প্রস্রাবের সাথে বীর্য বের হয় কেন , অনৈচ্ছিক বীর্যপাতের নামই হলো ধাতু দূর্বলতা হলো ইচ্ছা, উত্তেজনা, নাড়াচাড়া ছাড়াই পেশাবের আগে বা পরে পুরুষাঙ্গ হতে বীর্য বের হওয়া,ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং অথবা পেশাবের সাথে বা কঠোর মেহনত, বোঝা উত্তোলন অথবা উত্তেজনা আসার দ্বারা কিংবা মহিলাকে স্পর্শ করার দ্বারা বীর্যপাত হয়।
প্রস্রাবের সাথে বীর্য বের হয় কেন
পায়খানা করার সময় প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে বীর্য বের হয়। ভাই, মূলত এটি বীর্য না। তাহলো প্রোস্টেট ক্ষরণ। পুরুষদের উত্তেজনা আসলে কিছু তা প্রোস্টেট রস ক্ষরণ হবে এটাই স্বাভাবিক। ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি রোগের পর্যায়ে পড়বে যেকোন দেখবেন -০১) মহিলাদের কথা চিন্তা করলে বা তাদের সাথে কথা বললে অধিক হারে প্রোস্টেট রস ক্ষরণ হচ্ছে০২)
যখন দেখবেন পায়খানা বা প্রস্রাবের সময় জোরে কুন্থন দিলে বীর্যের মতো হর হরে প্রোস্টেট রস ক্ষরণ হচ্ছে০৩) এর সাথে আপনার লিঙ্গ শিথীল হয়ে যাচ্ছে০৪) সাথে সাথে শারীরিক দুর্বলতা সৃষ্টি হচ্ছে এই সকল লক্ষণ দেখা দিলে অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন কারণ এলোপ্যাথিতে এর কোন চিকিৎসা নেই।
ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস
বীর্যের পরিমাণ বেড়ে গেলে তখন হতে পারে তাই বলে কখনো হস্তমৈথুন করতে যাবেন না বরং ধৈর্য ধরুন এবং যৌন বিষয় চিন্তা বাদ দিন।ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং কারন অবিবাহিতদের বীর্য যেহেতু ব্যায় হয় না তাই কিছুদিন পরপর এটা পেশাবের সাথে বের হতে পারে এতে ভয়ের কিছুই নেই কিন্তু হস্তমৈথুন করলে যৌন শক্তি কমে যাবে তাই সাবধান।
পায়খানা করার সময় কোথ দিলে দুই ধরনের তরল পদার্থ আসতে পারে ।ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাত্রা ভালো করতে হবে এবং একটি প্রোস্টেট রস, যেটি হবে স্বচ্ছ এবং আঠালো ,ডিমের লালার নেয়। অন্যটি হচ্ছে বীর্য, যেটির বর্ণ হবে সাদা এবং আঠালো।
উভয় অবস্থায় শরীরের জন্য ক্ষতিকর। যদি এমনটা দেখা যায় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় এই সমস্যা দ্রুত এবং নির্মল আরোগ্য হয়। এজন্য একজন বিশুদ্ধ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
(সূত্র: বিভিন্ন ওয়েবসাইট)