পিল খাওয়ার পর মাসিক না হওয়ার কারণ , Period: ঋতুস্রাব বা পিরিয়ডস মহিলাদের গর্ভ ধারণের জন্য খুবই জরুরি এক শারীরিক প্রক্রিয়া। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং মেয়েদের প্রত্যেক মাসেই এই ঋতুস্রাব হয়ে থাকে। এই সময়কালে মেয়েদের তিন থেকে সাতদিন পর্যন্ত ব্লিডিং হয়ে থাকে।
পিল খাওয়ার পর মাসিক না হওয়ার কারণ
অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ এড়াতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে পিল সেবন করা যেতে পারে। কিন্তু এটি নিয়মিত ব্যবহার করা একদমই উচিত নয়। সম্প্রতি গবেষণা থেকে দেখা গেছে যে নিয়মিত ইমারজেন্সি পিল সেবনে জরায়ুর ক্যান্সার এর সৃষ্টি হয়।
পিল খাওয়ার পর মাসিক না হওয়ার কারণ
পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে করণীয় – অনিয়মিত মাসিক হওয়ার কারণ এ প্রসঙ্গে আমরা জানবো পিল খাওয়ার পর মাসিক না হওয়ার কারণ।অনেক সময় আমরা গর্ভনিরোধক এর জন্য ইমার্জেন্সি পিল সেবন করে থাকি। কিন্তু ইমার্জেন্সি পিল সেবনের পর মাসিক না হওয়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে।
পিল খাওয়ার পর মাসিক না হওয়ার কারণ
ইমারজেন্সি পিল সেবনের পর মাসিক না হওয়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। প্রতিবারই ইমারজেন্সি পিল অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ থেকে রক্ষা করবে এমন কোন নিশ্চয়তা নেই। এই সতর্কতা মূলক তথ্য ইমারজেন্সি পিলের প্যাকেটে লেখা থাকে। যদি পিল কাজ না করে থাকে তবে গর্ভধারণের কারণে মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আবার অনেক সময় পিল সেবনের ফলে মাসিকের তারিখ ৩ থেকে ১০ দিন পিছিয়ে যায়।
পিল খাওয়ার নিয়ম
পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে করণীয় – অনিয়মিত মাসিক হওয়ার কারণ এর মাধ্যমে জানুন পিল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ থেকে রেহাই পেতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে পিল সেবন করা উচিত। কারণ এটি নিয়মিত সেবন করা উচিত নয়। সম্প্রতি গবেষণায় দেখা গেছে যে নিয়মিত ইমারজেন্সি বিল সেবনে জরায়ু ক্যান্সার হয়।
পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে করণীয় –
অনিয়মিত মাসিক হওয়ার কারণ এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জানবো পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে করণীয় কি। আপনার যদি পিল সেবনের পরেও মাসিক না হয় তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েনিয়মিত আয়রন ট্যাবলেট সেবন করুন।বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের ২০১৮ সালের হিসাব মতে বাংলাদেশে সক্ষম দম্পতিদের মধ্যে ৬৩ শতাংশ জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করে থাকেন। মুসলিম বিশ্বের অনেক দেশ জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করেছে।
একটি পরিসংখ্যান মতে, এ পদ্ধতির হার ইরানে ৭৩%, আলজেরিয়া ৭১%, তুরস্কে ৭৩%, বাহরাইনে ৬২%, তিউনিসিয়ায় ৬৩%, ইন্দোনেশিয়ায় ৬২%, মিশর ৬০%, জর্ডান ৫৯%, মালয়েশিয়া ৪৯%, মরক্কো ৬৭%, কুয়েতে ৫২%, কাতারে ৪৩.২, লিবিয়ায় ৪৫%।
বর্তমান মুসলিম বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী নেতা তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান ২০১৮ সালে ইস্তাম্বুলে এক অনুষ্ঠানে বলেন, পরিবার পরিকল্পনা এবং গর্ভনিরোধক ব্যবস্থা মুসলিম পরিবারের জন্য নয়। তিনি আরো বলেন, আমাদের বংশধরদের সংখ্যা বহুগুণে বাড়াবো, জন্ম নিয়ন্ত্রণ বা পরিবার পরিকল্পনার বিষয়টি বিবেচনা করা কোনো মুসলিম পরিবারের জন্য উচিত নয়।
আল্লাহ পাক বলেন, তোমরা নিজেরাই নিজেদের হত্যা করো না। আল্লাহ্ নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতি অতীব দয়াবান (সুরা নিসা আয়াত- ২৯)
(সূত্র:ইন্টারনেট)