জরায়ু কোথায় থাকে , জরায়ু পেলভিসে অর্থাৎ পেটের নিচের দিকের অংশে কিছু মাংস, লিগামেন্ট এবং অন্যান্য কিছুর সাহায্যে আটকে থাকে। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং মানুষের জরায়ুটি নাশপাতির আকৃতির এবং প্রায় ৭.৬ সেমি (৩.০ইঞ্চি) লম্বা, ৪.৫ সেমি (১.৮ ইঞ্চি) প্রশস্ত (পাশাপাশি), এবং ৩.০ সেমি (১.২ ইঞ্চি) পুরু। একটি পরিণত জরায়ু ৬০ গ্রাম ওজনের হয়ে থাকে।
জরায়ু কোথায় থাকে
জরায়ুর প্রান্তদেশ মোট তিনটি। একটি সারভিক্সে এসে শেষ হয়, যা যোনিতে গিয়ে উন্মুক্ত হয়। অপর দুটি প্রান্ত জরায়ুর উভয় পাশে দুই ফেলোপিয়ান নালিতে উন্মুক্ত।
সাধারণত অল্প বয়সে বিয়ে, অল্প বয়সে সন্তান হওয়া, ঘনঘন সন্তান ধারণ, আগে জরায়ুর কোনো সমস্যা, বহুগামিতা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাব, ইনফেকশন, তামাক গ্রহণ বা ধুমপান, বংশগত ইত্যাদি কারণেও জরায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা জরায়ুতে নানা রোগ হতে পারে। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে
দেশের প্রত্যেক জেলা ও সদর হাসপাতালে জরায়ু এবং ব্রেস্ট ক্যান্সারের জন্য কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিনামূল্যে অথবা স্বল্পমূল্যে করা হয়। সেখানে এ-সংক্রান্ত চিকিৎসাও রয়েছে। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং এজন্য কোনো সমস্যা দেখা দিলে হাসপাতাল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র বা চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
জরায়ুর প্রান্তদেশ মোট তিনটি। একটি সারভিক্সে এসে শেষ হয়, যা যোনিতে গিয়ে উন্মুক্ত হয়। অপর দুটি প্রান্ত জরায়ুর উভয় পাশে দুই ফেলোপিয়ান নালিতে উন্মুক্ত।
জরায়ু পরিচর্যার আগে এ সমস্যা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। তা না হলে ভুল পদক্ষেপে জটিলতা বাড়তে পারে। এখন প্রশ্ন হতে পারে, সাধারণত জরায়ুতে সমস্যা হলে এর উপসর্গগুলো কেমন হয়? খুব সহজেই এগুলো চিহ্নিত করা সম্ভব। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে
মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তস্রাব, তলপেটে ব্যথা, নির্ধারিত সময় পার হয়ে যাওয়ার পরও মাসিক না হওয়া, দুর্গন্ধযুক্ত সাদাস্রাব, পুঁজযুক্ত ঋতুস্রাব, সহবাসের পর রক্ত বের হওয়া, মাসিক ছাড়া রক্তস্রাব ইত্যাদি।
এ ধরনের কোনো উপসর্গের সাথে জ্বর থাকলে কিংবা পেটব্যথা, পেটের যে কোনো সমস্যা বা অতিরিক্ত গ্যাস, কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দেখা দিলেও স্ত্রীরোগ চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত। কেন না এ ধরনের সমস্যায় জরায়ু বা ডিম্বাশয়ের রোগ হতে পারে।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)