নাকের পলিপাস এর ওষুধ , পলিপের কারণে রোগীর নাক বন্ধ হয়ে যায়, মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং নাক দিয়ে ক্রমাগত পানি ঝরতে থাকে, ঘ্রাণশক্তি কমে যায়, কারো কারো ঘুমের মধ্যে নাক ডাকার শব্দ হতে পারে, চোখের আশপাশে ব্যথা ও মাথাব্যথা হতে পারে।
আবার দীর্ঘদিন পলিপ থাকার কারণে সাইনাসে প্রদাহ হতে পারে, রোগী কানে কম শোনে বা কান বন্ধ হওয়ার মতো মনে হতে পারে।
নাকের পলিপাস এর ওষুধ
রোগীর পলিপ নির্ণয় করা বেশ সহজ। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং নাকের সামনের দিক থেকে আলো ফেলে বা মুখ হাঁ করে নাকের ভেতরের দিক থেকে পেছনে আয়না দিয়ে দেখলে পলিপ দেখা যায়।
কোনো কোনো সময় পলিপ ছোট হলে সাইনাস এন্ডোসকপি করার প্রয়োজন পড়তে পারে। বাচ্চাদের নাকের ভেতরের হাড় টারবিনেটকে পলিপ মনে করে অনেকেই ভুল করেন।
উপসর্গ :
* প্রাথমিক পর্যায়ে রোগীরা সাধারণত নাক দিয়ে সর্দি ঝরা, নাক বন্ধ ভাব এ ধরনের সমস্যায় ভোগেন। নাকের এ সর্দি সামনের দিকে আসতে পারে। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং অনেক সময় এটা সামনের দিকে না এসে পেছন দিকে চলে যায় এবং ঢোক গিলা বা গলা পরিষ্কার করার মতো প্রবণতা দেখা যায়।
নাক বন্ধ থাকাটা প্রাথমিক পর্যায়ে একদিকে থাকে এবং কিছুক্ষণ পরপর এটা দিক পরিবর্তন করে নাকের দুই দিকে হয়। কিছু সময় এক নাক বন্ধ থাকে আবার কিছু সময় আরেক নাক বন্ধ থাকে। অসুখ যত বাড়তে থাকে ততই দেখা যায় ধীরে ধীরে দুটো নাকই বন্ধ হয়ে যায়, প্রথমে আংশিকভাবে এবং পরে সম্পূর্ণভাবে।
* হাঁচি থাকতে পারে এবং অল্প ধুলাবালি বা ধোঁয়াতে গেলেই প্রচণ্ড হাঁচি হতে থাকে। সিগারেটের বা রান্নার ধোঁয়া সহ্য হয় না। দম বন্ধ ভাব চলে আসে।
* নাকের ঘ্রাণশক্তি কমে যায় এবং অনেক সময় নাকে দুর্গন্ধ পাওয়া যায়।
চিকিৎসকরা পলিপের উৎপত্তিস্থল, আকার, সংখ্যা ইত্যাদি দেখে সিদ্ধান্ত নেন। অপারেশনের মধ্যে বর্তমানে পলিপেকটমি ও এন্ডোসকপি সাইনাস সার্জারি বেশ জনপ্রিয়।মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে
কোনো কারণে আবারো পলিপ দেখা দিলে বা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা থাকলে নাকে স্টেরয়েড স্প্রে, অ্যালার্জির ওষুধ ও কোনো কোনো সময় অনেক দিন ধরে মুখে খাওয়ার স্টেরয়েড ওষুধ সেবনের প্রয়োজন হতে পারে। পলিপের সঙ্গে কানের রোগ ও সাইনাসের সমস্যা থাকলে তারও চিকিৎসা করাতে হয়।
নাকের পলিপাস দ্রুত ঠিক করার কার্যকর ঔষধ কী?
এ রোগের চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি ও এলোপ্যাথিতে রয়েছে, তবে বর্তমানের কোন অবস্থায় ও পর্যায়ে রয়েছে, তার উপর নির্ভর করে চিকিৎসা দেওয়া যায়। আমার পরিবারের একজনের 80% (এক নাকের ) হোমিওপ্যাথি তে 6 মাসে ভালো হয়। এবং আজও অর্থাৎ 25 বৎসরে ও পুনরাবৃত্তি ঘটে নি।
কিন্তু সমসাময়িক একজন ঐ রোগীর অপরাশন করা হয়ে ছিল। মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং 5 দিনের মধ্যে ভালো হয়ছিল। 5–6 মাস পর অন্য নাকের অপরাশন করে, ভালোই ছিলেন।তারপর প্রায় তিন বছর পর আবার পূনরায় রোগ সামান্য ভাবে প্রকাশ পায়,তাতে কোন সমস্যা হয়নি কিন্তু প্রকৃতিতে নাকের ভূমিকা পালন করতে পারে না।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)