টক খেলে কি মাসিক তাড়াতাড়ি হয় , ঋতুস্রাবের সময়ে দই খেলে মানসিক উদ্বেগ, পেশির ব্যথা ও পেটে যন্ত্রণা কমাতেও সাহায্য করে টক দই।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং ঋতুস্রাবের সময় অনেকেই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাতেও ভুগে থাকেন। তাঁদের জন্য টক দই অত্যন্ত উপকারী। তবে সন্ধ্যায় বা রাতে দই খাওয়ার পরিবর্তে দিনের বেলা দই খাওয়া ভাল বলে মত চিকিৎসকদের।
টক খেলে কি মাসিক তাড়াতাড়ি হয়
পূর্ণাঙ্গ ডিম্বাণু জরায়ুতে ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত কার্যকর থাকে। তাই সেই সময়টা গর্ভধারণের জন্য সবচেয়ে উর্বর। সাধারণভাবে ধরা হয়, পিরিয়ডের শুরুর দিন থেকে ধরলে ৯ থেকে ১৯তম দিনের মাঝে, অর্থাৎ এই ১০ দিনের যেকোনো দিন জরায়ুতে শুক্রাণু থাকলে নিষিক্ত হতে পারে।
টক খেলে কি মাসিক তাড়াতাড়ি হয় যারা জানতে চেয়েছেন তারা আমাদের এই লেখাগুলো মনোযোগ সহকারে করুন কারণ এবার আমরা আপনাদের সুবিধার জন্য মাসিকের সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। তার জন্য আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকতে হবে শেষ পর্যন্ত তাহলে আপনারা আপনাদের সকল তথ্য পেয়ে যাবেন এবং এই তথ্যগুলো জেনে রাখা অনেক বেশি প্রয়োজন।
অনেক সময় বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন কারণে মাসিক বন্ধ হয়ে থাকে এবং যখন একটি মেয়ের মাসিক বন্ধ হয় তখন কিন্তু নানা রকম টেনশন হয়ে যায় আর যদি অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ থাকে তাহলে তো আরো বেশি টেনশন হয়ে যায়। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে
এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং সে ক্ষেত্রে অবশ্য আপনাকে এমন কিছু বিষয় জানতে হবে যেগুলো খেলে খুব তাড়াতাড়ি মাসিক হতে পারে আবার যেগুলো খেলে খুব তাড়াতাড়ি মাসিকের সমস্যা দূর হতে পারে এ বিষয়গুলো যদি জানা থাকে তাহলে ঘরোয়া উপায় আপনারা সকল সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন।
অনেকেই মনে করেন মাসিকের সময় টক খেলে বেশি রক্তক্ষরণ হয়। কিন্তু টক খাবারের সাথে পিরিয়ডের রক্ত বেশি বা কম ক্ষরণের কোন সম্পর্ক নেই।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং সেজন্য যেকোন টক জাতীয় ফল বা খাবার অন্য সময়ের মত মাসিকের সময়ও খাওয়া যায় এতে বেশি রক্তক্ষরণ বা পেট ব্যথা হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
তবে লবণ যুক্ত টক খাবার যেমন: আচার না খাওয়াই ভালো। কারণ বরই, তেতুল, জলপাই বা যে কোন টক ফলের আচারে প্রচুর পরিমাণে লবন দেয়া হয়। আর সেই লবণের কারণেই মাসিকের রক্তের প্রবাহ বাড়ে ও অনেক সময় পেট ব্যথা হতে পারে।
এই লবণটাই মূলত ক্ষতির কারণ এবং এর কারণেই ব্লিডিং বাড়ে, টকের কারণে নয়। অতিরিক্ত লবণ দেয়া, প্রক্রিয়াজাত এবং বোতলজাত যে কোন খাবার পিরিয়ডের সময় ও যেকোন সময়ের জন্যই ক্ষতিকারক কারণ এতে থাকে উচ্চমাত্রার সোডিয়াম যা রক্তক্ষরণ বাড়ায়।
পিরিয়ডের সময় যে কোন টক ফল খাওয়া যায়, তবে অবশ্যই বাড়তি লবণ ছাড়া। এছাড়াও নোনতা বিস্কিট, লবণ দেয়া চিপস ও বাড়তি লবণ দেয়া যে কোন খাবারই এসময় এড়ানো ভালো।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)