পিউরিসাল সিরাপ খাওয়ার নিয়ম , Purisal Syp 100ml শ্বাসকষ্ট, কাশি, শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি এবং দীর্ঘস্থায়ী পালমোনারি রোগে বুকে শক্ত হয়ে যাওয়া শ্বাসকষ্ট, কাশি,ডাক্তার ও অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী শ্বাসকষ্টের মতো রোগে খিঁচুনি এবং শ্বাসনালীগুলির সংকোচনের চিকিত্সা এবং উপশম প্রদান করতে ব্যবহৃত হয়।
পিউরিসাল সিরাপ খাওয়ার নিয়ম
এটি হাঁপানি এবং দীর্ঘস্থায়ী অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি রোগের মতো শ্বাসযন্ত্রের শ্বাসনালীর রোগে শ্বাসকষ্ট এবংডাক্তার ও অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী শ্বাসনালীগুলির সংকোচনের চিকিত্সা এবং উপশম করতে ব্যবহৃত হয় যা 6 বছরের বেশি বয়সী শিশুদের শ্বাসকষ্ট, কাশি, শ্বাসকষ্টের শব্দ এবং বুকে শক্ত হয়ে যাওয়া দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
ট্যাবলেট- প্রাপ্তবয়স্ক ও যাদের বয়স ১২ বছরের ঊর্ধ্বে: ১-২ মি.গ্রা. দিনে ৩ বার ।
শিশু (৬-১১ বছর)- ১ মি.গ্রা. দিনে ৩ বার ।
সিরাপ প্রাপ্তবয়স্ক: ৫-১০ মি.লি. দিনে ৩ বার।
শিশু (৬-১১ বছর): ৫ মি.লি. দিনে ৩ বার।
ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস
ফেন্সিডিলের মতো বেশ কিছু কফ সিরাপকে ব্যান করে দেওয়া হয়েছিল। এর পরেও এখনও এই জাতীয় কিছু কফ সিরাপ বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।ডাক্তার ও অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী আর আমরা না জেনে সেই কফ সিরাপই এনে বাচ্চাদের খাইয়ে দিচ্ছি।
এবার থেকে বাচ্চাদের চিকিত্সকের পরামর্শ ছাড়াই কফ সিরাপ খাওয়ানোর আগে একবার ভালো করে ভেবে নেবেন। তার কারণ, কোডিন নামে এক প্রকার উপাদান থাকে এই সমস্ত বাজার চলতি কফ সিরাপে। এই সিরাপ খেলে বাচ্চাদের হৃদরোগের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এই ধরণের কফ সিরাপ ভারতে ব্যান করে দেওয়া হয়েছে।ডাক্তার ও অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী কিন্তু এখনও এই সমস্ত কফ সিরাপ অনেক ওষুধের দোকানেই পাওয়া যাচ্ছে। তাই বাচ্চাকে সুস্থ রাখতে হলে কখনওই চিকিত্সকের পরামর্শ ছাড়া দোকান থেকে কিনে কফ সিরাপ খাওয়াবেন না।
(সূত্র:মেডিসিন টিপস)