পেনিসের মাথায় গুটি গুটি,মেডিসিন ও স্বাস্থ্য টিপস

পেনিসের মাথায় গুটি গুটি , প্রাথমিক অবস্থা জীবাণুযুক্ত যোনিতে সহবাসের ফলে লিঙ্গের মাথায় বা উহার গায়ে ছোট ছোট ফুসকুড়ি ওঠে এবং ঘায়ের সৃষ্টি হয়।অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী স্ত্রী লোকের বেলায় এ ঘা যোনিমুখ, লেবিয়া মাইনরা,জরায়ুমুখ এ আবির্ভূত হয়। প্রাথমিক অবস্থায় যে ক্ষতটি হয় তা শক্ত থাকে।

পেনিসের মাথায় গুটি গুটি 



ফাঙ্গিসন ক্রিম ইউস করুন পাশাপাশি নারকেল তেল লাগাবেন।অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী  ঢিলা পোসাক পরবেন।পেনিস চুলকাবেন না বা কসলাবেন না। সিরিয়াস সমস্যা হলে চর্ম ও যৌন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখাবেন।

আমাদের পুরুষাঙ্গে বা পেনিসের মাথায় চুলকানি হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে তার মধ্যে একটি অন্যতম কারণ হলো মোটা বা শক্ত প্যান্ট বা আন্ডারওয়্যার পরার ফলে পুরুষাঙ্গে চুলকানি হয় কারণঅভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী  সেখানে উত্তপ্ত হয়ে যায় এবং সেখানে ঘেমে যায় এবং যার ফলে সেখানে ধুলাবালি এবং ময়লার ফলে সেখানে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয় এবং সেখানে চুলকানি হয়। যাদের পুরুষাঙ্গের খতনা করানো থাকে না তাদের এই সমস্যা বেশি হয়ে থাকে।


আবার অনেকেই রয়েছে যারা পেনিসের বা পুরুষ অঙ্গের আশেপাশের চুলগুলো কাটে না যার ফলে সেখানে বিভিন্ন রকমের পরজীব বাস করে সেখান থেকে চুলকানি সৃষ্টি হয়।অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী  আবার অনেকে রয়েছে যাদের ডায়াবেটিকস রয়েছে তাদেরও এই চুলকানি হতে পারে। তারপর আবার যারা টাইট প্যান্ট পরিধান করে যার ফলে সেখানে গরমে ঘেমে যাই এবং ময়লা জমে যার ফলে পুরুষাঙ্গে বা পেনিসের চুলকানি সৃষ্টি হয়।



প্রচলিত কিছু কারণ দেওয়া হলঃ



জক ইচ বা দুই পায়ের সংযোগস্থলে চুলকানি-ঠিকই পড়েছেন। এই খুব চেনা সমস্যাটি আপনার কষ্টের কারণ হতে পারে।অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী  বেশীর ভাগ পুরষের ক্ষেত্রেই এই চুলকানি হিসেবে ছড়িয়ে পড়ে ও অসম্ভব চুল্কানির কারণ হয়। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী  কিন্তু কিছুক্ষেত্রে তা ত্বককে অল্প লাল দেখালেও র্যাাশের মতো করে দেখা দেয় না; অথচ তা থেকেই অত্যন্ত শুষ্ক ত্বক ও নির্মোচন বা ফাটল ধরতে পারে।

ইস্ট ইনফেকশন বা সংক্রমণ- এই জাতীয় সংক্রমণ মহিলাদের মধ্যে বেশি দেখা গেলেও পুরুষেরাও এর শিকার হতে পারেন, বিশেষ করে যদি কোন চিকিৎসাবিষয়ক কারণ তাদের ইমিউন সিস্টেমের বা অনাক্রম্যতার ক্ষমতাকে কমিয়ে দিয়ে থাকে।


প্রতি সপ্তাহে দুই জনের বেশি মৃত্যুবরণ করেন। অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী  আমেরিকার সেন্টারর্স ফর ডিজিজেস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) জানায়, প্রতিবছর সেখানে এইচপিভি-জনিত যৌনাঙ্গের ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। যদিও এই ক্যান্সারটি বিরল। এদের মধ্যে ৬৩ শতাংশের কারণ হিসাবে হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাসকে (এইচপিভি) দায়ী করা হয়।

তথ্যসূত্র: হেলথলাইন