নিজের বীর্য খেলে কি হয়.ডাক্তারের পরামর্শ ও ইসলামিক টিপস

নিজের বীর্য খেলে কি হয় , যে ব্যক্তির লিঙ্গ হতে নিঃসৃত বীর্য পান করা হচ্ছে তার যদি যৌন সংক্রমক রোগ থেকে থাকে তাহলে তার সেই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সুযোগ রয়েছে।মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  যেমন এইডস আক্রান্ত ব্যক্তির বীর্য পানে, পানকারী ব্যক্তিরও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।

অনেকে মনে করে বীর্য খেলে উপকার হবে, তাদের এ ধারণা একেবারে ভুল। বীর্য নাপাক বস্তু বলে ধর্মীয় দৃষ্টিতে এটা পান করা সম্পুর্ন নিষিদ্ধ।

নিজের বীর্য খেলে কি হয়




ডাক্তারদের ভেতরে এ নিয়ে মতভেদ আছে। খুব কম সংখ্যক ডাক্তার বলেন যে এতে কোন ক্ষতি নেই যেহেতু বীর্যে মূলত প্রোটিন থাকে কন্তু এই পরিমান প্রোটিনে মানুষের শরীরের কোন উপকার হয় না।

কিন্তু পুরো বিষয়টি সৃষ্টির শ্রেষ্ঠজীব হিসেবে আমাদের নিজেদেরই বুঝে নিতে হবে। কারণ, আজকাল পত্রিকার পাতা খুললেই দেখা যায় বিশ্বের নামী দামী সিনেমা তারকারা এসব করতে গিয়ে একসময় মুখের নানা প্রকার মারাত্মক সব ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছে।মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  অন্তত তাদের থেকে আমাদের শিক্ষা নেয়া উচিত।

ডাক্তারের পরামর্শ ও ইসলামিক টিপস



পশ্চিমা বা ঐরকম দেশে তৈরী এরকম যেসব তথ্য দেখা যায় তার সবই ভুয়া এবং নিছক ব্যবসাকেন্দ্রিক। লেজকাটা শেয়াল চায় যাদের লেজ আছে তাদেরটাও যেন কাটা পড়ে।

মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং  ধর্মীয় পণ্ডিতগণ বলেন হারাম।যার বীর্য পান করা হচ্ছে যদি ঐ পুরুষের কোন যৌন রোগ থাকে বা সে যদি অপরিচ্ছন্ন জীবনযাপন করে থাকে সেক্ষেত্রে বিভিন্ন যৌনরোগ এমন কি মুখে ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে।

খুব কম সংখ্যক ডাক্তার বলেন যে এতে কোন ক্ষতি নেই যেহেতু বীর্যে মূলত প্রোটিন থাকে কন্তু এই পরিমান প্রোটিনে মানুষের শরীরের কোন উপকার হয় না।


ধর্মীয় দিক থেকে প্রথমত, বীর্য এক প্রকার নাপাক পানি। আর নাপাক জিনিস হারাম এর অন্তর্ভুক্ত, তাই খাওয়া কখনোই উচিত হবে না।