পুরুষের বীর্য কোথায় থাকে , শুক্রাণু কোথায় জমা হয়? শুক্রাণু এপিডিডাইমিসে সঞ্চিত থাকে, যে টিউবটি অণ্ডকোষ থেকে জরায়ুতে শুক্রাণু পরিবহন করে। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,
এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং শ্রোণীচক্রে অবস্থিত সেমিনাল ভেসিকল নামক অঙ্গ থেকে বীর্য উৎপন্ন হয়। যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বীর্য নিঃসরণ ঘটে তাকে বীর্যপাত বলে। এছাড়াও বংশগতির উপাদান হিসেবে বীর্যের ব্যবহার উল্লেখযোগ্য।
পুরুষের বীর্য কোথায় থাকে
বীর্য নানা নামে পরিচিত যার মধ্যে রয়েছে শুক্র, ধাতু বীর্যরস ইত্যাদি। বীর্য এক প্রকার অঘনীভূত, ঈষৎ ক্ষারীয়, আঠালো জেলির ন্যায় জৈব তরল যা সাধারণত স্পার্মাটোজোয়া ধারণ করার ক্ষমতা রাখে। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,
এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং এটি সাধারণত কোন জীব প্রজাতির পুরুষ কিংবা উভলিঙ্গ প্রাণির অন্ডকোষ থেকে উৎপন্ন হয় এবং ঐ প্রজাতির স্ত্রী লিঙ্গের প্রাণির জরাযুতে সৃষ্ট হওয়া ডিম্বাণু নিষিক্ত করার ক্ষমতা রাখে। মানুষের ক্ষেত্রে, বীর্যরসে স্পার্মাটোজোয়া ছাড়াও অন্যান্য একাধিক উপাদানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।
সূরা আত-তারিক আয়াত ৫
فَلْيَنْظُرِ الْإِنْسَانُ مِمَّ خُلِقَ
ফালইয়ানযুরিল ইনছা-নুমিমমা খুলিক।
অতএব, মানুষের দেখা উচিত কি বস্তু থেকে সে সৃজিত হয়েছে।
সূরা আত-তারিক আয়াত ৬
خُلِقَ مِنْ مَاءٍ دَافِقٍ
খুলিকা মিমমাইন দা-ফিকি।
সে সৃজিত হয়েছে সবেগে স্খলিত পানি থেকে।
সূরা আত-তারিক আয়াত ৭
يَخْرُجُ مِنْ بَيْنِ الصُّلْبِ وَالتَّرَائِبِ
ইয়াখরুজুমিম বাইনিসসুলবি ওয়াত্তারাইব।
এটা নির্গত হয় মেরুদন্ড ও বক্ষপাজরের মধ্য থেকে।
বীর্যপাতের পর বীর্য কমে গেলেও একইভাবে চক্রটি হইতে থাকে। অর্থাৎ এটি চলমান প্রক্রিয়া অথবা একটি নির বিচ্ছিন্ন প্রক্রিয়া। বয়সন্ধির পর অনবরত বীর্য তৈরি হতে থাকে। যতদিন সে বাঁচবে।একইভাবে বীর্যে প্রচুর প্রচুর শুক্রাণু হতেভথাকে। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং এই শুক্রাণুগুলো একটি চক্র আকারের পথে উৎপন্ন হতেই থাকে। এক একটি চক্র সম্পন্ন হতে ২৪ থেকে ৭২ দিন সময় লাগে।
তবে অনেকের ক্ষেত্রে পরিমাণ কম বেশি হতে পারে। এটাতে ভয়ের কোন কারণ নেই। পুরুষের অন্ডকোষ থেকে নতুন বীর্য তৈরি হতে সময় লাগে ৬৪ দিন।ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং বীর্য উৎপাদনের শেষ সময় হলে এর কার্যকারিতা পুরুষের শরীরের ক্ষেত্রে সর্বক্ষণ বিরাজমান থাকে। পুরুষের প্রতিদিন ৮ বিলিয়ন বীর্য পুনরায় উৎপাদিত হয়ে থাকে।
কুরআনে বলা হয়েছে, মানুষকে সৃষ্টি করা হয় দ্রুতবেগে নির্গত তরল থেকে যা নির্গত হয় মেরুদণ্ড ও বুকের পাঁজরের মধ্যে থেকে। ডাক্তার আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার সময় আপনার যে রোগগুলি আছে বা আপনি যেসব ওষুধগুলি গ্রহণ করছেন সে সম্পর্কে আপনাকে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করতে হবে,এই পরামর্শ কে গুরুত্ব দিতে হবে এবং এখানে সবেগে স্খলিত পানি বা দ্রুতবেগে নির্গত তরল বলতে নিঃসন্দেহেই বীর্যকে বুঝানো হয়েছে। কেননা, এখানে মানুষ সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে।
যার অর্থ দাঁড়ায় একজন মানুষের মেরুদণ্ড ও বুকের পাঁজরের মধ্যে থেকে আসা এমন এক তরল পদার্থের কথা বলা হয়েছে যা থেকে আরেকজন মানুষ বা সন্তান সৃষ্টি হয়। এখানে মানবদেহের এক প্রকার তরলকে সন্তানের উৎস হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে এবং সন্তানের উৎসের সাথে জড়িত তরল অবশ্যই মানবদেহের যৌন তরল হবে, যা বীর্য।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)