পুরুষের মুখের কালো দাগ দূর করার উপায় , মুখের উপর গাঢ় দাগ হল হাইপারপিগমেন্টেশনের এক প্রকার যা ত্বকে মেলানিনের অতিরিক্ত উৎপন্ন হলে ঘটে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং মুখের কালো দাগ মেলানিনের একটি ভারসাম্যহীনতার কারণে ঘটে, যা ত্বককে তার প্রাকৃতিক রঙ দেয়।
এই ভারসাম্যহীনতা বার্ধক্য, সূর্যের এক্সপোজার, ব্রণ এবং একজিমার মতো ত্বকের অবস্থা সহ বিভিন্ন কারণের দ্বারা আনা হতে পারে।
পুরুষের মুখের কালো দাগ দূর করার উপায়
এক চা-চামচ কমলার খোসার মিশ্রণের সঙ্গে আধা চা-চামচ মধু মিশিয়ে নিন। এবার দাগের ওপর লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। টানা চার থেকে পাঁচ দিন এই মিশ্রণটি লাগালে দূর হবে ত্বকের দাগ।
২. আধা চা-চামচ মসুর ডালের বেসনের সঙ্গে ডিমের কুসুম ও কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে নিন। পুরো মুখে ১৫ মিনিট লাগিয়ে অপেক্ষা করুন। এতে মুখের ছোপ ছোপ দাগ দূর হবে।
৩. ডাবের পানি ফ্রিজে রেখে বরফ করে নিন। এবার ঘুমানোর আগে দাগের ওপর সেই বরফের টুকরো ঘষে নিন।
৪. পাকা পেঁপে ত্বকের দাগ দূর করতে বেশ কার্যকর। এর সঙ্গে দুধ ও মধু মিশিয়ে নিন।
৫. পুদিনাপাতার পেস্ট দাগের ওপর লাগিয়ে রাখলে দ্রুত তা দূর হবে।
ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা 90% হয়ে থাকে। তাইতো মহান আল্লাহতালা নামাজ অর্থাৎ যার যার ধর্ম পালন করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেছেন। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী,মনীষীরা এই জীবন যাত্রার মানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে এবং এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সকলের ধর্ম একটি কথা জোরালো ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ঈমানের অঙ্গ।
অর্থাৎ নামাজ পড়লে পাঁচবার আপনাকে অবশ্যই ওযু করতে হবে। এর মাধ্যমে আমাদের মুখমণ্ডল খুব সুন্দর ভাবে ধোলাই করা হয়। যার ফলে পরিষ্কার থাকে, কোন ধুলাবালি থাকেনা। কিন্তু আমরা অনেকেই সঠিকভাবে নামাজ অর্থাৎ ধর্মের বিধি অনুযায়ী চলাচল করি না। একটি প্রধান অন্যতম ব্রণের। এছাড়া ব্রণ সমস্যাটি আমাদের বয়সন্ধিকালে অর্থাৎ 13 থেকে 19 বছরের ছেলেমেয়েদের সবচেয়ে বেশি দেখা দেয়। আবার 20 থেকে 30 বছরের ছেলেমেয়েদের সমস্যাও দেখা যায়।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)