দাড়িয়ে সহবাস করা যাবে কি , দাঁড়িয়ে সহবাস করা যাবে তবে উত্তম হল স্ত্রীকে নিচে এবং আপনি উপরে। অর্থাৎ স্ত্রী চিৎহয়ে আর আপনি উপুর হয়ে। এইভাবে করাকে উত্তম বলা হয়েছে।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে
,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং কারন আপনার শরীর দ্বারা আপনার স্ত্রী পুরোপুরি ঢেকে যাবে আবৃত হয়ে যাবে। দাড়িয়ে সহবাস করলে কোনো ক্ষতি হবে নাঅবশ্য দাড়িয়ে সহবাস করলে মেয়েরা খুব একটা মজা পায় না।
দাড়িয়ে সহবাস করা যাবে কি
দাঁড়িয়ে সহবাস করা যাবে তবে উত্তম হল স্ত্রীকে নিচে এবং আপনি উপরে। অর্থাৎ স্ত্রী চিৎহয়ে আর আপনি উপুর হয়ে। এইভাবে করাকে উত্তম বলা হয়েছে। কারন আপনার শরীর দ্বারা আপনার স্ত্রী পুরোপুরি ঢেকে যাবে আবৃত হয়ে যাবে। তবে মনে রাখবেন পায়ুপথে সেক্স করা নাজায়েজ।
এ প্রসঙ্গেই কুরআনের আয়াত (২:২২৩) নাযিল হয়, যেখানে বুঝানো হচ্ছে- সামনে বা পেছনে যেদিক দিয়েই যোনিপথে গমন করা হোক না কেন, তাতে কোন সমস্যা নেই।
শস্যক্ষেত্রে যেদিক দিয়ে বা যেভাবেই গমন করা হোক না কেন তাতে শস্য উত্পাদনে যেমন কোন সমস্যা হয় না, তেমনি স্বামী তার স্ত্রীর যোনিপথে যেদিক দিয়েই গমন করুক না কেন তাতে সন্তান উত্পাদনে কোন সমস্যা হয় না এবং এর সাথে ট্যারা চোখবিশিষ্ট সন্তান হবার কোন সম্পর্ক নেই।
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ পাক সূরা বাকারার ২২৩ নম্বর আয়াতে বলেছেন-তোমাদের স্ত্রীরা তোমাদের শস্যক্ষেত্র, সুতরাং তোমরা যেদিক দিয়ে খুশি সেদিক দিয়ে , যেভাবে খুশি সেভাবে তোমাদের শস্যক্ষেত্রে। কুরআনের এই আয়াতটি দ্বারা স্পষ্ট ভাবে বোঝা যায় যে দাঁড়িয়ে সহবাস করা জায়েজ আছে। সহবাস যেদিক দিয়ে খুশি সেদিক দিয়ে এবং যেভাবে খুশি সেভাবে করা যাবে তবে এটি অবশ্যই যোনিপথে হতে হবে।
শুধুমাত্র আমরা প্রশ্নের উত্তর তুলে ধরেছি দাঁড়িয়ে সহবাস করা যাবে কিনা বা দাঁড়িয়ে সহবাস করলে কোন প্রকার ক্ষতি হবে কিনা বা তাদের সহবাস করার ব্যাপারে কোন বিধান রয়েছে কিনা ।
সূরা বাকারার (২২৩)- নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে-তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর।
মদিনার ইহুদিদের মধ্যে একটা কুসংস্কার এই ছিল যে, কেউ যদি তার স্ত্রীর সাথে পেছন দিক থেকে যোনিপথে সঙ্গম করত তবে বিশ্বাস করা হতো যে এর ফলে ট্যারা চোখবিশিষ্ট সন্তানের জন্ম হবে। মদিনার আনসাররা ইসলামপূর্ব যুগে ইহুদিদের দ্বারা যথেষ্ট প্রভাবিত ছিল। ফলে আনসারগণও এই কুসংস্কারে আচ্ছন্ন ছিলেন।
ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে
মক্কাবাসিদের ভেতর এই কুসংস্কার ছিল না। মক্কার মুহাজিররা হিজরত করে মদিনায় আসার পর, জনৈক মুহাজির যখন তার আনসার স্ত্রীর সাথে পেছন দিক থেকে সঙ্গম করতে গেলেন, তখন এক বিপত্তি দেখা দিল।
(সূত্র:ইন্টারনেট)