব দিয়ে বললেন ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ তোমার প্রতিও আল্লাহর রহমত ও শান্তি বর্ষিত হোক অথবা তিনি তার প্রভুর নিকট ফিরে আসলেন আল্লাহ তা’আলা বলেন ইতি তোমার এবং তোমার সন্তানদের পারস্পারিক সালাম অভিবাদন, মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তার কুদরতি মুষ্টিবদ্ধ হাতের দিকে ইঙ্গিত দিয়ে বললেন তুমি এই হস্তদ্বয় এর মধ্যে কোনটি পছন্দ করে না তখন আদম আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন আমি আমার প্রভুর ডান হাতকে পছন্দ করলাম, আর আমার প্রতিরোধের উপায় হাতে ডান এবং কল্যাণকর
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তাঁর হাতের মুষ্টি খুললেন খুলতেই দেখা গেল হাতে আদম ও তার সন্তান রয়েছে তখন আদম আলাইহিওয়াসাল্লাম গেল যে প্রত্যেক মানুষের আয়ুষ্কাল তাদের দু চোখের মাঝে কপালে লেখা আছে তাদের মাঝে উজ্জ্বলতা এবং সকলের চেয়ে উজ্জ্বল একজন লোক রয়েছে আদম আলাই সাল্লাম বললেন হে প্রভু মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন বলেন তার জন্য 40 বছর বয়স বৃদ্ধি করলেন আমার বয়স তখন দোকানে আসলাম মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলম কি বললেন তার বয়স বৃদ্ধির কথা তখন মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন আমি তো তার জন্য এটা লিখে রেখেছি তখন
হযরত আদম আলাইহিস সাল্লাম তার 1000 বছর বয়স থেকে তাকে 60 বছর দিয়ে দেন তখন মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন বললেন এটা তোমার খুশি হযরত মুহাম্মদ কত দিন আল্লাহ তাআলা তাকে বেহেস্তে পৃথিবীতে নামিয়ে দেওয়া হলো অবশেষে 40 বছর অতিক্রম করার পর তার মৃত্যুর ফেরেশতা আজরাইল আলাইহি ওয়া সাল্লাম আসলেন এবং তিনি সালাম করলেন, সালাম দিয়ে হযরত আদম আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করলেন আপনি তো আপনার সন্তানকে 60 বছর দান করেছেন তখন আদম আলাই সাল্লাম অস্বীকার করলেন
এ কারণে তার সন্তানকে অস্বিকার করে থাকে, আদম আলাই সালাম সালাম ভুলে গিয়েছিলেন ফল খাওয়ার নিষিদ্ধ সে কথা তাই তার সন্তান গোন ভুলে যাই, হযরত আদম আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন সেদিন হতে কোন কিছু লিখে রাখতে এবং তার ওপর সাক্ষী রাখতে আদেশ দেওয়া হয়েছে (ইমাম তিরমিজি রহমতুল্লাহি এই হাদীসটি বর্ণনা করেছেন)
জন্মদিনের কবিতা
- ইসলাম মেনে কুরআন মেনে
করো জন্মদিনের শুভেচ্ছা বিনিময়
তবেই পাবে সুখ শান্তি
আরো অনেককিছু ভাই - বন্ধু তুমি আসবে কবে
- আমার বাড়িতে
- কোরআন হাদিস নিয়ে আলোচনা করব
- তোমার জন্মদিনে
- শান্তি সুখের পায়রা
বন্ধু আমরা একা
এ কথাটি বলবো না
সারা জীবন আছি আমরা - শুভ শুভেচ্ছা বিনিময়
আমরা হলাম ভাই ভাই
বন্ধু বটে জীবন তরে হবে
দেখা আমায় - কারোর করো না ক্ষতি
এই উপায়ে দেখি তোমার
জন্মদিনে করো এমন প্রতিজ্ঞা মরে - শুভ দিনে শুভ কাজ
হারি জিতি নাহি লাজ
চলবো মোরা একসাথে
এই প্রতিজ্ঞা আমাদের মোরে - জন্মদিন নিয়ে কোরআন ও হাদিসের ব্যাখ্যা অনুপাতে বলা যায় এটি একটিজন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্য বিনিময় এটা যেন হয় একমাত্র কোরআন এবং হাদিসের আলোকে সে সম্পর্কে কোরআন এবং হাদীসে বিশেষ করে হযরত মুসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সম্পর্কে আমাদের বলেছেন জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্য বিনিময় করতে
- যেমন একজন মুসলমানের সঙ্গে দেখা হলে আমরা সালাম বিনিময় করি তেমনি ভাবে এই সবথেকে বড় মাধ্যম হলো প্রথমে তাকে ফোন করে জানানো এবং সালাম দেওয়া সেই সালাম সম্পর্কে আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম খুব সুন্দর ভাবে এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন এজন্য তিনি বিভিন্ন প্রকার সম্পর্কে আলোচনা করা হবে
- এই আলোচনা হযরত ওমর রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু তিরমিজি রহমতুল্লাহি উল্লেখ করেছেন ইহুদিদের শেখানো পদ্ধতি ভাষা নিয়ে কথা বলেছেন এবং প্রয়োজনে কোথায় কখন সালাম দিতে হবে সেটাও তিনি খুব সুন্দরভাবে করেছেন যা আমরা জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্য বিনিময়ের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারব
হযরত যায়েদ ইবনে সাবিত রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু হতে বর্ণিত
তিনি বলেন হযরত মোহাম্মদ সাঃ আমাকে আদেশ করলেন আমি যেন সুরিয়ানীঃ ভাষা শিক্ষা করি, অপর এক বর্ণনায় আছে যে তিনি আমাকে আদেশ করলেন যেন আমি ইহুদিদের নিখন পদ্ধতি শিখে নি, তিনি আরো বলেন আমি পত্রালাপ সংক্রান্ত ব্যাপারে ইহুদীদেরকে বিশ্বাস করতে পারিনা,
হযরত যায়েদ ইবনে সামেত বলেন অতিবাহিত না হতেই আমি সুরিয়ানীঃ ভাষা শিখে ফেললাম অতঃপর নবী কারীম সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর নিকট চিঠি লেখার ইচ্ছা করতেন তখন আমি তা লেখতাম আর যখন নবী করীম সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এর নিকট চিঠি কেউ পাঠাতেন তখন আমি তাদের চিঠিটা পাঠ করে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সমীপে পাট করতাম
(ইমাম তিরমিজি রহমতুল্লাহি হাদীসটি বর্ণনা করেছেন)
হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন আল্লাহর গণসমাবেশে পৌঁছে তখন সে যেন সালাম করে যদি তার বাসার প্রয়োজন হয় তবে যেন বসে পড়ে অতঃপর যখন সে প্রস্থান নয় তখন যেন সালাম করে কান্না প্রথম সালাম সালাম এর চেয়ে অধিক হকদার নয়
হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন রাস্তা সমূহের উপর বসার মধ্যে কোন কল্যাণ নেই তবে সে লোকের জন্য কল্যাণ আছে যে অন্যর রাস্তা দেখিয়ে দেয় সালামের জবাব দেয় সুন্দর করে চোখ অবনত রাখে এবং যেকোন বোঝা বহনকারীদের সাহায্য করে (হযরত আবু জুরাই এ হাদীসটি বর্ণনা করেছেন)
হযরত ইবনে উবাই ইবনে কাব রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন হযরত ওমর রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু এর নিকট আসা-যাওয়া করতেন এবং তার সাথে সকালবেলায় বাজারে যেতেন তিনি বলেন যখন আমরা সকালবেলায় বাজারে যেতাম তখন হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু এর অভ্যাস ছিল যে তিনি যখন ঐ কোন মামুলি দোকানদার বিক্রেতা বা অন্য কোন লোকের নিকট দিয়ে গমন করতেন তখন তাদেরকে সুন্দর করে একটা সালাম দিতেন হযরত তোফায়েল বলেন
একদিন আমি হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রা এর নিকট গেলাম তিনি আমাকে নিয়ে বাজারে যেতে চাইলেন তখন আমি তাকে বললাম আপনি বাজারে গিয়ে কি করবেন আপনি তো কেনাকাটার জন্য কোথাও যান না কোনো পণ্যের মূল্য জিজ্ঞেস করেন না তখন তা করেন না এবং বাজারের কোন মজলিসে বসার অতএব আপনি আমাদেরকে নিয়ে এখানে বসুন আমরা আলোচনা করি তখন আমাকে বললেন হে ভুঁড়িওয়ালা বর্ণনাকারী বলেন ভারত তোফায়েল বড় পেট বিশিষ্ট ছিলেন আমরা সকালে কেবল সালাম দেওয়ার জন্যই বাজারে যাই তার সাথে আমাদের সাক্ষাৎ হয় তাকে আমরা সালাম করি
(ইমাম মালেক রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু হতে বর্ণিত)
হযরত জাবের রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন এক ব্যক্তি হযরত নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দরবারে হাজির হয়ে বলল হে আল্লাহর রাসূল আমার বাগানে এক ব্যক্তির একটি খেজুর গাছ আছে, খেজুর গাছ থাকার কারণে সে আমাকে কষ্ট দেয় হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম ঐ লোকটিকে ডেকে পাঠালেন এবং বললেন তোমার গাছটি আমার নিকট বিক্রি করো লোকটি বলল না, হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম তাহলে আমাকে দান করো তখন তিনি দান করতে চাইলেন না,
তাকে বললেন গাছটির বিনিময় আমার কাছ থেকে কিছু টাকা নাও তখন তিনি বললেন না, তখন হযরত মোহাম্মদ আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন আমি তোমার চেয়ে অধিক রিপন আর কাউকে দেখিনি তবে তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি অধিক কৃপন যে সালাম দিতে কার্পণ্য করে (ইমাম আহমদ রহমতুলা আলাহি হইতে বর্ণিত)
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম এরশাদ করেছেন প্রথম সালাম প্রদানকারী ব্যক্তি অহংকার মুক্ত
আমাদের সমাজে যুবক বয়সের ছেলে এবং মেয়েরা একে অপরের প্রতি উইশ করতে থাকে সেখানে যদি আমরা ইসলামিক হুকুমত আদায় করতে পারি তাহলে আমাদের কাজটি সম্পন্ন হবে এবং আমরা স্বভাবের অধিকারী হব এটা যদি হয় তাহলে আমরা আমাদের কাজ করে আমাদের মনের ভিতর শান্তি থাকবে আমাদের সকল কিছু আখেরাতমুখী হবে
সর্বশেষে একটি কথা বলতে চাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্য আমরা প্রতিদিন হাজার হাজার স্ট্যাটাস আমাদের প্রয়োজন সে ক্ষেত্রে যেন হয় এই দিনটার প্রতিজ্ঞা এই জন্মদিনের শুভেচ্ছা আমরা জানাবো ভাই তবে সেটা ইসলামের মধ্য দিয়ে যেন হয় কারণ ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত যখন যে শুভেচ্ছা বিনিময় আমাদের করতে হবে সেই সম্পর্কে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম আমাদেরকে সুন্দরভাবে পরিষ্কার একটি ধারণা দিয়েছেন এ ধরনের কাজে লাগায় তাহলে দুনিয়া ও আখেরাতে প্রত্যেকটা জায়গায় আমরা সফল ভাবে সফল হতে পারব বলে আশা করি
এজন্য বলতে চাই আমাদের এই শুভেচ্ছা বিনিময়ের তা যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমরা দিয়ে থাকি এগুলোর সবই যেন হয় আমাদের জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্য ইসলামিক শুভেচ্ছা বিনিময়ের স্ট্যাটাস তাহলেই আমরা আমাদের কর্মপদ্ধতির হাসিল হবে এবং আমরা স্বভাবের অধিকারী হওয়া মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীনের কাছে সবশেষে সর্বোপরি মহান আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীনকে রাজি-খুশি করার জন্য আমরা যেখানে যতটুকু প্রয়োজন ততটুকুই আনন্দ ভাগাভাগি করব এর অতিরিক্ত জনম রান্না করি সেটাও খেয়াল রাখবো কারণ মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীনের কাছে আমাদের হাজিরা দিতে হবে