বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একজন গণতান্ত্রিক নেতা ছিলেন যাঁর কার্যকাল ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ থেকে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট পর্যন্ত চলে। তিনি বাংলাদেশের প্রথম পরিচিত প্রধানমন্ত্রী এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবেও পদার্পণ করেন। বঙ্গবন্ধুর উক্তি সমূহ অন্যতম তিনির বিচার ও নীতির প্রকাশনা করে। একটি কিছু গুরুত্বপূর্ণ উক্তি সমূহ নিচে দেওয়া হলো:
“আমরা স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য লড়ব। এই লড়াইয়ে অংশ নেয়া আপনাদের কাছে আমার জন্য আন্তরিক আহ্বান।”
“আমি একটি মুক্ত দেশের মুক্ত নাগরিক হতে চাই।”
“মানুষকে শান্তি এবং মুক্তির জন্য কাজ করতে হবে।”
“মানুষ মানুষের সেবায় নির্বীক্ষিত হবে।”
“গরীবের পেট ভরার মতো মানুষ সেবা করা মানবিক দায়িত্ব।”
“শিক্ষার মাধ্যমে আমরা আমাদের মানুষকে সক্ষম ও নির্ভরযোগ্য করবো।”
“এই বাংলা মাটির জন্য আমরা যেন বিশ্বে উচ্চতম মর্যাদা অর্জন করি।”
এই উক্তিগুলি বঙ্গবন্ধুর মূল্যবান সন্দেশগুলি প্রকাশ করে এবং তাঁর স্বাধীনতা প্রবণতা ও মানবিক মূল্যের প্রতীক হিসাবে স্মরণীয়।

বঙ্গবন্ধুর উক্তি সমূহ ১০ টি
অবশ্যই! এখানে আপনার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০টি বিখ্যাত উক্তি দেওয়া হলো:
“আমি গতি সংক্রান্ত কখনই এগিয়ে চলবো না, কিন্তু সত্যিকারের জন্যে এগিয়ে চলতে হবে।”
“আমাদের অবশ্যই স্বাধীনতা অর্জন করতে হবে। আর আমাদের স্বাধীনতা প্রাপ্ত হওয়ার জন্যে সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে একতা।”
“সমাজের সর্বোচ্চ ধারণা হলো মানুষের সেবা।”
“মানুষ মানুষের জন্যে মানবিক সম্পদ বেড়ে তুলবার প্রতিশ্রুতি দেওয়া যাক।”
“স্বাধীনতা নিয়ে লড়াই নিতে হলে সংগঠিত হতে হবে, সঙ্গঠিত হতে হবে, সঙ্গঠিত হতে হবে!”
“আমরা কেবলমাত্র বিশ্বসের জন্য নয়, বিশ্বের জন্যই জীবন প্রতিটি বাংলাদেশীকে ব্যয় করতে হবে।”
“কোন দেশই স্বাধীন হয় না, স্বাধীন করতে হয়।”
“স্বাধীনতার জন্য যদি কঠোর লড়াই লাগে, তবে আমার মনে হয়, লড়াই করা উচিত।”
“আমরা কেবলমাত্র ভোটের মাধ্যমে সরকার গড়ে তুলতে পারি না, বরং সরকারের ওপর দাবিতে থাকতে হবে।”
“আমাদের মুক্তিযুদ্ধ একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্য লড়াই ছিল, নিজের মানবতা নিয়ে লড়াই ছিল।”
এই উক্তিগুলি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিভিন্ন বক্তব্যের সংকলন এবং তাঁর স্বাধীনতা, মানবিকতা এবং একতার মূল্যবোধের প্রতীক।
তরুণদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উক্তি
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তরুণদের জীবন এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে বিভিন্ন স্ফূর্তিমূলক উক্তি বলেছেন। তরুণদের মধ্যে নেতৃত্বের ও সম্প্রদায়ের বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ উক্তি নিচে দেওয়া হলো:
“তরুণদের চাপ চাও, তাঁদের জাগ্রত করো, এমন প্রশ্ন পুঁজো যাতে তাঁদের চিন্তা সীমাহীন হয়ে যায়।”
“তরুণদের কর্মক্ষেত্রে এগিয়ে নেওয়ার সুযোগ দাও, তাঁদের কার্যকলাপে সীমাহীন স্বাধীনতা দাও।”
“তরুণদের শিক্ষা আর্জনের প্রতি সম্মান ও সুবিধা নিশ্চিত করো, তাঁদের আত্মবিশ্বাস উন্নয়ন করো।”
“তরুণদের নেতৃত্বে নিশ্চিত হওয়ার জন্য তাঁদের অবদান বিভিন্ন ক্ষেত্রে গ্রহণ করতে উৎসাহিত করো।”
“তরুণদের প্রতিটি কর্মকাণ্ডে আশাবাদী হতে দাও, তাঁদের সঠিক মার্গনির্ধারণ ও নৈতিকতা সিক্ষান বাধ্য করো।”
“তরুণদের স্বপ্নগুলো পূরণের জন্য দাঁড়িয়ে দাও, তাঁদের উচ্চল প্রতিশ্রুতি ও আশা সমর্থন করো।”
“তরুণদের মধ্যে জাতীয় চেতনা জাগ্রত করো, তাঁদের সক্রিয়তা ও জনগণের কাছে সেবা করার প্রতিশ্রুতি দাও।”
“তরুণদের জন্য শিক্ষামূলক এবং কার্যকরী কৌশল বিশ্বব্যাপী স্বাধীনতা অর্জনের ব্যাপারে কার্যরত পদক্ষেপ গ্রহণ করো।”
“তরুণদের মধ্যে সামাজিক উন্নয়ন ও সংগঠন ক্ষমতা বিকাশের জন্য আদর্শ আদর্শ স্থাপন করো।”
“তরুণদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবন প্রবৃদ্ধির জন্য আগ্রহ ও সমর্থন দাও।”
এই উক্তিগুলি বঙ্গবন্ধুর তরুণদের জন্য প্রফুল্লিত স্ফূর্তি ব্যক্ত করে এবং তাঁরা উচ্চল করে উঠার উদ্দেশ্যে প্রেরণ করে।
তরুণদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উক্তি ১০ টি
এইখানে আপনার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের তরুণদের জন্য ১০টি উক্তি দেওয়া হলো:
“তরুণদের বিশ্বাস এবং আত্মবিশ্বাস উন্নত করো, তারা নিজেদের একটি মানবিক শক্তি হিসেবে মেনে নেওয়া উচিত।”
“তরুণদের উচ্চতর আদর্শ ও মর্যাদা বিকাশের জন্য উৎসাহিত করো, তাদের নিজেদের সম্পর্কে সন্তুষ্ট এবং অগ্রসর করো।”
“তরুণদের কর্মক্ষেত্রে উন্নতি করার জন্য অবদান দাও, তারা নিজেদের প্রতিযোগিতামূলক ও সৃজনশীল হতে অনুপ্রেরণা নিও।”
“তরুণদের সমাজিক জ্ঞান, সংগঠন ও পরিচালনা দিয়ে তাদের নেতৃত্ব কৌশল উন্নত করো।”
“তরুণদের বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও সামাজিক পরিবর্তনের দিকে উৎসাহিত করো, তারা নতুন আইডিয়া এবং নতুন পদ্ধতি প্রয়োগ করে পরিবর্তন সৃষ্টি করতে পারে।”
“তরুণদের বিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরের পরিবেশে শিক্ষার্থ দাঁড়ানোর জন্য উৎসাহ দাও, তাদের নিজেদের নজরে আরও ব্যাপক জ্ঞান এবং দক্ষতা অর্জনের সুযোগ দিও।”
“তরুণদের সামাজিক সম্পর্ক ও নেটওয়ার্কিং ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত করো, তারা নিজেদের আশার সাথে সংযুক্ত হতে পারে এবং পরস্পরের সম্পর্ক ও সমর্থন করতে পারে।”
“তরুণদের সামরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠিত করার জন্য উৎসাহিত করো, তাদের নিজেদের শারীরিক ও মানসিক সমৃদ্ধি ও স্বাস্থ্যকর জীবনের দিকে আগ্রহ দাও।”
“তরুণদের গাণিতিক ও তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে উৎসাহিত করো, তারা নিজেদের ডিজিটাল দক্ষতা ও উন্নতি করতে পারে এবং নতুন প্রয়োগ এবং সমস্যার সমাধানে অক্ষমতা দেখাতে পারে।”
শেষ কথা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শেষ কথা তুলে ধরলেন নিম্নলিখিত বাক্যটি:
“আমার সম্পর্কে যা জানতে হবে, আমি এই দেশে বাংলাদেশের মানুষকে উচ্চতর মর্যাদা দিতে চাই।”