তেঁতুল বীজের গুঁড়োর উপকারিতা কী?

তেঁতুল বীজের গুঁড়োর উপকারিতা কী? শুষ্ক চোখের চিকিৎসায় যে ড্রপ তৈরি হয় তাতেও ব্যবহার করা হয় তেঁতুলের বিচি। এ ছাড়া পাকস্থলীর গোলযোগ, লিভার ও গল-ব্লাডারের সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এ বিচি। গর্ভকালীন বমিভাব ও মাথাঘোরার সমস্যায় তেঁতুলের বিচির শরবত বেশ উপকারী।



তেঁতুল বীজের গুঁড়ার উপকারীতা _


১.শরীরে বল বৃদ্ধি করে।

২.শুক্রাণু উৎপাদনে সাহায্য করে।

৩.দ্রুত বীর্যপাত রোধে সাহায্য করে।

৪.বীর্য উত্পাদনে সাহায্য করে।



৫.মহিলাদের জরায়ুর শক্তি বর্ধন করে।

৬.উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করে।

৭.কলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।

৮.স্বপ্নদোষ রোধ করে।

আশা করি উত্তর দিয়ে সাহায্য করতে পেরেছি। ধন্যবাদ।



কী কাজে লাগে তেঁতুলের বিচি?

বাংলাদেশে মূলত পাটকল ও কাপড়ের মিলে সুতা রং করার কাজে তেঁতুলের বিচি ব্যবহার করা হয়। সুতার রং টেকসই করার কাজে বহুদিন ধরেই এর ব্যবহার হয়ে আসছে। এ ছাড়া মশার কয়েল তৈরির কাজে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার হয় তেঁতুলের বিচি।



তেঁতুল বীজের গুঁড়োর উপকারিতা কী?



দেশে মশার উপদ্রব বেড়ে যাওয়ায় কয়েল তৈরির জন্য স্থানীয় উদ্যোক্তারাই এ আমদানি করা তেঁতুলের বিচি কেনার বড় ক্রেতা। এসব শিল্প উৎপাদন কেন্দ্রিক প্রয়োজনের বাইরেও রয়েছে তেঁতুলের বিচির নানা ব্যবহার।



চিকিৎসার ক্ষেত্রে ইউনানি, আয়ুর্বেদ, হোমিও ও অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ তৈরিতে তেঁতুলের বিচির ব্যবহার আছে। এ ধরনের কাঁচামাল ছাড়াও ঔষধি গুণের জন্য খুবই উপকারী জিনিস এটি।



তেঁতুল বিচি গরম পানিতে ফুটিয়ে এক ধরনের আঠা তৈরি করা হয়। যা কিনা ছবি আঁকার কাজে ব্যবহার করা হয়।



গরমের সময়ে তেঁতুল খাওয়ার অনেক উপকারিতার কথাই স্বাস্থ্যবিদেরা বলে থাকেন।



শরীর ঠান্ডা রাখা এর অন্যতম জরুরি কাজ। মুখের স্বাদ বদলের বিষয়টা তো রয়েছেই, শেষ পাতে টক খাওয়ার ঘরোয়া নিয়ম পালনের মতো বিষয়ও এখানে রয়েছে। আবার তেঁতুলের পাশাপাশি এর বীজ খাওয়া নিয়েও অনেক মতামত প্রচলিত। একটা বড় অংশের বিশ্বাস, তেঁতুলের বীজ শরীরে নানা প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে পুরুষশরীরে তা কিঞ্চিৎ বিরূপ প্রভাব ফেলে।