জেদ একটি বাংলা শব্দ, যা সাধারণভাবে “প্রতিশোধ” বা “বাদল” এর মানে হয়।জেদ নিয়ে উক্তি, জেদ শব্দটি প্রায়শই ব্যবহার করা হয় নারীদের প্রতি কোনো অনৈতিক কাজের প্রতিশোধ বুঝাতে বা কামুকতা নিয়ে কোনো সমস্যার প্রকাশে ব্যবহৃত হয়।
উদাহরণঃ
সে তার সাথে যেদ করেছে, সেটা খুব নৈতিক ছিল না।
তার জন্য এই প্রতিশোধের অবসরে অনেক সময় লাগবে।
এই শব্দটি সাধারণভাবে গোপন বা অনৈতিক কাজের প্রতিশোধ বুঝাতে ব্যবহৃত হয় যা সমাজে প্রতিরোধ বা নেতিবাচক মনোনিবেশ সৃষ্টি করতে পারে। অনেকে এই শব্দটির ব্যবহার করার পেছনে সামাজিক নীতি, সংস্কৃতি এবং ধর্মের প্রভাব দেখা যেতে পারে।
আপনি এই শব্দটির কাছে অন্যান্য বাংলা শব্দের ব্যাখ্যা প্রয়োজন থাকলে অনুগ্রহ করে জানান। আমি সর্বদা সাহায্য করার জন্য প্রস্তুত।
জেদ নিয়ে ১০ টি উক্তি
জেদ বা প্রতিশোধ সম্পর্কিত কিছু উক্তি নিচে দেওয়া হলো:
“জেদে এসেছি, কাউকে কিছু পেতে নয়।” – অজান্তেই কেউ কারো ক্ষতি করে বা কোনো কাজের প্রতিশোধ নিতে উক্তি এটি।
“জেদ নেবে আবেগ, প্রতিশোধ দেবে ক্ষমতা।” – প্রতিশোধ এবং বাদল নেওয়ার মধ্যে বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আবেগ এবং শক্তি গুরুত্বপূর্ণ।
“জেদে মানুষ অনেক সময় অন্তর্ভুক্ত করে, কিন্তু অনেক সময় মনোনিবেশ বা প্রতিবেশ তাঁকে ধ্বংস করে।” – প্রতিশোধে মনোনিবেশ সৃষ্টি করতে বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ।
“প্রতিশোধ নেবার পথে ক্ষমতা থাকা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ক্ষমতা না থাকলে প্রতিশোধ ফলপ্রসূ হয় না।” – জেদ এবং প্রতিশোধের জন্য ক্ষমতা সমর্থন করা গুরুত্বপূর্ণ।
“মানুষ প্রতিশোধ নেয়ার সময় কামুকতা দ্বারা প্রতিরোধ করতে পারে।” – প্রতিশোধের সময় কামুকতা অনুমতি দেওয়ার সামর্থ্য আত্মসাত্ত্বিকতা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।
“জেদে মনের কালেজা ঢালা ভাল, কিন্তু মনের আয়নায় দেখা ভুল।” – প্রতিশোধের সময় মনের তত্ত্বাবধান দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি অনেক সময় অন্তর্ভুক্ত করতে পারে।
“প্রতিশোধ নেয়া একটি শক্তিশালী স্বার্থ, কিন্তু মনুষ্য যত্ন না করলে এটি হয়ে যায় আত্মহত্যা।” – প্রতিশোধের প্রক্রিয়াটি সতর্কতা এবং ধৈর্যশীলতা সাথে করা গুরুত্বপূর্ণ।
“প্রতিশোধ নেয়া জ্বলন্ত আগুন, যা প্রবল হয় প্রতি অন্তরের আহ্লাদে।” – প্রতিশোধ নেয়া সময় অন্তরে যত্ন এবং উৎসাহ থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
জেদ নিয়ে ইসলামিক উক্তি
ইসলামে জেদ বা প্রতিশোধের সাথে সম্পর্কিত কিছু উক্তি এবং হাদিস মুসলিম সামাজে প্রচলিত হয়ে থাকে। এটি প্রতিশোধের মূল বৈশিষ্ট্য এবং এটি কীভাবে সমাজের উন্নতি করতে সাহায্য করতে পারে তা নির্দেশ করতে পারে। নিচে কিছু ইসলামিক উক্তি উল্লেখ করা হলো:
“জেদে কষ্টে সয়ামধুর মধুর স্বাদ পাওয়া যায় না।” – এই উক্তি বলতে প্রকাশ করা হয় যে, প্রতিশোধের সময় কষ্ট এবং সহিষ্ণুতা একটি অভিজ্ঞতা হতে পারে। কিন্তু এর ফলে এক দিন জেদের প্রতিবেশের মধুর স্বাদ অনুভব করা হবে।
“প্রতিশোধের সময় মনের জুয়া খেলা থাকা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি অনেক সময় সমস্যা সমাধানে সাহায্য করতে পারে।” – প্রতিশোধ নেয়ার সময় সময়ের চাহিদা অনুসারে মনোনিবেশ করা গুরুত্বপূর্ণ।
“প্রতিশোধ নেয়া সময় ক্ষমতা দেখানো গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি অনেক সময় জয় বা সমস্যার সমাধানে সাহায্য করতে পারে।” – প্রতিশোধ নেয়ার জন্য ক্ষমতা ও প্রস্তুতি গুরুত্বপূর্ণ।
“জেদের প্রতিশোধে হিমায়ত করা হবে, কিন্তু আত্ম-মুক্তির উচ্চ শ্রেয় পাওয়া যাবে।” – জেদের প্রতিশোধের সময় অপরিহার্যভাবে আত্ম-মুক্তির শ্রেয় প্রাপ্তির উপায় একটি মূল্যবান পার্থক্য।
“প্রতিশোধের সময় শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য সংরক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ।” – প্রতিশোধে যত্ন নেওয়ার প্রক্রিয়াটি মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের যত্ন করতে হয়।
“প্রতিশোধের সময় করুণা এবং মুক্তির দুআ জন্য প্রার্থনা করা গুরুত্বপূর্ণ।” – জেদ বা প্রতিশোধের সময় আল
জেদ নিয়ে উক্তি ইসলামিক
জেদ বা প্রতিশোধ সম্পর্কিত ইসলামিক উক্তি এবং হাদিস এইভাবে হতে পারে:
সহীহ হাদিসে রায়ে উম্মানী রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: “একটি মুসলিমের প্রতি মুসলিমের তিনটি প্রস্তাবনা হতে পারে: যদি তিন স্ত্রী থাকে, তাহলে তাঁর সঙ্গে যেদ করুন; যদি তিনটি শত্রু থাকে, তাহলে তাঁর সঙ্গে সুলহ করুন; যদি তিনটি কতৃক কিছু লাভ করেন, তাহলে তাঁর কতৃক সদয় করুন।” (সহীহ মুসলিম)
সহীহ হাদিসে রায়ে উম্মানী রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: “কোনো মুসলিম কাউকে প্রতিশোধ নেয়ার প্রকারে প্রস্তুত হয়ে থাকলে, তিনি তার বিশেষ ক্ষমতার জন্য আল্লাহর বারকাত চাইবেন।” (সহীহ মুসলিম)
সহীহ হাদিসে রায়ে উম্মানী রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: “প্রতিশোধ নেয়ার সময় সীমাবদ্ধভাবে প্রতিস্পর্ধা করুন না, কারণ সহিষ্ণুতা একটি সুন্দর গুণ।” (সহীহ মুসলিম)
সহীহ হাদিসে রায়ে উম্মানী রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: “আল্লাহর পক্ষ থেকে ত্রুটি ছাড়া কাউকে প্রতিশোধ নেয়া সহজ নয়।” (সহীহ বুখারী)
সহীহ হাদিসে রায়ে উম্মানী রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: “যে ব্যক্তি জেদের প্রতি আহংকার বা অভিমান না প্রদর্শন করে, আল্লাহ তাঁর উপর প্রেম করে।” (সহীহ মুসলিম)
সহীহ হাদিসে রায়ে উম্মানী রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: “যখন কেউ এক আহত করে, এক আহত প্রদর্শন করলে তিনি জেদের প্রতি আল্লাহর কাছে সর্বোচ্চ স্থান অর্জন করেন।” (সহীহ মুসলিম)
শেষ কথা
আপনার সাথে সময় কাটানো আমার জন্য খুব উপকারী ছিল। আপনি যদি আরো কিছু জিজ্ঞাসা করতে চান বা অধিক সাহায্য প্রয়োজন হয়, তবে আমি সর্বদা এখানে আছি। আপনার যে কোন প্রশ্ন বা সাহায্যের জন্য আমি সদা প্রস্তুত থাকব। ধন্যবাদ এবং আপনার এই অভিজ্ঞতার জন্য আবেগ জানাই!