পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মহিলা কে

পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মহিলা কে , তুরাম্বুলের দক্ষিণে এক সময় এমন এক মহিলা ছিল তাকে তখনকার সময়ে সবচেয়ে খারাপ মহিলা বলা হতো।কারণ তার কাছে তার সন্তানদেরও ঠাঁই ছিল না।ঐ মহিলা তার সন্তানদেরকে ক্ষুধা পেলে কুকুরের মল দিত এবং না খেলে খুব মারধর করতো।

 

আর এটা উঠে এসেছে মেক্সিকান কবি ও শিশুসাহিত্যিক ফ্রান্সিস্কো ইনোহোসার(১৯৫৪-) রচিত “লা পিউর সেনোরা ডেল মুন্দো” শিরোনামে গল্পের এ বইটিতে। পরে ১৯৯২ সালে এটি স্প্যানিশ ভাষায় প্রকাশিত হয়। এটা কতটুকু সত্য তা বলতে পারিনা।

 

পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মহিলা কে


এছাড়া অনেকের কাছে অনেকে নিন্দিত হয়ে আছেন। যেমন মুসলিমদের কাছে রাণী ইসাবেলা,তিনি ৫-৭লাখ মুসলিমদেরকে হত্যা করেছন।



১৭ বছর বয়সে লিজি ভেলাসকুয়াজ ইন্টারনেটে তার একটি ভিডিও খুঁজে পান। যেখানে তাকে ‘বিশ্বের সবচেয়ে কুৎসিত নারী’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। ভিডিওটির নিচে হাজার হাজার নেতিবাচক মন্তব্যও দেখতে পায় সে। সেখানে অনেকে এমনও মন্তব্য করেছেনে যে, ‘তার নিজেকে নিজেই হত্যা কর উচিত’।

 


টেক্সাসের এই নারী জন্মকালে প্রোগেরোয়েড সিন্ড্রোম, একটি বিরল জেনেটিক ডিজঅর্ডার নিয়ে জন্মান যার ফলে জন্মগ্রহণের পর থেকেই তার চেহারা বৃদ্ধের মতো। এই রোগ তার মুখ, পেশী, স্তন, মস্তিষ্ক, হৃদয়, চোখ এবং হাড়কে প্রভাবিত করে এবং তার ওজন বৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্থ করে, ফলে তার উচ্চতা ৫ ফুট ২ ইঞ্চি হলেও ওজন মাত্র ৩০ কেজি।



এ্যলিজাবেথ ব্যথূরী যিনি ৬৫০ জন যুবতী কুমারী নারীকে হত্যা করেছিলেন। তাকে ভয়ঙ্কর এক খারাপ নারী। 



আমরা দেখতে পাই এ্যলিজাবেথ ব্যথূরীর যিনি তার বিকৃত চিন্তা ও নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখতে ৬৫০ জন যুবতীকে হত্যা করেছিলেন। প্রতিদিন যুবতী কুমারী মেয়েদের খুন করে তার রক্ত দিয়ে গোসল করতেন।


তথ্য অনুযায়ী তিনি ৬৫০ জন যুবতী কুমারীকে হত্যা করে তাদের রক্ত দিয়ে গোসল করেছেন। কতটা পাষান ও বিকৃত চিন্তার মানুষ এটা করতে পারে।


(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)