পুরুষাঙ্গে অলিভ অয়েল , সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে যে অতিরিক্ত ভার্জিন অলিভ অয়েল খাওয়া অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে পারে, যা ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের একটি প্রধান অবদানকারী । ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং এই ফলাফলগুলি পরামর্শ দেয় যে আপনার ডায়েটে অতিরিক্ত ভার্জিন অলিভ অয়েল অন্তর্ভুক্ত করা যৌন স্বাস্থ্যের উন্নতি এবং ইরেক্টাইল ডিসফাংশন প্রতিরোধের একটি কার্যকর উপায় হতে পারে।
পুরুষাঙ্গে অলিভ অয়েল
মানুষ মনে করে লিঙ্গে সরিসার তৈল, অলিভ ওয়েল ব্যবহারে অনেক উপকার হয়, মনে করায় স্বাভাবিক কিন্তু বাস্তবে এগুলো দিয়ে মালিশের তেমন কোন উপকারিতাই নেই। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং লিঙ্গ এবং তার আশপাশের ত্বক অতি কোমল যেখানে স্বাভাবিক ভাবে অতি ক্ষারীয় কিছু ব্যবহারে ডাক্তার রা নিষেধ করে থাকেন।
আমরা যেই সাধারন গায়ে মাখার সাবান ইউজ করি গোসলের সময় তা ও কিন্তু লিঙ্গের জন্য ক্ষতিকর। সাধারণত লিংঙ্গের উপকারের জন্য কোনো প্রকার তেল মালিস করা ঠিক না। আর অলিভ ওয়েল মাথার জন্য। এটা লিঙ্গের জন্য নয়। এটা ব্যবহার করা ঠিক হবেনা।
সাধারণত লিংঙ্গের উপকারের জন্য কোনো প্রকার তেল মালিস করা ঠিক না। আর অলিভ ওয়েল মাথার জন্য। এটা লিঙ্গের জন্য নয়। এটা ব্যবহার করা ঠিক হবেনা। এতে লিংঙ্গের ক্ষতি হবে।
অন্যায় যে করে আর যে সহে কেন একই দন্ড দন্ডিত?
যেমন মনে করুন আপনার নিকট কোনো বন্ধু কাউকে প্রতারণা করে অনেক টাকা পেয়েছে এবং আপনি সেটা জানেন , এইবার আপনি তাকে এতো বড় অন্যায় করেছে জেনেও সাপোর্ট করলেন এবং সেই টাকা কিভাবে সুরক্ষিত রাখা যেতে পারে সেই বিষয়েও পরামর্শ দিলেন ।
এই ক্ষেত্রে বিষয়টি হলো আপনি অন্যায়কে প্রশ্রয় দিলেন অর্থাত্ মেনে নিলেন বা সইলেন। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং এই ক্ষেত্রে দুজনেই সমান অপরাধী।
সাংসারিক জীবনেও এমন হয়ে থাকে কেউ একজন ভীষণ ভাবে ডমিনেট করে আর অপর পক্ষ নীরবে সব সহ্য করে আরও অনেক অশান্তি থেকে রক্ষা পেতে। যে কোনো কারণেই হোক অন্যায়কে সইতে-সইতে ,বা প্রশ্রয় দিতে-দিতে সেটা দ্বিগুণ ভাবে বেড়ে যায়। ঠিক এভাবেই আমাদের ঘরের ছেলেমেয়েরা অন্যায় করলেও আমরা দেখেও না দেখার,শুনেও না শোনার ভান করে তাদের প্রত্যক্ষভাবে প্রশ্রয় দিয়ে বিপথে ঠেলে দিই।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)