ধ্বজভঙ্গ রোগের স্থায়ী চিকিৎসা , আহার-বিহার ও স্বাস্থ্য রক্ষার সাধারণ নিয়ম পালনের ব্যতিক্রম। অক্ষুধায় ও অসময়ে আহার, আহার করিয়াই বিদ্যালয়ে দৌড়ে যাওয়া, উপযুক্ত বিশ্রাম ও ব্যায়ামের অভাব এবং হজমশক্তি ও সর্বধাতুর ক্রম পরিণতির ব্যতিক্রমে প্রচুর শুক্র উৎপাদনের অভাব ঘটে। এই অবস্থায় দূর্বল স্নায়ুমন্ডলী অপরিণত তরল শুক্র ধারণ করতে পারে না বলে শুক্রমেহ এবং অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ রোগের সৃষ্টি হয়।
ধ্বজভঙ্গ রোগের স্থায়ী চিকিৎসা
ধ্বজভঙ্গ রোগের লক্ষণ ও উপসর্গ
দুই মাসেরও অধিক সময় যাবৎ যৌন ক্রিয়ার প্রতি কোন আগ্রহ অনুভব না করা।
যৌন মিলন এড়িয়ে যাওয়া, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌন মিলনের বাসনা অত্যন্ত কম অনুভব করা, কিংবা যৌন মিলনের প্রতি দুঃশ্চিন্তা বা উদ্বেগ থাকা।
কখনও কখনও আগেই বীর্যপাত ঘটা, যৌন মিলনের সময় ব্যথা হওয়া, অক্ষমতা কিংবা তীব্র যৌন সুখ পেতে অক্ষমতা।
ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা ধ্বজভঙ্গ হল পুরুষের যৌন সংলগ্ন সমস্যা, যা তার পেনিসের সঠিক ও স্থিতিশীলতা সংগঠিত করতে অক্ষমতা অর্থাৎ পুরুষের পেনিস যৌন সংলগ্ন সময়ে সঠিকভাবে স্থিতিশীল না হওয়া।
ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের কারণ বিভিন্ন হতে পারে, যেমন:
1. শারীরিক কারণ: উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, শর্তসমূহ এবং নার্ভসের ক্ষতি ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের শারীরিক কারণ হতে পারে।
2. মানসিক কারণ: উচ্চ স্তরের তন্ত্রিক চাপ, কাজের চিন্তা, উদাসীনতা, মানসিক চাপ ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের মানসিক কারণ হতে পারে।
অল্প বয়সে জ্ঞানকেন্দ্র-মস্তিষ্ক স্ফুরণমুখ থাকে, এই জন্য তার একটা তরুণ ভাব থাকে। কিন্তু অতিরিক্ত অধ্যয়ন ও অনুশীলন জনিত চিন্তা তরঙ্গে সেই তরুন মস্তিষ্ক ধারণশক্তিবিহীন ও দুর্বল হয়ে পড়ে। নিস্তেজ স্নায়ুমণ্ডলীও শুক্র ধারণে অসমর্থ হয়ে পড়ে। তাতেই অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ এবং শুক্রতারল্য রোগের আবির্ভূত হয়।
3. জীবাণু বা ভাইরাসের প্রভাব: কিছু ভাইরাস বা জীবাণুর কারণেও ইরেক্টাইল ডিসফাংশন দেখা যেতে পারে।
4. শারীরিক ক্ষতি: কোনও দুর্ঘটনা বা ক্ষতির ফলে পেনিসের ক্ষতি হওয়ার কারণেও ইরেক্টাইল ডিসফাংশন দেখা যেতে পারে।
ধরনের বিভিন্ন কারণের কারণে, ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের প্রভাব প্রাকৃতিক ও মানসিক সমস্যা হতে পারে, যা যৌন জীবনের গুণগত এবং মানসিক স্তরে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এর চিকিৎসা আছে আমি চিকিৎসা করে থাকি।