পায়খানার চাপ আসে না কেন,ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস

পায়খানার চাপ আসে না কেন , কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে সাধারণত: যে সব রোগে হয় সেগুলি হলো রক্তাল্পতা, অবসাদ(ক্লান্তি), অনিদ্রা, চোখে ব্যথা, ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং চোখের নিচে কালি পড়া, মাথা ঘোরা, কোমর ব্যথা, ক্রমান্বয়ে আলস্য বৃদ্ধি পাওয়া এবং মনোযোগ হ্রাস পাওয়া। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা যত তীব্র হয়, রোগী তত বেশি দুর্বল ও হীনমন্য হয়ে পড়ে।

পায়খানার চাপ আসে না কেন

সাধারণত সপ্তাহে যদি তিন বারের কম পায়খানা হয়, তবে সেটাকে কোষ্ঠকাঠিন্য বলা হয়। এ ছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্য হলে যেসব লক্ষণ থাকতে পারে সেগুলো হলো—

পায়খানা শুকনো, শক্ত চাকার মত হওয়া
পায়খানার আকৃতি স্বাভাবিকের চেয়ে বড় হওয়া


পায়খানা করতে কষ্ট হওয়া
পেট পরিষ্কার হচ্ছে না এমন মনে হওয়া
পেটে ব্যথা হওয়া, পেট ফাঁপা লাগা, বা বমি বমি ভাব হওয়া


অনেক সময় পায়খানার বেগ আসে। কিন্তু, কোনওমতেই তা দেহ বার করা সম্ভব হচ্ছে না। এই অবস্থায় যদি চাপ দেওয়া হয় সেক্ষেত্রে পায়ুপথে সমস্যা হতে পারে।ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং  এমনকী, পায়ুপথ ছিঁড়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে হতে পারে। আর সেই কারণে পায়খানা খুব শক্ত হলে জোর করে মলত্যাগের চেষ্টা করবেন না। এই পরিস্থিতিতে Glycerin Suppository নিতে পারেন। এর ফলে ১৫ মিনিটের মধ্যে পায়খানার রাস্তা পিচ্ছিল হবে।

ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস




এই ওষুধ কোনও প্রেসক্রিপশন ছাড়াই কেনা সম্ভব। এই ওষুধটা হালকা জলে ভিজিয়ে নিতে হবে। এরপর বাম কাত হয়ে শুয়ে হালকা হাঁটু ভাঁজ করে ওষুধটা পায়ুপথে লাগাতে হবে। ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং ওষুধটা লাগানোর পর অনেক বেশি পায়খানা অনুভব করতে পারেন। তখনই বাথরুমে যাবেন না। যাতে আপনার মল কিছুটা নরম হতে পারে। কমপক্ষে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এতেও কাজ না হলে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।



খাবারের পরপরই মল ত্যাগ করা সাধারণত গ্যাস্ট্রোকলিক রিফ্লেক্সের ফলাফল, যা পেটে প্রবেশ করা খাবারের একটি স্বাভাবিক শারীরিক প্রতিক্রিয়া । প্রায় সবাই সময়ে সময়ে গ্যাস্ট্রোকোলিক রিফ্লেক্সের প্রভাব অনুভব করবে। যাইহোক, এর তীব্রতা ব্যক্তিভেদে পরিবর্তিত হতে পারে।



মলত্যাগের মধ্যবর্তী সময়ের স্বাভাবিক দৈর্ঘ্য ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়।ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং  কিছু লোক এগুলি দিনে তিনবার করে। অন্যদের কাছে সেগুলি সপ্তাহে কয়েকবার থাকে। একটি ছাড়া 3 বা তার বেশি দিনের বেশি সময় যাওয়া, যদিও, সাধারণত খুব দীর্ঘ।


(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)