দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ

দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ , যেমন দাউদ রোগটিও আছে ঠিক তেমনি ডাক্তার বিশেজ্ঞরা উন্নত মানের ভালো ঔষধ প্রস্তুত করেছেন ও দাউদের ভালো ঔষধ গুলো বাজারে পাওয়া যায়।

ফানজিডাল ক্রিম কেন ব্যবহার করা হয়? মূলত দাউদ সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে এই ফানজিডাল ঔষুধটি ব্যবহার করা হয়।

 

দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ



অধিকাংশ ক্ষেত্রে এন্টিফাঙ্গাল ক্রিম, পাউডার, স্প্রে বা মলম লাগালে 2 থেকে 4 সপ্তাহের মধ্যে সংক্রমণের নিরাময় হয়। পা এবং কুঁচকির দাদের চিকিৎসার সাধারণ এন্টিফাঙ্গাল ক্রিম, পাউডার বা মলমগুলি হল:


ক্লোট্রিমাজোল
মিকোনাজোল
টারবিনাফিন
কেটোকোনাজোল
নখের দাদের চিকিৎসার জন্য সিক্লোপিরক্স নামক এন্টি-ফাঙ্গাল ওষুধ মিশ্রিত নখের ভার্নিশ লাগানো হয়।


আপনার পছন্দের বা দাম ভিত্তিতে যে কোন একটি দাউদের ক্রিম ধৈর্য সহকারে ব্যবহার করুন ইনশা-আল্লাহ দাউদ নিরাময় হবে। তাদের মধ্যেই অন্যতম দাউদের  ভালো ঔষধ গুলো হলো:


1. ক্লোট্রিমেজোল ক্রিম (Clotrimazole cream) ২৪ ঘন্টার জন্য দিনে ২ থেকে ৩ বার ব্যবহার করুন ।


2. মাইকোনাজোল ক্রিম (miconazole cream) | এছাড়াও অন্যান্য নামে পরিচিত এবং জনপ্রিয় হলো ফানজিডাল (Fungidal). এই ক্রিম রাতে ব্যবহার করতে হবে ।



3. ফাঙ্গিট্যাক ক্রিম (Fungitac cream) ২ gm/১০০gm এর মূল্য ৳১৮০.০০ টাকা Product বিস্তারিত জানতে Product Details


4. লুলিজল ক্রিম (Lulizol Cream) এর মূল্য ৳১৬৩.৫৫ টাকা Product বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন Product Details


5. ইবারকোনাজল ক্রিম (eberconazole cream)


6. ক্লোট্রিমেজোল ক্রিম (Clotrimazole cream)



খাওয়ার জন্য এন্টি-ফাঙ্গাল ওষুধ



যখন দাদের সংক্রমণ দেহের অনেক জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে তখন এন্টি-ফাঙ্গাল ওষুধ খেতে দেওয়া হয়। মাথার তালুতে দাদের সংক্রমণ এন্টি-ফাঙ্গাল ক্রিম বা পাউডারে নিরাময় হয় না। 1 থেকে 3 মাস যে ওষুধগুলি খেলে তবে সংক্রমণ সারে, সেগুলি হল:


গ্রিসেয়োফালভিন।
টারবিনাফিন।
ইট্রাকোনাজোল।
ফ্লুকোনাজোন।


মাথার তালুর দাদের চিকিৎসার জন্য ওষুধ খাওয়ার সাথে সাথে সেলেনিয়াম সালফাইড এবং কেটোকোনাজোল মিশ্রিত এন্টি-ফাঙ্গাল শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে।



দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ বা ট্যাবলেট
1. ফ্লুকোনাজোল 50 মিলিগ্রাম (Fluconazole 50 mg) | বাজারে বা ডাক্তারের কাছে অন্যান্য নামে পরিচিত ফ্লুগাল (Flugal) | প্রতিদিন ১টি করে খাবেন। ১৫ দিন থেকে ১ মাস


2. Anti Histamine নামক (এলাট্রল Alatrol ১০ mg) | দাউদ হলে শরীর প্রচন্ড চুলকানি করে সেই জন্য অর্থাৎ এলার্জির ঔষুধ খেতে হবে প্রতিদিন ১টি করে খাবেন।

 


3. ইট্রাকন ট্যাবলেট (Itracon Tablets) একটির মূল্য ৳ 17.00 টাকা এবং 24 pack ৳ 408 টাকা | Product Details


4. রাইনিল ট্যাবলেট (Rinil Tablets) একটির মূল্য ৳ 3.00 টাকা | Product Details

 


5. ফ্লুগাল ট্যাবলেট (Flugal Tablets) মূল্য ৳ 199.350 টাকা | Product Details

 



জীবনধারার ব্যবস্থাপনা


চিকিৎসার পদ্ধতিগুলি ছাড়াও নিজের জীবনধারার পরিবর্তন করেও দাদ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলি বজায় রাখলে এবং দৈনন্দিন জীবনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে শরীরের অন্যান্য অংশে অথবা অন্যদের দেহে দাদের সংক্রমণ এড়ানো যায়।

 


সংক্রমিত স্থান স্পর্শ করার পর সাবান ও জল দিয়ে হাত ধুয়ে নিন, যাতে সংক্রমণ দেহের অন্যত্র না ছড়ায়।
সংক্রামিত স্থান পরিষ্কার রাখতে বারে বারে ধুয়ে নিন।

 


এথলেট’স ফুট হলে সংক্রামিত জায়গা শুষ্ক রাখতে মোজা বা জুতো পড়বেন না, কারণ উষ্ণতা এবং আর্দ্রতা ফাঙ্গাসের বৃদ্ধির সহায়ক। খালি পায়ে আর্দ্র ঘরে প্রবেশ করবেন না, যেমন লকার রুম বা জনসাধারণের স্নান ঘর। এই সব জায়গায় চটি পড়ে প্রবেশ করবেন যাতে সংক্রমণ অন্যদের মধ্যে না ছড়ায়।

 


পরিষ্কার এবং শুষ্ক কাপড় (বিশেষত সূতির কাপড়) এবং অন্তর্বাস পড়বেন।
আপনার ব্যক্তিগত ব্যবহারের জিনিস-পত্র অন্যদের ব্যবহার করতে দেবেন না।
নিয়মিত ব্যায়াম করুন এবং স্বাস্থ্য সম্মত ওজন বজায় রাখুন।



এছাড়াও উন্নত মানের দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধের নাম ও দাম

1. পেভিসোন ক্রিম (Pevisone cream) মূল্য ৳ 64.68 টাকা | বিস্তারিত এই ঔষুধ সম্পর্কে জানতে Product Details


2. মাইকোনাজল ক্রিম (Miconazole cream) মূল্য 15 gm tube ৳ 58.00 টাকা



3. আফুন ক্রিম (Afun Cream 1%) মূল্য ৳ 35.00 টাকা | বিস্তারিত এই ঔষুধ সম্পর্কে জানতে Product Details


4. এক্সফিন ক্রিম (Xfin Cream 1%) মূল্য ৳72.00 টাকা | বিস্তারিত এই ঔষুধ সম্পর্কে জানতে Product Details


5. টারবিনাফিন ক্রিম (Terbinafine Cream) 5gm tube মূল্য ৳35.00 টাকা | বিস্তারিত এই ঔষুধ সম্পর্কে জানতে Product Details second Product Details



দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ | দাদের এন্টিফাঙ্গাল ট্যাবলেটের নাম

1. Fluconazole – মূল্য ৳187.00 টাকা | বিস্তারিত এই ঔষুধ সম্পর্কে জানতে Product Details


2. Cosflu – মূল্য ৳ 7.44 টাকা | বিস্তারিত এই ঔষুধ সম্পর্কে জানতে Product Details

 



3. Farlan – মূল্য ৳ ৳45.00 টাকা | বিস্তারিত এই ঔষুধ সম্পর্কে জানতে Product Details

দাউদের লক্ষণ গুলো কি কি

দাউদের সাথে সম্পর্কিত আছে খোস-পাঁচড়া জড়িত একজিমা ভিন্নতা বুঝতে পারেন তাই লক্ষণ গুলো এবং কোথায় কোথায় দাদ হয় তা নিয়ে আলোচনা করবো।

 



বর্তমানে দাদের ওষুধ যত্রতত্র ব্যবহার হচ্ছে। দাদের ওষুধ ফর্সা হওয়ার জন্য ব্যবহার করেন অনেকেই। পেভিসন, মাইকোসন, ফাঙ্গারিলিক্সি, নিওস্টেনিক্সি- এগুলো মিক্স প্রেপারেশন ক্রিম। এগুলো ব্যবহার করলে দাদ কখনো ভালো হবে না।



দাউদ কত প্রকার ও কি কি



দাদ অঞ্চলভেদে দাদকে ৪ ভাগে ভাগ করা হয় :

1. টিনিয়া ক্যাপিটিস দাদ: এই ছত্রাকজনিত আক্রমণ মাথার ত্বকে হয়। বিভিন্ন ক্ষত্রে এই ছত্রাকজনিত দাদ রোগটি ভ্রুতে ও হতে পারে। ,


2. টিনিয়া কর্পোরিস দাদ: এই ছত্রাকজনিত আক্রমণ দাদ রোগের চিহ্নটি দেহে হয়



3. টিনিয়া ক্রুরিস দাদ: এই ছত্রাকজনিত আক্রমণ কুঁচকি, ঊরুর ভেতরের ত্বক এবং নিতম্বে হয়।


4. টিনিয়া আঙ্গুইআম দাদ: এই ছত্রাকজনিত আক্রমণটি বিশেষ করে মুখে হয় ।

 


লক্ষণগুলো দেখে কিভাবে বুঝবেন যে এটা একটি দাউদ তা হচ্ছে দাউদ হলে সেই জায়গাটা ক্ষত হবে। ক্ষতের চারদিকে গুটি গুটি হবে। ক্ষতস্থানের চারপাশে ফোস্কা পড়বে । আর ক্ষতের নির্দিষ্ট একটি সীমা থাকবে । এবং যখন দাওয়াত হবে তখন চিহ্ন লালচে রঙের দেখা যাবে। এরপর সেই দাদ এর জায়গাটি চুলকানির মত জ্বালা পোড়া ও চুলকাতে পারে ।

 



তাই দাউদের প্রচন্ড চুলকানি থেকে বাঁচতে দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ টি Anti Histamine নামক (এলাট্রল Alatrol ১০ mg) । দাউদের আরেকটু উপসর্গ হলো দাদ মুখে হলে নখগুলো কালো হয়ে যাবে ।



দাদের ওষুধ এখন খুব স্লো কাজ করে। এজন্য ধৈর্য ধরে টানা চার-পাঁচ মাস দাদের ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। দাদের জন্য যেসব ওষুধ ব্যবহার করতে পারেন- অক্সিফান লোশন, ফাঙ্গিট্যাক ক্রিম, লিউলিজল ক্রিম (Lulizol Cream), ক্লোট্রিমেজোল ক্রিম, ফাঙ্গিডাল ক্রিম (Fungidal cream)। এছাড়া নতুন ইবারকোনাজল ক্রিম (eberconazole cream) পাওয়া যায় এখন।


 


দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ কেনার সতর্কতা



ব্লগ পোস্টে যে ওষুধগুলোর নাম উল্লেখ করেছি সেগুলো খুবই ভালো মানের ওষুধ, তবে কখনোই বাজারের ছোট বা বড় ওষুধের দোকানে গিয়ে নিজে ওষুধ না কেনাই উচিত। কারণ, দাউদের বিভিন্ন প্রকার ও পার্থক্য রয়েছে, তাই আপনার নিকটস্থ হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তার চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে দাউদের রোগ নিরাময়ের চেষ্টা করুন। আশা করি আপনার দাউদ রোগ নির্মূল হবে।

 


দাউদ আক্রমণকারীর সতর্কতা টিপস | দাউদ রোগের সৃষ্টি



একটা পরিবারে যেকোনো ব্যক্তির দাউদে আক্রমণ হলে নির্দিষ্ট করে একটা রুমে বসবাস করতে হবে। কেননা এই ছত্রাকজনিত রোগটি ছোঁয়াচে তাই ব্যবহৃত বালিশ থেকে ও ছত্রাকজনিত রোগটি অন্যদের কাছে ছড়াতে পারে। এছাড়া গরমের সময় শরীরের যে জায়গাটা ঘেমে যাবে তৎক্ষণাৎ পরিষ্কার করে নিতে হবে। এই ঘাম টি দীর্ঘ মেয়াদি শরীরে থাকলে ব্যাকটেরিয়া ও খারাপ অণুজীব বাসা বাঁধতে পারে। একটা সময় গিয়ে এই ব্যাকটেরিয়া গুলো দাউদ বা দাদ রূপে সৃষ্টি হয় ।



এ ধরনের ক্রিম চার মাস ব্যবহার করতে হবে। এছাড়া আপনার সঙ্গে যারা থাকে, বাচ্চা হোক বা স্বামী-স্ত্রী হোক তাদের সাবান ব্যবহার করতে হবে। কিটোকোনাজোল ও লুলিকোনাজোল সাবান পাওয়া যায়। এই সাবান গায়ে মেখে পাঁচ মিনিট পর ধুয়ে ফেলতে হবে।



দাউদের স্থায়ী চিকিৎসা | দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ
দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করেছি। তাই এখন দাউদের স্থায়ী চিকিৎসা নিয়ে আলোচনা করবো। এই দাউদের স্থায়ী চিকিৎসা বা ঘরোয়া চিকিৎসাটি ১০০% কাজ করবে তাই এই অংশটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে। দাউদ ছত্রাক জনিত আক্রমণ থেকে বাঁচার বা সুস্থ হওয়ার জন্য ঘরোয়া চিকিৎসাটি হলো :

 


নিম পাতা:নিমপাতা অত্যন্ত কার্যকরী একটি প্রাকৃতিক উপাদান। ছত্রাকজনিত দাউদের আক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে নিম পাতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই সাবধানতা অবলম্বন করে নিমপাতা গুলো গরম পানিতে ভেজাতে হবে।

তারপর কুসুম গরম পারি দিয়ে নিয়মিত গোসল করলে যাবতীয় ব্যাকটেরিয়া ও খারাপ অণুজীব নষ্ট হয়। তাই নিয়মিত এই নিম পাতার দাউদের স্থায়ী চিকিৎসা বা ঘরোয়া চিকিৎসাটি ব্যবহার করলে শরীরে দাউদ ও অনন্যা চুলকারী জনিত রোগ থেকে বাঁচা সম্ভব।

 


আর যার দাদ হয়েছে তার ক্ষেত্রে গোসলের ১৫ মিনিট আগে সারা শরীরে কিটোকোনাজোল শ্যাম্পু লাগাতে হবে। অথবা সাইক্লোপাইরক্স শ্যাম্পু লাগাতে পারেন। শ্যাম্পু লাগানোর পর কাপড় পরতে হবে। আধা ঘণ্টা পর গোসল করতে হবে।


এই কাজটা শীতকালে সপ্তাহে তিনবার করতে পারেন। কিন্তু এটা অনেক সময় নিয়ে করতে হবে, অন্তত চার-পাঁচ মাস। এটা না করলে ঘন ঘন আপনাকে ওষুধ পরিবর্তন করতে হবে। চিকিৎসকরা আরও কঠিন কঠিন ওষুধ দেবেন, কিন্তু আপনার দাদ ভালো হবে না, আরও অনেক ঝামেলা হবে।



তুলসী পাতা: গ্রাম বাংলার মানুষ তুলসী পাতার সাথে খুব ভালো পরিচিত। এটি মূলত তারা কাশি থেকে রক্ষা পেতে তুলসী পাতার রস খেয়ে থাকে। এছাড়া ও এই তুলসী পাতায় রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি ফাঙ্গাল উপাদান।


তাই তুলসীর পাতা পরিষ্কার স্থানে বেটে নিয়ে সেই রস দাউদ আক্রমণ স্থানে ব্যবহার করতে পারেন এতে করে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি ফাঙ্গাল উপাদান দাউদ এর সংক্রমণ বন্ধ করতে সাহায্য করবে ও চুলকানি নিরাময় করে।


কাঁচা হলুদ: কাঁচা হলুদ একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক উপাদান। সর্বপ্রথম পরিমাণ মতো কাঁচা হলুদ পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে সে কাঁচা হলুদ গুলো থেতলো বা বেটে নিয়ে ছত্রাক জনিত দাউদের চিহ্নে লাগাতে পারেন।

তারপর ১০ মিনিট থেকে ১৫ মিনিট পর ভালোভাবে পরিষ্কার করবেন। এতে করে খারাপ ব্যাকটেরিয়া ও অনুভবগুলো ধ্বংস হবে তার ফলে দাউদ আক্রান্ত জায়গাটি ধীরে ধীরে ভালো হতে শুরু করবে

 



দাঁদ যদি প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত কার্যকরি ঔষধ সেবন করা হয়। এবং এর ডোজ পরিপূর্ণ সেবন করা হয় তাহলে এটা নিরাময় সহজ হবে। এছাড়াও দাঁদ ত্বকে আক্রান্ত হলে আপনার কিছু অভ্যাসের পরিবর্তন আনা জরুরি।

 

 


শরীর ঘাম থেকে ফাংগাস ছড়ানো রোধ করতে হবে।


শর্টস ব্যবহার করলে সেটা ১২ ঘন্টা ব্যবহারের পর রোদে না শুকিয়ে ডিটার্জেন্ট দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
আক্রান্ত জায়গা থেকে আটালো ভাইরাস শরীরের অন্য জায়গায় লাগা থেকে শতর্ক থাকুন।
এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করুন।


রসুন: রসুন একটি অত্যন্ত কার্যকরী প্রাকৃতিক ভেষজ। ঘরোয়া প্রতিকার হিসাবে রসুন আপনাকে আপনার জরুরি সঙ্গী হিসাবে দাউদ নির্মূল করতে সাহায্য করবে যদি দাউদ প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে। তাই কয়েক কোয়া রসুন সুন্দর করে বেটে রস নির্দিষ্ট পাত্রে জমা করে সেই রসুনের রস,দাউদের ক্ষত স্থানে ব্যবহার করতে পারবেন।


তবে এটি গুরুত্বপূর্ণ যে আপনার দাউদ প্রাথমিক পর্যায়টি অতিক্রম করেছে, অর্থাৎ, দাউদের সংক্রমণ যদি দীর্ঘকাল স্থায়ী হয় তবে আপনি নিকটস্থ ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিতে পারেন।


আমার শেষ কথা: দাউদ থেকে পরিত্রাণ পেতে দাউদ ক্রিম মলম বা ওষুধ সঠিকভাবে এবং ধৈর্য ধরে সেবন করুন। আশা করি দাউদের সংক্রমণ রোধ হবে ইনশা-আল্লাহ। আমার ব্লগ পোস্টের তথ্যপূর্ণ তথ্য আপনার কিছু হলে ও কাজে এসেছে। এবং এতে আপনি উপকৃত হয়েছেন।

(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)