প্রকৃতি নিয়ে রবীন্দ্রনাথের উক্তি,বিখ্যাত মনীষীদের স্ট্যাটাস

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকৃতি বা প্রাকৃতিক জীবনের গুরুত্ব সম্পর্কে একাধিক উক্তি করেছেন। তিনি প্রকৃতির সৌন্দর্য, প্রাকৃতিক প্রশান্তি, এবং মানব এবং প্রকৃতির সম্পর্কে উপকারী বিচার করেন। এটি বিভিন্ন রচনা এবং উক্তির মধ্যে প্রকাশ পেয়েছে।

প্রকৃতি নিয়ে রবীন্দ্রনাথের উক্তি,এই নিম্নলিখিত উক্তিগুলি মহান কবির প্রকৃতি সম্পর্কিত বিশেষ ভাবনা ও অনুভূতি প্রকাশ করে:

“চিরকালে মোর মুখ ধরো, সুবর্ণ কমল ফুলে।তব প্রকৃতি সম্প্রসারণে মোর মমতা বেড়ে যায়।।”

এই উক্তিটির মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ প্রকৃতির সৌন্দর্য এবং তার প্রশান্তি স্তুতি করেন। তাঁর প্রাকৃতিক প্রকৃতির সাথে ভাব আর্জন করার উপকারিতা বর্ণনা করা হয়েছে।

“যে দিন আসিবে হেথা, পবনের পাখা ঘরে।
আমি বলিব কে তা’কে? পাপড় দিয়ে নিয়ে যাব কোথায়।।”
এই উক্তিটির মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ মানব যুগের প্রকৃতির দিকে প্রশ্ন করেন। মানুষের প্রকৃতির সম্পর্কে ভাবনা করেন এবং মানুষের নাগরিকত্বের জন্য প্রকৃতির সম্পর্কে উদাহরণ দেয়া হয়েছে।

“চিরকাল গগনে রবে, বাহুবর করিয়া ধরি।
তব প্রকৃতি হইতে আমি করিব আত্মসমর্পণ।।”
এই উক্তিতে রবীন্দ্রনাথ প্রকৃতির সৃষ্টিকর্তা বা ঈশ্বর সাথে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পর্কের মুখোমুখি হতে চান। তিনি প্রকৃতির সাথে আত্মসমর্পণের ভাবনা করেন।

এগুলি কেবলমাত্র কিছু উদাহরণ, রবীন্দ্রনাথের প্রকৃতি নিয়ে ভাবনা সমৃদ্ধ এবং বিশাল, তাঁর বিভিন্ন রচনায় এই ধরনের উক্তি অনেক পাওয়া যায়। তাঁর কাব্য, গীতি, চিত্রকলা এবং উপন্যাস ইত্যাদি বিভিন্ন কার্যকলাপে তাঁর প্রকৃতির সাথে জড়ি

প্রকৃতি নিয়ে রবীন্দ্রনাথের ১০ টি উক্তি

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকৃতি নিয়ে অনেক উক্তি করেছেন। এখানে রবীন্দ্রনাথের ১০টি প্রকৃতি সম্পর্কিত উক্তি দেওয়া হল:

“প্রকৃতি হইয়া উঠিছে বড় উদ্দাম। প্রানে শক্তি, মনে বল, শারীরে দ্রম।”

“প্রকৃতি আছে সঙ্গে, প্রকৃতি নাহি একা।”

“প্রকৃতি শক্তির মড়ার মড়া এক অদ্ভুত দান।”

“প্রকৃতির সৌন্দর্যের সকল বিভিন্ন বস্ত্র তোমার বাসনার উপকারী করা হবে।”

“প্রকৃতির বিশাল পাখি হে মানব, আমাদের দেওয়া শিক্ষা।”

“প্রকৃতির সাথে তোমার সাক্ষাৎকার হও, তুমি তোমার প্রাণের ভাষা বুঝতে পারবে।”

“প্রকৃতির সাথে তোমার প্রেম কর, তাহলে তোমার জীবন উন্নত হবে।”

“প্রকৃতি মানুষকে শান্তি দেয় এবং শান্তি অবলম্বন করে।”

“প্রকৃতি মানবকে অনেক কিছু শেখা যেমন শুভ্রতা, সত্যতা, শীতলতা এবং অনুকরণীয়তা।”

“প্রকৃতি হলো সকল সৃষ্টির মাতার মহিলা, প্রকৃতি হলো সকল সৃষ্টির জন্মভূমি শীতল স্রোত।”

এই উক্তিগুলি রবীন্দ্রনাথের প্রকৃতি ভাবনার বিভিন্ন স্পর্শক স্বরলিপি বলে বিবেচনা করে। তিনি প্রকৃতির সৌন্দর্য, প্রাকৃতিক সম্পদ, মানব-প্রকৃতির সম্পর্কে গভীর ভাবনা করেন। এগুলি তাঁর লেখা বিভিন্ন কাব্য, গীতি, প্রবন্ধ ও চিত্রকলা রচনায় প্রকাশ পায়।

 

প্রকৃতি নিয়ে রবীন্দ্রনাথের উক্তি

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা এবং সংস্কৃত ভাষায় অনেক উক্তি বলেছেন। তাঁর উক্তিগুলি বিভিন্ন বিষয়ে ভাবনা, ধর্ম, প্রকৃতি, শিক্ষা, মানবতা, সমাজ, সাহিত্য এবং জীবনের মূল্যবোধ সম্পর্কিত ছিল। এখানে কিছু প্রস্তুতি করা হল:

“চাঁদের মতো সোনার মুখ ধরো, অপরূপ হৈয়া হরি।
প্রকৃতি করিয়া সেই বিধি দিয়া রাখো আমি যোগী তোরি।।”

“বিদ্যা দানের মুখে প্রকৃতি দান করি।”

“প্রকৃতির কথা ভাবি বেষ্টনা করে বিশ্বে হরি।”

“প্রকৃতির কোলে হে মানব, তুমি বসব কোথায়? বিকাশ হলো তবে মনে, তব হবে সোয়ারথ।”

“প্রকৃতির দ্বন্দ্বে আপন আমার আমি।”

“প্রকৃতি নিয়ে রবি হলে নত দেওয়ার ধরি।”

“প্রকৃতি বদলে যায় করণ সাজে।”

“মনে বলি বন্দী হই যত প্রকৃতি সজে মজে।”

“আমার নয়ন জলে নাহি প্রকৃতির পাতে যত করে বারলে ধূসর হয় হে রজনীকান্ত তোর আঁধার গানে হৈরে বায়ু।”

“প্রকৃতির রহস্য বুঝে গায় গান প্রাকৃত পুরুষ তাঁহার হাস্যে জড়িয়া রইলে কুঁড়ে বজায় ময়লা প্রকৃতির রহস্য বুঝে কান্না হাসিয়া রইল ময়লা।”

এই উক্তিগুলি প্রকৃতি, মানবতা, ধর্ম, শিক্ষা, সমাজ এবং সাহিত্যের বিভিন্ন বিষয়ে রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টিকোণ ব্যক্ত করে। তাঁর উক্তিগুলি প্রকাশ করে প্রাকৃত জীবনের সাথে জড়িত এবং মানবতার সৃষ্টিকর্তা প্রকৃতির সাথে সম্পর্কিত ভাবনা প্রকাশ করে।

রবীন্দ্রনাথের ১০ টি উক্তি

আপনার অনুরোধের মতো, এইবারে আমি আপনাকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাংলা ভাষায় ১০টি উক্তি প্রদান করব। তাঁর অসম্ভব ভাবনা এবং প্রকৃতি সম্পর্কিত উক্তিগুলি নিম্নলিখিত:

“প্রকৃতি হইয়া উঠিছে বড় উদ্দাম। প্রানে শক্তি, মনে বল, শারীরে দ্রম।”

“প্রকৃতির সাথে তোমার সাক্ষাৎকার হও, তুমি তোমার প্রাণের ভাষা বুঝতে পারবে।”

“প্রকৃতির বিশাল পাখি হে মানব, আমাদের দেওয়া শিক্ষা।”

“প্রকৃতির সাথে তোমার প্রেম কর, তাহলে তোমার জীবন উন্নত হবে।”

“প্রকৃতি মানবকে অনেক কিছু শেখা যেমন শুভ্রতা, সত্যতা, শীতলতা এবং অনুকরণীয়তা।”

“প্রকৃতির কথা ভাবি বেষ্টনা করে বিশ্বে হরি।”

“প্রকৃতি বদলে যায় করণ সাজে।”

“মনে বলি বন্দী হই যত প্রকৃতি সজে মজে।”

“প্রকৃতির রহস্য বুঝে গায় গান প্রাকৃত পুরুষ তাঁহার হাস্যে জড়িয়া রইলে কুঁড়ে বজায় ময়লা প্রকৃতির রহস্য বুঝে কান্না হাসিয়া রইল ময়লা।”

“প্রকৃতি আছে সঙ্গে, প্রকৃতি নাহি একা।”

এই উক্তিগুলি রবীন্দ্রনাথের আলোচিত বিভিন্ন বিষয়ে প্রকৃতি, মানবতা, শিক্ষা, সমাজ, জীবনের মূল্যবোধ সম্পর্কে অনেক গভীর ভাবনা প্রকাশ করে। তাঁর উক্তিগুলি তাঁর রচনা, কাব্য, গীতি এবং প্রবন্ধে প্রকাশ পায়।

 

শেষ কথা

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য সম্পদ এবং বিশ্ববিখ্যাত কবি, সাহিত্যিক, গীতিকার, দার্শনিক, শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ শিল্পী ছিলেন। তাঁর রচনা এবং উক্তি সমাজে অদ্ভুত প্রভাব ফেলেছে এবং তাঁর গানে মানুষকে উৎসাহিত এবং শান্তিময় ভাবনা প্রদান করে।

রবীন্দ্রনাথের কাব্য, গীতি, নাটক, উপন্যাস এবং প্রবন্ধ প্রকৃতি, মানবতা, ধর্ম, শিক্ষা, ভারতীয় সংস্কৃতি, স্বদেশপ্রেম, বিশ্ববন্ধুত্ব, মহিলা প্রশ্ন, স্বদেশপ্রেম, ধর্মীয়তা এবং মানব সম্পর্কে ভাবনা এবং সান্ত্বনা প্রকাশ করে।

তাঁর অসাধারণ কবিতা “গীতাঞ্জলি” ও “গীতাভিত্তিঃ” তাঁর সাহিত্যিক মহিমাকে সৃষ্টি করেছে। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন বিষয়ে একাধিক গান এবং গীতি লেখেন, যা এখনো প্রচলিত এবং সমর্থন পায়।

রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য, উপকারিতা, এবং সংস্কৃতির প্রশংসা বিশ্বভরে প্রচুর এবং তাঁর কাব্য, গান, গীতি এবং উক্তি প্রবণতা এখনো মানুষের হৃদয়ে প্রবেশ করে এবং অমৃত সমান প্রভাব ফেলে।