পুরুষাঙ্গে কালোজিরার তেল ও মধু ব্যবহারের নিয়ম , রাতে ঘুমানোর আগে মধু বা কালোজিরা তেল লিঙ্গে মালিস করবেন ।ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং মাসিল করাকালীন বীর্যপাত করবেন না বা মধু বা কালোজিরা মালিস করাকালীন হস্তমৈথুন করবেন না। আপনি যখন মধু বা কালোজিরা মালিস করবেন তখন লিঙ্গ গরম হবে হস্তমৈথুন করতে ইচ্ছা করবে কিন্তু করা যাবে না।।
পুরুষাঙ্গে কালোজিরার তেল ও মধু ব্যবহারের নিয়ম
মধু মালিস করলে লিঙ্গ মোটা ও হতে পারে লিঙ্গের টিস্যু আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আসতে পারে সহবাসে অধিক সময় দিবে। এছাড়ও বেশ কিছু গুন বিদ্যমান ।
কালোজিরা বা কালিজিরার তেল এ প্রাকৃতিক শক্তি আছে, তাই এটির জন্য কালিজিরার তেল লিঙ্গে মাখলে সহজে বীর্যপাত হয় না এবং লিঙ্গ অনেক বেশিই শক্ত হয়।ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং দৈনিক পুরুষাঙ্গে কালোজিরার তেল দিয়ে মালিশ করলে পুরুষাঙ্গ শক্ত ও মোটা হতে পারে।
সবসময় পুষ্টিকর খাবার খান, কারণ প্রতিদিনের স্বাভাবিক খাবারেই যৌনক্ষমতা ধরে রাখা সম্ভব।
হাজারো পুষ্টিগুণে ভরা কালোজিরার তেলে মানুষের পরিমাণ ২১ শতাংশ শর্করা, ৩৮ শতাংশ এবং ৩৫ শতাংশ ভেষজ তেল বা চর্বি থাকে। তাছাড়া অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, জিংক, আয়রন, পটাশিয়াম, সেলেনিয়াম, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, নিয়াসিন, ফসফরাস, লৌহ, কার্বোহাইড্রেট এবং বিভিন্ন জীবাণুনাশক।
এ সকল উপাদান শরীরের ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদানের অভাব পূরণের সাথে সাথে শরীরের ক্ষতিকর উপাদান গুলো ধ্বংস করে থাকে।ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং সেই সাথে প্রস্রাবের ইনফেকশন, এসিডিটি, শক্তিশালী হরমোন বৃদ্ধি ইত্যাদির ক্ষেত্রে কালোজিরা জাদুর মত কাজ করে।
প্রশ্বাব বাড়ানোর জন্য কালিজিরা খাওয়া হয়। জ্বর, সর্দি, কাশি, কফ, অরুচি, উদরাময়, শরীর ব্যথা, গলা ব্যথা ও দাঁতের ব্যথা, বাতের ব্যথা, পেটের বাথা, মাথাব্যথা কমাতে, মাথা ঝিমঝিম করা, মাইগ্রেন নিরাময়ে যথেষ্ট উপকারী বন্ধু হিসেবে কাজ করে।
সরিষার তেল অ্যান্টি ব্যাকটিরিয়াল ও অ্যান্টি ফাঙ্গাল উপাদানে ভরপুর। তাই অ্যালার্জি ও র্যাশের হানা প্রতিরোধে সাহায্য করে। ত্বকের শুষ্কতা ও চুলকানি রুখতেও সরিষার তেল বিশেষ কাজে আসে। ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং সরিষার তেলে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়াম থাকে, যা চুলের বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে।
সলের সময় পুরুষাঙ্গ সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এই জায়গার চুলগুলো সপ্তাহে একদিন ছোট কাচি দিয়ে কেটে ছোট করুন। চাইলে রেজার দিয়ে শেভ করে নিতে পারেন। বিচি দুটার থলি পরিষ্কার রাখুন। প্রথমে শেভিং ক্রিম বা সাবান মাখুন। ফেনার উপর দিয়ে সাবধানে রেজার চালান যাতে কেটে না যায়। লোম পরিষ্কার করলে সেখানে ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারবে না।
কালোজিরার তেল নিয়মিত খেলে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা দূর হওয়ার পাশাপাশি শরীরের ক্ষতিকর রোগ জীবাণু ধ্বংস হয়। তাছাড়া যাদের শরীর ব্যথা, মাথা ব্যথা, চুল পরা, সর্দি কাশি, হাঁপানি, অরুচি ইত্যাদি সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য কালোজিরা অত্যন্ত উপকারী।
চিকিৎসকরা পরামর্শ দিয়ে থাকেন যে সন্তান প্রসবের পর নিয়মিত কালিজিরা খেলে বুকের দুধের কখনো অভাব হয় না। ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং তাছাড়া এতে থাকা এন্টিমাইক্রবিয়াল এজেন্ট মানুষের শরীরের রোগ জীবাণু ধ্বংস করে ফেলে যার ফলে সহজে শরীরে কোন সংক্রামক রোগ হয় না।
এবার টাওয়েল দিয়ে পুরুষাঙ্গ মুছে শুকিয়ে নিন। এবার সরিষার তেল পুরো পুরুষাঙ্গ ও বিচি দুটায় মাখুন। কালোজিরার তেলের দরকার নাই। সরিষার তেল মেখে ম্যাসাজ করুন কিছুক্ষন। এবার জাংগিয়া পড়ে ফেলুন।
কালোজিরার তেল মাখলে কিছুই হবে না। শুধু শুধু টাকা নষ্ট। এর চাইতে সরিষার তেল মাখলে চামড়া শুষ্ক হবে না। পুরুষাঙ্গ সরিষার তেলেও মোটা করা যায় না। ম্যাসাজ করলে পুরুষাঙ্গ গরম থাকবে অনেকক্ষন। ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং এতে রক্ত সঞ্চালন ভালো থাকবে। সেক্সের টাইমে পুরুষাঙ্গ উত্থান জনিত সমস্যা রোধ করতে ওয়েল ম্যাসাজ কার্যকর। তা না হলে ওষুধ খান। সেটা ১০০% কার্যকর।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)